ঢাকা ০২:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

রমজানে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০১:৩২:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ মার্চ ২০২৪
  • / ৪৪৪ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দীর্ঘদিন ধরে নিত্যপণ্যের বাজারে অস্থিরতা। পণ্যের বাড়তি দাম নিয়ে হাজারো অভিযোগ। সরকারের নানা চেষ্টায়ও নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছেনা সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য। বিভিন্ন নাগরিক সেবার মান নিয়েও রয়েছে প্রশ্ন।

আজ শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাজধানীর কাওরানবাজার, মতিঝিল, টিকাটুলি, মিরপুর, যাত্রাবাড়ী, রামপুরা, মুগদাসহ বিভিন্ন বাজারে গিয়ে গেছে দেখা গেছে, সবজির দোকানগুলোতে চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে শাক-সবজি। সকাল সকাল বাজারে ক্রেতা উপস্থিতি খুব বেশি নেই। বাজারে সবজির দোকানগুলোতে সবজির চড়া দামই চলছে। শসা প্রতি কেজি ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়াও অন্যান্য সবজি ৬০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে চললেও বরবটি, পটলের দাম বাড়তি হয়ে ১০০ টাকা ছুঁয়েছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এই বাজারে অন্যান্য ধরনের সবজির দাম বাড়তিই রয়ে গেছে।

এ ছাড়া প্রতি কেজি টমেটো বিক্রি হচ্ছে মানভেদে ৬০ থেকে ৮০ টাকায়। গাজর প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা। বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। ভালো মানের লেবু রমজানের প্রথম দিন ৮০ টাকা হালি বিক্রি হলে আজ তা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা হালি।

পাশাপাশি বাজারে কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা, রমজানের আগে যে করলা প্রতি কেজি ১৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে সেটির দাম কমে এখন বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৮০ টাকায়, ঝিঙা প্রতি কেজি ৫০ টাকা, কচুর লতি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, লম্বা বেগুন প্রতি কেজি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, কচুরমুখীর কেজি ১০০ টাকা, ঢেঁড়স ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লাউ প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকা দরে। পেঁপে প্রতি কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দুল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০ টাকা, ঝিঙ্গা ১০০ টাকা ও সজনে ২৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে এবং আলু প্রতি কেজি ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে প্রতি কেজি মুলা ৪০ টাকা, শিমের কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ফুলকপি প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বাঁধাকপি প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ব্রোকলি প্রতিটি ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ধনে পাতার কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকা, কলার হালি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, লাল শাকের আঁটি ১৫ টাকা, লাউ শাক ৩০ টাকা, মুলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১০ থেকে ১৫ টাকা, কলমি শাক ১০ টাকা।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রোজার এক সপ্তাহ আগেও গরুর মাংস ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হলেও বর্তমান বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭৭০ থেকে ৮০০ টাকায়। রোজার বাজারে ক্রেতাদের স্বস্তি নেই মুরগির মাংস ও মাছের দামেও।

রমজান ঘিরে কয়েকদিন আগে থেকেই নিত্যপণ্যের দাম বাড়তে শুরু করেছে। এখন সেটা অসহনীয় পর্যায়ে আছে। বাজার সরকারের নিয়ন্ত্রণে নেই। যে যার খুশিমতো দাম বাড়াচ্ছে। বাজারে যাই ধরি, সেটারই দাম বেশি। সবকিছুর দাম বেশি। চার-পাঁচদিন আগেও মুরগির মাংস ছিল ২০০ টাকা, কিন্তু রোজার কারণে দাম বেড়ে এখন ২৩০-২৪০ টাকা। কথাগুলো আক্ষেপ করে বললেন বাজার করতে আসা ব্যাংক কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন,বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই রোজা উপলক্ষ্যে বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যে বিশাল মূল্য ছাড় দেওয়া হয়। কিন্তু বাংলাদেশই বোধহয় একমাত্র দেশ, যেখানে ব্যবসায়ীরা প্রতিযোগিতা করে দাম বাড়ায়। এটা আমাদের জন্য খুবই দুর্ভাগ্য।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৭০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত। তবে মালিবাগ, শাহজাহানপুরসহ কিছু এলাকায় গরুর মাংসের দাম প্রতি কেজি ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলেও জানা গেছে। এছাড়া সরকারিভাবে রাজধানীর ৩০টি স্থানে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা কেজি দরে।

গরিব-মধ্যবিত্তদের একমাত্র অবলম্বন মুরগির মাংস। তবে সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দাম। কয়েকদিন আগেও ২০০ টাকায় বিক্রি হওয়ার মুরগি খুচরা পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৪০ টাকায়।

বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, সোনালী মুরগি ৩৩০ থেকে ৩৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও দেশি মুরগির দাম বেড়েছে কেজিতে ৫০ টাকা। বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়।

বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম ১৪০ টাকা, হাঁসের ডিম ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

বাজারে কম দামি মাছের তালিকায় আছে পাঙ্গাশ ও তেলাপিয়া, যেগুলো সাধারণত ২০০ টাকার নিচেই পাওয়া যেত। কিন্তু বর্তমান বাজারে পাঙ্গাশ ২০০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। যা তিন দিন আগেও ১৮০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। তেলাপিয়া বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২৩০ টাকা দরে, যা দুই দিন আগে ২০০-২১০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছিল।

৪০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছের কেজি ৯০০ টাকা, চাষের শিংয়ের কেজি (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৬০০ টাকা, রুইয়ের দাম কেজিতে বেড়ে (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকা, মাগুর ৭০০ থেকে ১ হাজার টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, বোয়াল ৫০০ থেকে ৯০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, পোয়া ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৪০ টাকা, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৬০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৬০০ টাকায়, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা ১ হাজার ২০০ টাকা, বাইম ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, দেশি কই ১ হাজার টাকা, মেনি ৭০০ টাকা, শোল মাছ ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকা, আইড় ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, বেলে ৭০০ টাকা এবং কাইকলা বা কাইক্ক্যা ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

রমজানে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা

আপডেট সময় : ০১:৩২:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ মার্চ ২০২৪

দীর্ঘদিন ধরে নিত্যপণ্যের বাজারে অস্থিরতা। পণ্যের বাড়তি দাম নিয়ে হাজারো অভিযোগ। সরকারের নানা চেষ্টায়ও নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছেনা সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য। বিভিন্ন নাগরিক সেবার মান নিয়েও রয়েছে প্রশ্ন।

আজ শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাজধানীর কাওরানবাজার, মতিঝিল, টিকাটুলি, মিরপুর, যাত্রাবাড়ী, রামপুরা, মুগদাসহ বিভিন্ন বাজারে গিয়ে গেছে দেখা গেছে, সবজির দোকানগুলোতে চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে শাক-সবজি। সকাল সকাল বাজারে ক্রেতা উপস্থিতি খুব বেশি নেই। বাজারে সবজির দোকানগুলোতে সবজির চড়া দামই চলছে। শসা প্রতি কেজি ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়াও অন্যান্য সবজি ৬০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে চললেও বরবটি, পটলের দাম বাড়তি হয়ে ১০০ টাকা ছুঁয়েছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এই বাজারে অন্যান্য ধরনের সবজির দাম বাড়তিই রয়ে গেছে।

এ ছাড়া প্রতি কেজি টমেটো বিক্রি হচ্ছে মানভেদে ৬০ থেকে ৮০ টাকায়। গাজর প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা। বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। ভালো মানের লেবু রমজানের প্রথম দিন ৮০ টাকা হালি বিক্রি হলে আজ তা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা হালি।

পাশাপাশি বাজারে কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা, রমজানের আগে যে করলা প্রতি কেজি ১৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে সেটির দাম কমে এখন বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৮০ টাকায়, ঝিঙা প্রতি কেজি ৫০ টাকা, কচুর লতি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, লম্বা বেগুন প্রতি কেজি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, কচুরমুখীর কেজি ১০০ টাকা, ঢেঁড়স ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লাউ প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকা দরে। পেঁপে প্রতি কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দুল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০ টাকা, ঝিঙ্গা ১০০ টাকা ও সজনে ২৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে এবং আলু প্রতি কেজি ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে প্রতি কেজি মুলা ৪০ টাকা, শিমের কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ফুলকপি প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বাঁধাকপি প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ব্রোকলি প্রতিটি ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ধনে পাতার কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকা, কলার হালি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, লাল শাকের আঁটি ১৫ টাকা, লাউ শাক ৩০ টাকা, মুলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১০ থেকে ১৫ টাকা, কলমি শাক ১০ টাকা।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রোজার এক সপ্তাহ আগেও গরুর মাংস ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হলেও বর্তমান বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭৭০ থেকে ৮০০ টাকায়। রোজার বাজারে ক্রেতাদের স্বস্তি নেই মুরগির মাংস ও মাছের দামেও।

রমজান ঘিরে কয়েকদিন আগে থেকেই নিত্যপণ্যের দাম বাড়তে শুরু করেছে। এখন সেটা অসহনীয় পর্যায়ে আছে। বাজার সরকারের নিয়ন্ত্রণে নেই। যে যার খুশিমতো দাম বাড়াচ্ছে। বাজারে যাই ধরি, সেটারই দাম বেশি। সবকিছুর দাম বেশি। চার-পাঁচদিন আগেও মুরগির মাংস ছিল ২০০ টাকা, কিন্তু রোজার কারণে দাম বেড়ে এখন ২৩০-২৪০ টাকা। কথাগুলো আক্ষেপ করে বললেন বাজার করতে আসা ব্যাংক কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন,বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই রোজা উপলক্ষ্যে বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যে বিশাল মূল্য ছাড় দেওয়া হয়। কিন্তু বাংলাদেশই বোধহয় একমাত্র দেশ, যেখানে ব্যবসায়ীরা প্রতিযোগিতা করে দাম বাড়ায়। এটা আমাদের জন্য খুবই দুর্ভাগ্য।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৭০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত। তবে মালিবাগ, শাহজাহানপুরসহ কিছু এলাকায় গরুর মাংসের দাম প্রতি কেজি ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলেও জানা গেছে। এছাড়া সরকারিভাবে রাজধানীর ৩০টি স্থানে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা কেজি দরে।

গরিব-মধ্যবিত্তদের একমাত্র অবলম্বন মুরগির মাংস। তবে সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দাম। কয়েকদিন আগেও ২০০ টাকায় বিক্রি হওয়ার মুরগি খুচরা পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৪০ টাকায়।

বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, সোনালী মুরগি ৩৩০ থেকে ৩৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও দেশি মুরগির দাম বেড়েছে কেজিতে ৫০ টাকা। বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়।

বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম ১৪০ টাকা, হাঁসের ডিম ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

বাজারে কম দামি মাছের তালিকায় আছে পাঙ্গাশ ও তেলাপিয়া, যেগুলো সাধারণত ২০০ টাকার নিচেই পাওয়া যেত। কিন্তু বর্তমান বাজারে পাঙ্গাশ ২০০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। যা তিন দিন আগেও ১৮০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। তেলাপিয়া বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২৩০ টাকা দরে, যা দুই দিন আগে ২০০-২১০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছিল।

৪০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছের কেজি ৯০০ টাকা, চাষের শিংয়ের কেজি (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৬০০ টাকা, রুইয়ের দাম কেজিতে বেড়ে (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকা, মাগুর ৭০০ থেকে ১ হাজার টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, বোয়াল ৫০০ থেকে ৯০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, পোয়া ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৪০ টাকা, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৬০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৬০০ টাকায়, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা ১ হাজার ২০০ টাকা, বাইম ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, দেশি কই ১ হাজার টাকা, মেনি ৭০০ টাকা, শোল মাছ ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকা, আইড় ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, বেলে ৭০০ টাকা এবং কাইকলা বা কাইক্ক্যা ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।