ঢাকা ১০:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

যশোরে স্মরণকালের ঐতিহাসিক জনসমুদ্র হবে: ওবায়দুল কাদের

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:১৬:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪৩৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

যশোর ব্যুরো অফিস :

করোনা মহামারির পর বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) প্রথমবারের মতো জনসভায় অংশ নিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এটি একটি স্মরণকালের ঐতিহাসিক জনসমুদ্রে পরিণত হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বুধবার (২৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় যশোরের শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামের জনসভাস্থল পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশ রূপান্তরের রূপকার। বিশ্ব সঙ্কটের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের বাস্তবতার নিরিখে কাজ করছেন তিনি।

যশোরের মানুষ এখন আড়াই ঘণ্টায় ঢাকায় যেতে পারেন উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, পদ্মা সেতু আজ দূরকে কাছে নিয়ে এসেছে। যশোর, খুলনাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলাকে কাছে নিয়ে এসেছে। সম্প্রতি মধুমতি সেতু উদ্বোধনের কারণে এই যাত্রা আরও সহজ হয়েছে।

জনসভায় আওয়ামী লীগ সভাপতি তার উন্নয়ন নিয়ে কথা বলবেন জানিয়ে তিনি বলেন, নেত্রীর ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে কথা বলবেন। জনগণের জন্য তিনি কী করেছেন, কী করবেন, তার স্বপ্ন কী- মানুষের চোখের ভাষা, মনের ভাষা নিয়ে কথা বলবেন তিনি।

করোনাকালের আগে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী নিয়মিত অংশ নিতেন উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, সিলেটে বন্যা দুর্গতদের সহায়তা করতে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি হযরত শাহজালাল (রহ.) মাজার জিয়ারত করেছিলেন। তবে সেখানে তিনি কোনও জনসভায় অংশ নেননি। এই প্রথম জনসভা হচ্ছে, এরপর চট্টগ্রাম, তারপর কক্সবাজারে জনসভা হবে। আমরা আমাদের জনসভা করছি, নেত্রী জনগণের কাছে যাচ্ছেন।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,‘খেলা হবে’ শব্দটা একটি‘পলিক্যাল হিউমার’। খেলা হবে মারামারি কিংবা পাল্টা-পাল্টি করার জন্য না। একাট জাস্ট আমাদের কর্মীরা চাঙ্গা হবে, জনগণ উজ্জীবিত হবে- এটা তো জনগণ ইতোমধ্যে গ্রহণ করে নিয়েছে। জনগণ যেটা পছন্দ করে, সেটা বলতে অসুবিধা কী! নিয়ে জাতীয় সংসদের একজন সদস্য কটাক্ষ করেছেন। এটা বিএনপির সঙ্গে মারামারি করার জন্য না। তারা যদি উস্কানি দেয় উদ্ভুত পরিস্থিতি হলে কী করবে?

এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, পনিসম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল হোসেন, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার, বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সারহান নাসের তন্ময় প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

যশোরে স্মরণকালের ঐতিহাসিক জনসমুদ্র হবে: ওবায়দুল কাদের

আপডেট সময় : ১০:১৬:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ নভেম্বর ২০২২

যশোর ব্যুরো অফিস :

করোনা মহামারির পর বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) প্রথমবারের মতো জনসভায় অংশ নিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এটি একটি স্মরণকালের ঐতিহাসিক জনসমুদ্রে পরিণত হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বুধবার (২৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় যশোরের শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামের জনসভাস্থল পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশ রূপান্তরের রূপকার। বিশ্ব সঙ্কটের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের বাস্তবতার নিরিখে কাজ করছেন তিনি।

যশোরের মানুষ এখন আড়াই ঘণ্টায় ঢাকায় যেতে পারেন উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, পদ্মা সেতু আজ দূরকে কাছে নিয়ে এসেছে। যশোর, খুলনাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলাকে কাছে নিয়ে এসেছে। সম্প্রতি মধুমতি সেতু উদ্বোধনের কারণে এই যাত্রা আরও সহজ হয়েছে।

জনসভায় আওয়ামী লীগ সভাপতি তার উন্নয়ন নিয়ে কথা বলবেন জানিয়ে তিনি বলেন, নেত্রীর ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে কথা বলবেন। জনগণের জন্য তিনি কী করেছেন, কী করবেন, তার স্বপ্ন কী- মানুষের চোখের ভাষা, মনের ভাষা নিয়ে কথা বলবেন তিনি।

করোনাকালের আগে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী নিয়মিত অংশ নিতেন উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, সিলেটে বন্যা দুর্গতদের সহায়তা করতে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি হযরত শাহজালাল (রহ.) মাজার জিয়ারত করেছিলেন। তবে সেখানে তিনি কোনও জনসভায় অংশ নেননি। এই প্রথম জনসভা হচ্ছে, এরপর চট্টগ্রাম, তারপর কক্সবাজারে জনসভা হবে। আমরা আমাদের জনসভা করছি, নেত্রী জনগণের কাছে যাচ্ছেন।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,‘খেলা হবে’ শব্দটা একটি‘পলিক্যাল হিউমার’। খেলা হবে মারামারি কিংবা পাল্টা-পাল্টি করার জন্য না। একাট জাস্ট আমাদের কর্মীরা চাঙ্গা হবে, জনগণ উজ্জীবিত হবে- এটা তো জনগণ ইতোমধ্যে গ্রহণ করে নিয়েছে। জনগণ যেটা পছন্দ করে, সেটা বলতে অসুবিধা কী! নিয়ে জাতীয় সংসদের একজন সদস্য কটাক্ষ করেছেন। এটা বিএনপির সঙ্গে মারামারি করার জন্য না। তারা যদি উস্কানি দেয় উদ্ভুত পরিস্থিতি হলে কী করবে?

এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, পনিসম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল হোসেন, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার, বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সারহান নাসের তন্ময় প্রমুখ।