ঢাকা ০৬:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

পলাশবাড়ীতে তিনটি চোরাই গরু উদ্ধার; গ্রেফতার- ২ 

আমিরুল ইসলাম কবীর
  • আপডেট সময় : ০১:১০:৫২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪
  • / ৪২৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ীতে থানা পুলিশের অভিযানে দুই গরু চোরকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত চোরদের দেয়া তথ্যের ভিক্তিতে চুরি যাওয়া তিনটি গরু উদ্ধার করা হয়েছে।
থানা সূত্রে জানা যায়,গাইবান্ধা জেলা পুলিশ সুপার মো. কামাল হোসেন এর  নির্দেশনা মোতাবেক গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানাকে অপরাধমুক্ত রাখার লক্ষ্যে থানা অফিসার ইনচার্জ কে.এম আজমিরুজ্জামান এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে থানার এসআই (নিরস্ত্র) মোহাম্মদ মুরাদ হোসেন সঙ্গীয় ফোর্সসহ পলাশবাড়ী থানার মামলা নং-০২, তারিখ- ০১/০৫/২০২৪ এর চুরি যাওয়া তিনটি গরু ১লা মে  বুধবার রাত পৌণে দশটার দিকে অভিযান পরিচালনা করে পলাশবাড়ী উপজেলার ২নং হোসেনপুর ইউনিয়নের দিগদাড়ী মৌজাস্থ উক্ত মামলার আসামী মো. ইয়াছিন আলী (৩০) ও মো. সাইদার রহমান (৩০) এর বসতবাড়ী সংলগ্ন পাঁকা রাস্তার ওপর হইতে গ্রেফতার করা হয় । এরপর গ্রেফতাকৃতদের দেয়া তথ্যমতে চুরি যাওয়া গরুগুলো রাত ১০ টা ২৫ মিনিটের সময় পলাশবাড়ী পৌর এলাকার ছোট শিমুলতলা গ্রামের খাদেম এর ছেলে হাবিবুর রহমানের বসত বাড়ীর দক্ষিণ দুয়ারি গোয়ালঘর হতে উদ্ধার করে।
গ্রেফতারকৃত মো. ইয়াছিন আলী (৩০) পলাশবাড়ী উপজেলার ২নং হোসেনপুর ইউনিয়নের দিগদাড়ী গ্রামের (বাগমারা) এলাকার ময়নুল ইসলামের ছেলে ও মো. সাইদার রহমান (৩০) একই গ্রামের মিনহাজ মিয়ার ছেলে।
পলাশবাড়ী থানা পুলিশের আয়োজনে এক প্রেস ব্রিফিং করে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন থানার অফিসার ইনচার্জ কেএম আজমিরুজ্জামান।
প্রেস ব্রিফিংকালে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পলাশবাড়ী থানার ওসি তদন্ত লাইছুর রহমান,থানার এস আই মিজান,এসে আই রাজু, এসআই মিজান,এসআই মুরাদ হোসেনসহ থানা পুলিশের কর্মকর্তাগণ ও স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা।
অপরদিকে, বুধবার রাতেই গণমাধ্যমকর্মীরা এক অনুসন্ধানে জানতে পারেন, পলাশবাড়ী পৌর এলাকার ছোট শিমুলতলা গ্রামের খাদেম হোসেনের বাড়ি থেকে গরুগুলো উদ্ধার হওয়ার পর থেকেই খাদেম হোসেন এবং তার দুই ছেলে হাবিবুর রহমান (৫০) ও হারুন (৪৫) এ ঘটনার পর থেকে পলাতক থাকে। আর ওই এলাকাবাসীসহ একাধিক সূত্র হারুন গং-রা গরু চোরের গ্যাং লিডার বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণমাধ্যমকর্মীদের জানায়।
তবে তারা ঘটনার পর থেকে পলাতক থাকে এবং গরু চুরির সাথে তাদের যোগসূত্র থাকলেও তাদের নাম মামলায় না থাকার বিষয়টা রহস্যজনক বলে ভুক্তভোগীসহ সচেতন মহল মতামত ব্যক্ত করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

পলাশবাড়ীতে তিনটি চোরাই গরু উদ্ধার; গ্রেফতার- ২ 

আপডেট সময় : ০১:১০:৫২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪
গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ীতে থানা পুলিশের অভিযানে দুই গরু চোরকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত চোরদের দেয়া তথ্যের ভিক্তিতে চুরি যাওয়া তিনটি গরু উদ্ধার করা হয়েছে।
থানা সূত্রে জানা যায়,গাইবান্ধা জেলা পুলিশ সুপার মো. কামাল হোসেন এর  নির্দেশনা মোতাবেক গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানাকে অপরাধমুক্ত রাখার লক্ষ্যে থানা অফিসার ইনচার্জ কে.এম আজমিরুজ্জামান এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে থানার এসআই (নিরস্ত্র) মোহাম্মদ মুরাদ হোসেন সঙ্গীয় ফোর্সসহ পলাশবাড়ী থানার মামলা নং-০২, তারিখ- ০১/০৫/২০২৪ এর চুরি যাওয়া তিনটি গরু ১লা মে  বুধবার রাত পৌণে দশটার দিকে অভিযান পরিচালনা করে পলাশবাড়ী উপজেলার ২নং হোসেনপুর ইউনিয়নের দিগদাড়ী মৌজাস্থ উক্ত মামলার আসামী মো. ইয়াছিন আলী (৩০) ও মো. সাইদার রহমান (৩০) এর বসতবাড়ী সংলগ্ন পাঁকা রাস্তার ওপর হইতে গ্রেফতার করা হয় । এরপর গ্রেফতাকৃতদের দেয়া তথ্যমতে চুরি যাওয়া গরুগুলো রাত ১০ টা ২৫ মিনিটের সময় পলাশবাড়ী পৌর এলাকার ছোট শিমুলতলা গ্রামের খাদেম এর ছেলে হাবিবুর রহমানের বসত বাড়ীর দক্ষিণ দুয়ারি গোয়ালঘর হতে উদ্ধার করে।
গ্রেফতারকৃত মো. ইয়াছিন আলী (৩০) পলাশবাড়ী উপজেলার ২নং হোসেনপুর ইউনিয়নের দিগদাড়ী গ্রামের (বাগমারা) এলাকার ময়নুল ইসলামের ছেলে ও মো. সাইদার রহমান (৩০) একই গ্রামের মিনহাজ মিয়ার ছেলে।
পলাশবাড়ী থানা পুলিশের আয়োজনে এক প্রেস ব্রিফিং করে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন থানার অফিসার ইনচার্জ কেএম আজমিরুজ্জামান।
প্রেস ব্রিফিংকালে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পলাশবাড়ী থানার ওসি তদন্ত লাইছুর রহমান,থানার এস আই মিজান,এসে আই রাজু, এসআই মিজান,এসআই মুরাদ হোসেনসহ থানা পুলিশের কর্মকর্তাগণ ও স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা।
অপরদিকে, বুধবার রাতেই গণমাধ্যমকর্মীরা এক অনুসন্ধানে জানতে পারেন, পলাশবাড়ী পৌর এলাকার ছোট শিমুলতলা গ্রামের খাদেম হোসেনের বাড়ি থেকে গরুগুলো উদ্ধার হওয়ার পর থেকেই খাদেম হোসেন এবং তার দুই ছেলে হাবিবুর রহমান (৫০) ও হারুন (৪৫) এ ঘটনার পর থেকে পলাতক থাকে। আর ওই এলাকাবাসীসহ একাধিক সূত্র হারুন গং-রা গরু চোরের গ্যাং লিডার বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণমাধ্যমকর্মীদের জানায়।
তবে তারা ঘটনার পর থেকে পলাতক থাকে এবং গরু চুরির সাথে তাদের যোগসূত্র থাকলেও তাদের নাম মামলায় না থাকার বিষয়টা রহস্যজনক বলে ভুক্তভোগীসহ সচেতন মহল মতামত ব্যক্ত করেন।