ঢাকা ১১:৪৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

উপজেলা সেচ কমিটিতে অভিযোগ

রায়গঞ্জে ভুয়া কৃষক সেজে একাধিক সেচ লাইসেন্সের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সংযোগ

রায়গঞ্জ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০১:১৬:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৫৭০ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জের চান্দাইকোনা ইউনিয়নে ভিন্ন ভিন্ন গ্রামে ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা গোপন রেখে মিথ্যা তথ্য দিয়ে একাধিক সেচ লাইসেন্স করে নেয় অভিনব প্রতারণার মাধ্যমে,শাহীন নামের এক ভুয়া কৃষক।
অভিযোগ কারি ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, উপজেলার  চান্দাইকোন ইউনিয়নের সরাই হাজীপুর গ্রামের বারিক খানের বড় ছেলে সামিন খানের, ছোট ভাই শাহিন খান, একজন চলমান প্রতারক  ও ভুয়া কৃষক, এই শাহীন খান চান্দাইকোনা ইউনিয়নের সরাই হাজিপুর হলেও উপজেলায় মূলত প্রতারণার করে নিজ স্বার্থ হাসিল করতে, শ্যামগোপ, সরাইদহ, ধলজান, গ্রামে বুয়া কৃষক সেজে উপজেলা সেচ কমিটিতে আবেদন করলে সেচ সংযোগ দেওয়ার লক্ষ্যে
কমিটি জমির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও দাগ নং সহ আবেদনকারীর সকল বিষয়ে যাচাই-বাছাই করে,  ধৃত (চালাক) ও ভুয়া কৃষক শাহীন, তদন্ত কর্মকর্তাকে ভুল তথ্য দেয় অতি দক্ষতার সহিত  কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা ঘুণ অক্ষরেও টের পাইনি, কর্মকর্তা তদন্ত শেষে বিএডিসিতে সেচ সংযোগ দেবার জন্য রিপোর্ট দেয়, রিপোর্টি সঠিক বলে সেচ কমিটি থেকে তাকে লাইসেন্স প্রদান করা হয়, কিন্তু এলাকাবাসীর দাবি এই বুয়া কৃষক পল্লী বিদ্যুতের মাধ্যমে সংযোগ লাগিয়ে টাকার পরিবর্তে জমি থেকে ধান নেয়াসহ একজন ব্যক্তি একাধিক সেচ লাইসেন্সের মালিক ও তথ্য গোপন রাখলে, তা সম্পূর্ণ সেচ নীতিমালার লঙ্ঘন, নীতিমালা কে বুড়ি আঙ্গুল দেখিয়ে, প্রতারক ভুয়া কৃষক শাহিন খান এখনোও থেমে নেই, লাইসেন্স কিত সেচ সংযোগ স্থাপনের পর থেকেই শুরু হয় বিক্রির দেন দরবার ওই গ্রামের লোকজনের সাথে, পল্লী বিদ্যুতের কোন কিছু বিক্রি করার ব্যক্তি অধিকার না থাকলেও তার কাছে যেন এটি সোজা কাজ ।
চলমান প্রতারক ভুয়া কৃষক শাহিন খান, আবারো শুরু করে বাটপারি, মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে অর্ধেক ভাগে নিজেকে মালিক রেখে বিক্রি করে কৃষকের কাছে, লাভের গুড় যেন শাহিনের পেটে, অভিযোগকারী ও এলাকাবাসীর দাবি মূল কৃষক না হয়েও অনায়াসে হয়ে যাচ্ছে কৃষক ও সেচের মালিক, এতে করে সুবিধা বঞ্চিত হচ্ছে গ্রামের সহজ সরল  কৃষকেরা, সচেতন মহলের দাবি তার  প্রতারণামূলক অবৈধ সংযোগ গুলো দ্রুত বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার জানানো হয়েছে জোর দাবি।
বিষয়টি নিয়ে বিএডিসি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, একজন ব্যক্তি একাধিক সেচ লাইসেন্সের মালিক হতে পারবেনা, অভিযোগ হাতে পেলে ঘটনাটি তদন্ত করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার সুপারিশ করা হবে। এ বিষয়ে শাহিনের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ফোনে কল করা হলেও ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
বাখ//আর

নিউজটি শেয়ার করুন

উপজেলা সেচ কমিটিতে অভিযোগ

রায়গঞ্জে ভুয়া কৃষক সেজে একাধিক সেচ লাইসেন্সের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সংযোগ

আপডেট সময় : ০১:১৬:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জের চান্দাইকোনা ইউনিয়নে ভিন্ন ভিন্ন গ্রামে ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা গোপন রেখে মিথ্যা তথ্য দিয়ে একাধিক সেচ লাইসেন্স করে নেয় অভিনব প্রতারণার মাধ্যমে,শাহীন নামের এক ভুয়া কৃষক।
অভিযোগ কারি ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, উপজেলার  চান্দাইকোন ইউনিয়নের সরাই হাজীপুর গ্রামের বারিক খানের বড় ছেলে সামিন খানের, ছোট ভাই শাহিন খান, একজন চলমান প্রতারক  ও ভুয়া কৃষক, এই শাহীন খান চান্দাইকোনা ইউনিয়নের সরাই হাজিপুর হলেও উপজেলায় মূলত প্রতারণার করে নিজ স্বার্থ হাসিল করতে, শ্যামগোপ, সরাইদহ, ধলজান, গ্রামে বুয়া কৃষক সেজে উপজেলা সেচ কমিটিতে আবেদন করলে সেচ সংযোগ দেওয়ার লক্ষ্যে
কমিটি জমির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও দাগ নং সহ আবেদনকারীর সকল বিষয়ে যাচাই-বাছাই করে,  ধৃত (চালাক) ও ভুয়া কৃষক শাহীন, তদন্ত কর্মকর্তাকে ভুল তথ্য দেয় অতি দক্ষতার সহিত  কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা ঘুণ অক্ষরেও টের পাইনি, কর্মকর্তা তদন্ত শেষে বিএডিসিতে সেচ সংযোগ দেবার জন্য রিপোর্ট দেয়, রিপোর্টি সঠিক বলে সেচ কমিটি থেকে তাকে লাইসেন্স প্রদান করা হয়, কিন্তু এলাকাবাসীর দাবি এই বুয়া কৃষক পল্লী বিদ্যুতের মাধ্যমে সংযোগ লাগিয়ে টাকার পরিবর্তে জমি থেকে ধান নেয়াসহ একজন ব্যক্তি একাধিক সেচ লাইসেন্সের মালিক ও তথ্য গোপন রাখলে, তা সম্পূর্ণ সেচ নীতিমালার লঙ্ঘন, নীতিমালা কে বুড়ি আঙ্গুল দেখিয়ে, প্রতারক ভুয়া কৃষক শাহিন খান এখনোও থেমে নেই, লাইসেন্স কিত সেচ সংযোগ স্থাপনের পর থেকেই শুরু হয় বিক্রির দেন দরবার ওই গ্রামের লোকজনের সাথে, পল্লী বিদ্যুতের কোন কিছু বিক্রি করার ব্যক্তি অধিকার না থাকলেও তার কাছে যেন এটি সোজা কাজ ।
চলমান প্রতারক ভুয়া কৃষক শাহিন খান, আবারো শুরু করে বাটপারি, মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে অর্ধেক ভাগে নিজেকে মালিক রেখে বিক্রি করে কৃষকের কাছে, লাভের গুড় যেন শাহিনের পেটে, অভিযোগকারী ও এলাকাবাসীর দাবি মূল কৃষক না হয়েও অনায়াসে হয়ে যাচ্ছে কৃষক ও সেচের মালিক, এতে করে সুবিধা বঞ্চিত হচ্ছে গ্রামের সহজ সরল  কৃষকেরা, সচেতন মহলের দাবি তার  প্রতারণামূলক অবৈধ সংযোগ গুলো দ্রুত বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার জানানো হয়েছে জোর দাবি।
বিষয়টি নিয়ে বিএডিসি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, একজন ব্যক্তি একাধিক সেচ লাইসেন্সের মালিক হতে পারবেনা, অভিযোগ হাতে পেলে ঘটনাটি তদন্ত করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার সুপারিশ করা হবে। এ বিষয়ে শাহিনের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ফোনে কল করা হলেও ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
বাখ//আর