ঢাকা ০৮:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

সাকার নিষিদ্ধ করে গেজেট জারি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:২৫:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৪৫২ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সাকার মাছকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। গত ১১ জানুয়ারি এ প্রজ্ঞাপন জারি করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

এর আগে ২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর সাকার মাছ নিষিদ্ধ করতে প্রটেকশন অ্যান্ড কনজারভেশন অব ফিশ অ্যাক্ট, ১৯৫০–এর ১৮ নম্বর ধারা সংশোধন প্রস্তাব প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করে মন্ত্রণালয়। তখন এ বিষয়ে কারও কোনো আপত্তি বা পরামর্শ থাকলে লিখিতভাবে অনধিক দুই মাসের মধ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মৃনাল কান্তি দেকে জানানোর জন্য বলা হয়।

১১ জানুয়ারি জারি করা প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, দুই মাস সময় ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে এবং প্রস্তাবিত সংশোধনের উপর পাওয়া মতামতের ভিত্তিতে সরকার এ রুলসের অধিকতর সংশোধনের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ওই প্রাক–প্রকাশনায় উল্লিখিত দুই মাস সময় এরই মধ্যে শেষ হয়েছে এবং প্রস্তাবিত সংশোধনের ওপর প্রাপ্ত মতামতের ভিত্তিতে সরকার ওই রুলসের অধিকতর সংশোধনের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে আইনের ১৮ নম্বর ধারার ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়, সাকার মাছ কোনো ব্যক্তি আমদানি, প্রজনন, চাষ, পরিবহন, বিক্রি, গ্রহণ বা প্রদান, বাজারজাতকরণ, সংরক্ষণ, প্রকাশ ও অধিকারী হতে পারবেন না।

নিউজটি শেয়ার করুন

সাকার নিষিদ্ধ করে গেজেট জারি

আপডেট সময় : ১১:২৫:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সাকার মাছকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। গত ১১ জানুয়ারি এ প্রজ্ঞাপন জারি করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

এর আগে ২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর সাকার মাছ নিষিদ্ধ করতে প্রটেকশন অ্যান্ড কনজারভেশন অব ফিশ অ্যাক্ট, ১৯৫০–এর ১৮ নম্বর ধারা সংশোধন প্রস্তাব প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করে মন্ত্রণালয়। তখন এ বিষয়ে কারও কোনো আপত্তি বা পরামর্শ থাকলে লিখিতভাবে অনধিক দুই মাসের মধ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মৃনাল কান্তি দেকে জানানোর জন্য বলা হয়।

১১ জানুয়ারি জারি করা প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, দুই মাস সময় ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে এবং প্রস্তাবিত সংশোধনের উপর পাওয়া মতামতের ভিত্তিতে সরকার এ রুলসের অধিকতর সংশোধনের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ওই প্রাক–প্রকাশনায় উল্লিখিত দুই মাস সময় এরই মধ্যে শেষ হয়েছে এবং প্রস্তাবিত সংশোধনের ওপর প্রাপ্ত মতামতের ভিত্তিতে সরকার ওই রুলসের অধিকতর সংশোধনের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে আইনের ১৮ নম্বর ধারার ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়, সাকার মাছ কোনো ব্যক্তি আমদানি, প্রজনন, চাষ, পরিবহন, বিক্রি, গ্রহণ বা প্রদান, বাজারজাতকরণ, সংরক্ষণ, প্রকাশ ও অধিকারী হতে পারবেন না।