ঢাকা ০৯:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

২৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪ হাজার কোটি টাকা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:১২:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২২
  • / ৪৪৩ বার পড়া হয়েছে

ফাইল ছবি

বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

চলতি অক্টোবর মাসের ২৭ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৬ কোটি মার্কিন ডলার। ডলারপ্রতি ১০৩ টাকা দরে যার পরিমাণ ১৪ হাজার ৮ কোটি টাকা। মাস শেষে তা আগের মাসের চেয়ে কমার আশঙ্কা রয়েছে। গত সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৫৩ কোটি ৯৫ লাখ মার্কিন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই চিত্র ওঠে এসেছে।

তথ্যমতে, আলোচ্য রেমিট্যান্সের মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ৫ বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২৭ কোটি ৬৪ লাখ মার্কিন ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ১০৫ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৪ লাখ মার্কিন ডলার এবং বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২ কোটি ৩৪ লাখ মার্কিন ডলার।

এই সময়ে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে ৩২ কোটি ৪৭ লাখ মার্কিন ডলার। এ ছাড়া অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৪২ লাখ ডলার, ডাচ্–বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে ৭ কোটি ৭২ লাখ, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে ৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলার, সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ৭ কোটি ৬৪ লাখ ডলার এবং রূপালী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৬ কোটি ৪৫ লাখ মার্কিন ডলার।

তবে এ সময় বিডিবিএল, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক, কমিউনিটি ব্যাংক, বিদেশি আল-ফালাহ, হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে কোনও রেমিট্যান্স আসেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ মার্কিন ডলার। আগস্টে রেমিট্যান্স কমে দাঁড়িয়েছিল ২০৩ কোটি ৬৯ লাখ মার্কিন ডলার।

বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলার। ওই অর্থবছরের প্রথম মাস থেকে আগের তুলনায় রেমিট্যান্স প্রবাহ ছিল ধীরগতির। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে এসেছিল ১৮৭ কোটি ১৪ লাখ ডলার, আগস্টে ১৮১ কোটি ১ লাখ, সেপ্টেম্বর মাসে ১৭২ কোটি ৬৭ লাখ, অক্টোবরে ১৬৪ কোটি ৬৮ লাখ, নভেম্বর ১৫৫ কোটি ৩৭ লাখ এবং ডিসেম্বরে ১৬৩ কোটি ৬ লাখ, জানুয়ারিতে ১৭০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ১৪৯ কোটি ৪৪ লাখ, মার্চে ১৮৫ কোটি ৯৭ লাখ, এপ্রিলে ২০১ কোটি ৮ লাখ, মে মাসে ১৮৮ কোটি ৫৩ লাখ এবং জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১৮৪ কোটি মার্কিন ডলার। এর আগে ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স আহরণের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার।

নিউজটি শেয়ার করুন

২৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪ হাজার কোটি টাকা

আপডেট সময় : ০৮:১২:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

চলতি অক্টোবর মাসের ২৭ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৬ কোটি মার্কিন ডলার। ডলারপ্রতি ১০৩ টাকা দরে যার পরিমাণ ১৪ হাজার ৮ কোটি টাকা। মাস শেষে তা আগের মাসের চেয়ে কমার আশঙ্কা রয়েছে। গত সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৫৩ কোটি ৯৫ লাখ মার্কিন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই চিত্র ওঠে এসেছে।

তথ্যমতে, আলোচ্য রেমিট্যান্সের মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ৫ বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২৭ কোটি ৬৪ লাখ মার্কিন ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ১০৫ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৪ লাখ মার্কিন ডলার এবং বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২ কোটি ৩৪ লাখ মার্কিন ডলার।

এই সময়ে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে ৩২ কোটি ৪৭ লাখ মার্কিন ডলার। এ ছাড়া অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৪২ লাখ ডলার, ডাচ্–বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে ৭ কোটি ৭২ লাখ, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে ৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলার, সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ৭ কোটি ৬৪ লাখ ডলার এবং রূপালী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৬ কোটি ৪৫ লাখ মার্কিন ডলার।

তবে এ সময় বিডিবিএল, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক, কমিউনিটি ব্যাংক, বিদেশি আল-ফালাহ, হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে কোনও রেমিট্যান্স আসেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ মার্কিন ডলার। আগস্টে রেমিট্যান্স কমে দাঁড়িয়েছিল ২০৩ কোটি ৬৯ লাখ মার্কিন ডলার।

বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলার। ওই অর্থবছরের প্রথম মাস থেকে আগের তুলনায় রেমিট্যান্স প্রবাহ ছিল ধীরগতির। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে এসেছিল ১৮৭ কোটি ১৪ লাখ ডলার, আগস্টে ১৮১ কোটি ১ লাখ, সেপ্টেম্বর মাসে ১৭২ কোটি ৬৭ লাখ, অক্টোবরে ১৬৪ কোটি ৬৮ লাখ, নভেম্বর ১৫৫ কোটি ৩৭ লাখ এবং ডিসেম্বরে ১৬৩ কোটি ৬ লাখ, জানুয়ারিতে ১৭০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ১৪৯ কোটি ৪৪ লাখ, মার্চে ১৮৫ কোটি ৯৭ লাখ, এপ্রিলে ২০১ কোটি ৮ লাখ, মে মাসে ১৮৮ কোটি ৫৩ লাখ এবং জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১৮৪ কোটি মার্কিন ডলার। এর আগে ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স আহরণের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার।