ঢাকা ০৫:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

কমেছে মুরগির দাম, বেড়েছে আদা রসুনের

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০১:৩৮:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৪২৩ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

তীব্র গরমে সপ্তাহ ব্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে ব্রয়লার মুরগির দাম কমেছে। প্রতি কেজিতে ২০ টাকা কমে ২১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে হঠাৎ করেই দাম বেড়েছে আদা ও রসুনের। সপ্তাহের ব্যবধানে রসুনের দাম কেজিতে বেড়েছে ২০ টাকা। সেই সঙ্গে আদার দাম গত এক সপ্তাহে কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত।

তবে চলতি সপ্তাহে সব ধরনের মাছের দাম কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। শুক্রবার রাজধানীর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দেশি রসুন বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ২০০ টাকায়। পাশাপাশি আমদানি করা বড় রসুন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৪০ টাকায়। অন্যদিকে দেশি নতুন আদা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায় এবং আমদানি করা আদা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২৫০ টাকা।

বাজার বিশ্লেষণের তথ্য অনুযায়ী ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) উপ পরিচালক (বাজার তথ্য) নাসির উদ্দিন তালুকদার জানিয়েছেন, দেশি রসুনের বর্তমান বাজারদর ১৭০ থেকে ২০০ টাকা, যা একসপ্তাহ আগে ১৩০ থেকে ১৭০ টাকা ছিল। গতমাসে এর দাম ছিল ১২০ থেকে ১৪০ টাকা। গতবছর এর দাম ছিল ১০০ থেকে ১২০ টাকা।

আমদানি করা রসুন‌ এখন বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২০০ থেকে ২৪০ টাকা দরে। এক সপ্তাহ আগে ছিল ২০০ থেকে ২৩০ টাকা। এক মাস আগে ছিল ১৯০ থেকে ২২০‌ টাকা। এক বছর আগে ছিল ১২০ থেকে ১৪০ টাকা।

দেশি নতুন‌‌ আদা প্রতি কেজি ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে ছিল ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা। এক মাস আগে ছিল ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা। গত বছর এই সময় দেশি আদার দাম ছিল ২০০ থেকে ২২০ টাকা। অর্থাৎ এক বছরে দেশি আদার দাম বেড়েছে ৪৭.৬২ শতাংশ।

অন্যদিকে আমদানি করা আদা বর্তমানে প্রতি কেজি ১৯০ থেকে ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে এর দাম ছিল ১৯০ থেকে ২৪০ টাকা। এক মাস আগে ছিল ১৯০ থেকে ২২০ টাকা। আর এক বছর আগে এই সময়ে আমদানি করা আদার দাম ছিল ১৪০ থেকে ২৫০ টাকা। সব মিলিয়ে এক বছরে আমদানি করা আদার দাম বেড়েছে ১২. ১৮ শতাংশ।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগি ২১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগি ২৩০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। বাজারগুলোতে সোনালির কেজি ৩৭০ টাকা, সোনালি হাইব্রিড ৩৬০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ থেকে ৬৮০ টাকা, লেয়ার ৩৫০ টাকা এবং সাদা লেয়ার ৩৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

শুক্রবার বাজারে সব ধরনের সবজি গত সপ্তাহের মতো চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে। কচুরমুখীর কেজি ৮০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকায়, শসা ৬০ টাকা, লাউ প্রতিটি ৪০ থেকে ৬০ টাকা, পেঁপের কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙে ৮০ টাকা, সজনে ১৬০ টাকা এবং কাঁচা আম প্রকারভেদে ৮০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

প্রতি কেজি মুলা ৫০ টাকা, শিমের কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, ফুলকপি প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ব্রোকলি ৪০ টাকা, পাকা টমেটোর কেজি প্রকারভেদে ৪০ থেকে ৬০ টাকা এবং গাজর ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। লেবুর হালি ২০ থেকে ৬০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকা, কাঁচা কলার হালি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও কাঁচা মরিচ ৮০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

লাল শাক ১০ টাকা, লাউ শাক ৩০ টাকা, মুলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১০ থেকে ১৫ টাকা, কলমি শাক ১০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে। বাজারগুলোতে দেশি পেঁয়াজ ৬৫ টাকা, আলু ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

গরুর মাংস কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৫০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৫০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংসের কেজি ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে এক ডজন লাল ডিম ১২০ টাকা, হাঁসের ডিম ১৮০ টাকা, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

সপ্তাহ ব্যবধানে সরবরাহ কমে যাওয়ায় সব ধরনের মাছের দাম বেড়েছে। বাজারগুলোতে ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০০ টাকা। ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের মাছ ১ হাজার ৫০০ টাকা। প্রতি কেজি চাষের শিং (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, রুই (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, মাগুর ৯০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাঙাশ ২১০ থেকে ২৩০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা, বোয়াল ৫০০ থেকে ৯০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, পোয়া ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৪০ টাকা, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৬০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৬০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা ১ হাজার ২০০ টাকা, বাইম মাছ ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, দেশি কই ১ হাজার ২০০ টাকা, মেনি ৭০০ টাকা, শোল মাছ ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকা, আইড় মাছ ৭০০ থেকে ১ হাজার টাকা, বেলে ৭০০ টাকা এবং কাইক্কা মাছ ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

কমেছে মুরগির দাম, বেড়েছে আদা রসুনের

আপডেট সময় : ০১:৩৮:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

তীব্র গরমে সপ্তাহ ব্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে ব্রয়লার মুরগির দাম কমেছে। প্রতি কেজিতে ২০ টাকা কমে ২১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে হঠাৎ করেই দাম বেড়েছে আদা ও রসুনের। সপ্তাহের ব্যবধানে রসুনের দাম কেজিতে বেড়েছে ২০ টাকা। সেই সঙ্গে আদার দাম গত এক সপ্তাহে কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত।

তবে চলতি সপ্তাহে সব ধরনের মাছের দাম কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। শুক্রবার রাজধানীর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দেশি রসুন বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ২০০ টাকায়। পাশাপাশি আমদানি করা বড় রসুন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৪০ টাকায়। অন্যদিকে দেশি নতুন আদা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায় এবং আমদানি করা আদা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২৫০ টাকা।

বাজার বিশ্লেষণের তথ্য অনুযায়ী ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) উপ পরিচালক (বাজার তথ্য) নাসির উদ্দিন তালুকদার জানিয়েছেন, দেশি রসুনের বর্তমান বাজারদর ১৭০ থেকে ২০০ টাকা, যা একসপ্তাহ আগে ১৩০ থেকে ১৭০ টাকা ছিল। গতমাসে এর দাম ছিল ১২০ থেকে ১৪০ টাকা। গতবছর এর দাম ছিল ১০০ থেকে ১২০ টাকা।

আমদানি করা রসুন‌ এখন বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২০০ থেকে ২৪০ টাকা দরে। এক সপ্তাহ আগে ছিল ২০০ থেকে ২৩০ টাকা। এক মাস আগে ছিল ১৯০ থেকে ২২০‌ টাকা। এক বছর আগে ছিল ১২০ থেকে ১৪০ টাকা।

দেশি নতুন‌‌ আদা প্রতি কেজি ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে ছিল ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা। এক মাস আগে ছিল ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা। গত বছর এই সময় দেশি আদার দাম ছিল ২০০ থেকে ২২০ টাকা। অর্থাৎ এক বছরে দেশি আদার দাম বেড়েছে ৪৭.৬২ শতাংশ।

অন্যদিকে আমদানি করা আদা বর্তমানে প্রতি কেজি ১৯০ থেকে ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে এর দাম ছিল ১৯০ থেকে ২৪০ টাকা। এক মাস আগে ছিল ১৯০ থেকে ২২০ টাকা। আর এক বছর আগে এই সময়ে আমদানি করা আদার দাম ছিল ১৪০ থেকে ২৫০ টাকা। সব মিলিয়ে এক বছরে আমদানি করা আদার দাম বেড়েছে ১২. ১৮ শতাংশ।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগি ২১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগি ২৩০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। বাজারগুলোতে সোনালির কেজি ৩৭০ টাকা, সোনালি হাইব্রিড ৩৬০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ থেকে ৬৮০ টাকা, লেয়ার ৩৫০ টাকা এবং সাদা লেয়ার ৩৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

শুক্রবার বাজারে সব ধরনের সবজি গত সপ্তাহের মতো চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে। কচুরমুখীর কেজি ৮০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকায়, শসা ৬০ টাকা, লাউ প্রতিটি ৪০ থেকে ৬০ টাকা, পেঁপের কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙে ৮০ টাকা, সজনে ১৬০ টাকা এবং কাঁচা আম প্রকারভেদে ৮০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

প্রতি কেজি মুলা ৫০ টাকা, শিমের কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, ফুলকপি প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ব্রোকলি ৪০ টাকা, পাকা টমেটোর কেজি প্রকারভেদে ৪০ থেকে ৬০ টাকা এবং গাজর ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। লেবুর হালি ২০ থেকে ৬০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকা, কাঁচা কলার হালি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও কাঁচা মরিচ ৮০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

লাল শাক ১০ টাকা, লাউ শাক ৩০ টাকা, মুলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১০ থেকে ১৫ টাকা, কলমি শাক ১০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে। বাজারগুলোতে দেশি পেঁয়াজ ৬৫ টাকা, আলু ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

গরুর মাংস কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৫০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৫০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংসের কেজি ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে এক ডজন লাল ডিম ১২০ টাকা, হাঁসের ডিম ১৮০ টাকা, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

সপ্তাহ ব্যবধানে সরবরাহ কমে যাওয়ায় সব ধরনের মাছের দাম বেড়েছে। বাজারগুলোতে ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০০ টাকা। ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের মাছ ১ হাজার ৫০০ টাকা। প্রতি কেজি চাষের শিং (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, রুই (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, মাগুর ৯০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাঙাশ ২১০ থেকে ২৩০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা, বোয়াল ৫০০ থেকে ৯০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, পোয়া ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৪০ টাকা, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৬০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৬০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা ১ হাজার ২০০ টাকা, বাইম মাছ ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, দেশি কই ১ হাজার ২০০ টাকা, মেনি ৭০০ টাকা, শোল মাছ ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকা, আইড় মাছ ৭০০ থেকে ১ হাজার টাকা, বেলে ৭০০ টাকা এবং কাইক্কা মাছ ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।