ঢাকা ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর সঙ্গে মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:২৫:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৪৪১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার হাজনা বিনতে মো. হাসিম।

রোববার (১ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রীর দফতরে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি। সাক্ষাৎকালে তারা দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিশেষ করে টেলিযোগাযোগ খাত সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেন।

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া ভ্রাতৃপ্রতিম দুটি দেশের মধ্যকার বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ক তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়া বাংলাদেশের এক অকৃত্রিম বন্ধু। দুই দেশের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি প্রায় অভিন্ন। এ কারণে বাংলাদেশের মানুষ বৈদেশিক কর্মক্ষেত্র হিসেবে মালয়েশিয়ায় অত্যন্ত স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।

সাক্ষাৎকালে উভয়ে দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিশেষ করে টেলিযোগাযোগ খাত সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে মতবিনিময় করেন।

গত ১৪ বছরে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতে অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল কর্মসূচি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় দেশের প্রতিটি খাতে বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। আমাদের ডিজিটাল কর্মসূচি বিশ্বে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হিসেবে কাজ করছে। বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য অত্যন্ত লাভজনক জায়গা। সরকারের বিনিয়োগ বান্ধব নীতির এই সুযোগ কাজে লাগাতে মালয়েশিয়া ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছি।

একই সঙ্গে সরকারের বিনিয়োগবান্ধব নীতির সুযোগ কাজে লাগাতে মালয়েশিয়া ভূমিকা রাখবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতের অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করেন মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার। কক্সবাজারে একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠাসহ দেশের আর্থ সামাজিক সেবায় বিভিন্ন উদ্েযাগ এবং টেলিযোগাযোগ খাতে মালয়েশিয়ার বিনিয়োগের বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন তিনি। বাংলাদেশের সঙ্গে বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্কের জন্য মালয়েশিয়া অত্যন্ত গর্বিত বলেও মন্তব্য করেন হাইকমিশনার।

এরপর ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর সঙ্গে তার দফতরে নতুন যোগদান করা সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান এবং অতিরিক্ত সচিব একে এম আমিরুল ইসলাম সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

এসময় মোস্তাফা জব্বার নতুন সচিব ও অতিরিক্ত সচিবকে অভিনন্দন জানান এবং নিজের লেখা ১২টি বই তাদের উপহার দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর সঙ্গে মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

আপডেট সময় : ০৭:২৫:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ জানুয়ারী ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার হাজনা বিনতে মো. হাসিম।

রোববার (১ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রীর দফতরে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি। সাক্ষাৎকালে তারা দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিশেষ করে টেলিযোগাযোগ খাত সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেন।

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া ভ্রাতৃপ্রতিম দুটি দেশের মধ্যকার বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ক তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়া বাংলাদেশের এক অকৃত্রিম বন্ধু। দুই দেশের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি প্রায় অভিন্ন। এ কারণে বাংলাদেশের মানুষ বৈদেশিক কর্মক্ষেত্র হিসেবে মালয়েশিয়ায় অত্যন্ত স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।

সাক্ষাৎকালে উভয়ে দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিশেষ করে টেলিযোগাযোগ খাত সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে মতবিনিময় করেন।

গত ১৪ বছরে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতে অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল কর্মসূচি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় দেশের প্রতিটি খাতে বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। আমাদের ডিজিটাল কর্মসূচি বিশ্বে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হিসেবে কাজ করছে। বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য অত্যন্ত লাভজনক জায়গা। সরকারের বিনিয়োগ বান্ধব নীতির এই সুযোগ কাজে লাগাতে মালয়েশিয়া ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছি।

একই সঙ্গে সরকারের বিনিয়োগবান্ধব নীতির সুযোগ কাজে লাগাতে মালয়েশিয়া ভূমিকা রাখবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতের অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করেন মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার। কক্সবাজারে একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠাসহ দেশের আর্থ সামাজিক সেবায় বিভিন্ন উদ্েযাগ এবং টেলিযোগাযোগ খাতে মালয়েশিয়ার বিনিয়োগের বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন তিনি। বাংলাদেশের সঙ্গে বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্কের জন্য মালয়েশিয়া অত্যন্ত গর্বিত বলেও মন্তব্য করেন হাইকমিশনার।

এরপর ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর সঙ্গে তার দফতরে নতুন যোগদান করা সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান এবং অতিরিক্ত সচিব একে এম আমিরুল ইসলাম সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

এসময় মোস্তাফা জব্বার নতুন সচিব ও অতিরিক্ত সচিবকে অভিনন্দন জানান এবং নিজের লেখা ১২টি বই তাদের উপহার দেন।