ঢাকা ০১:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

পদ-কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ ভিত্তিহীন : জয়-লেখক

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৫৮:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪৩৮ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

অর্থের বিনিময়ে ছাত্রলীগের বিভিন্ন কমিটিতে পদায়ন ও কমিটি গঠনের অভিযোগ মিথ্যা এবং বানোয়াট বলে মন্তব্য করেন ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য। এমনকি তাদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে আওয়ামী লীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের দেওয়া বক্তব্যকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলেও দাবি করেছেন তারা।

সোমবার (২১ নভেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রলীগের আসন্ন সম্মেলন নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তারা এই দাবি করেন।

এ সময় ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, বাংলাদেশে ছাত্রলীগ একটি বৃহৎ সংগঠন। সেখানে অনেক যোগ্য নেতৃত্ব থাকে। সেখান থেকে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক বাছাই করা অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। আমরা স্থানীয় আওয়ামী লীগের অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে কমিটি করে থাকি।
পদ বাণিজ্য ও কমিটি বাণিজ্যের বিষয়ে তিনি বলেন, বিভিন্ন সময় পদ বাণিজ্যের যে অভিযোগ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। বাণিজ্যের মাধ্যমে আমরা কোনো কমিটি করিনি। ছাত্রলীগের প্রতিটি কমিটিতে কয়েকটি গ্রুপ থাকে। যারা নেতৃত্বে আসতে পারে না তারাই এ ধরনের কথা বলে। আমরা বার বার বলেছি, কেউ যদি পদ বাণিজ্যের অভিযোগ প্রমাণ করতে পারে, আমরা সেই শাস্তি মাথা পেতে নেব।

কমিটি বাণিজ্য নিয়ে ছাত্রলীগের দুই নেতার অডিও ফাঁসের বিষয়ে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, আপনারা ফোনালাপ শুনে দেখবেন যে সেখানে ছাত্রলীগের পদের জন্য কোনো টাকা চাওয়া হয়নি। ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক তাদের থাকতে পারে, সেই লেনদেনের অডিও ফেসবুকে ছেড়ে ছাত্রলীগকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হয়েছে।

ছাত্রলীগের পদবাণিজ্যের বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে লেখক ভট্টাচার্য বলেন, পদ বাণিজ্যের বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা।
ছাত্রলীগের বর্ধিত কমিটিতে কতজনকে পদায়ন করা হয়েছে- এমন প্রশ্নের জবাবে লেখক ভট্টাচার্য বলেন, ছাত্রলীগের নির্বাহী সংসদে ৩০১ জন নেতা। এর বাইরে কতজন আছে আমরা জানি না। এটি দপ্তর সেল বলতে পারবে। কারও কোনো তথ্য প্রয়োজন হলে দপ্তর সেলে যোগাযোগ করার কথা বলেন তিনি জানান।

তাদের স্বাক্ষর ক্ষমতা তুলে নেওয়া হয়নি এমন দাবি করে তারা বলেন, আমাদের সাইনিং পাওয়ার তুলে নেওয়া হয়েছে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমাদের সাইনিং পাওয়ার না থাকলে সম্মেলন করা সম্ভব না। আমাদের সাইনিং পাওয়ার নাই এ তথ্যটি ভুয়া। আপনারা বিভ্রান্ত হবেন না।

নিউজটি শেয়ার করুন

পদ-কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ ভিত্তিহীন : জয়-লেখক

আপডেট সময় : ০৭:৫৮:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ নভেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

অর্থের বিনিময়ে ছাত্রলীগের বিভিন্ন কমিটিতে পদায়ন ও কমিটি গঠনের অভিযোগ মিথ্যা এবং বানোয়াট বলে মন্তব্য করেন ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য। এমনকি তাদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে আওয়ামী লীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের দেওয়া বক্তব্যকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলেও দাবি করেছেন তারা।

সোমবার (২১ নভেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রলীগের আসন্ন সম্মেলন নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তারা এই দাবি করেন।

এ সময় ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, বাংলাদেশে ছাত্রলীগ একটি বৃহৎ সংগঠন। সেখানে অনেক যোগ্য নেতৃত্ব থাকে। সেখান থেকে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক বাছাই করা অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। আমরা স্থানীয় আওয়ামী লীগের অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে কমিটি করে থাকি।
পদ বাণিজ্য ও কমিটি বাণিজ্যের বিষয়ে তিনি বলেন, বিভিন্ন সময় পদ বাণিজ্যের যে অভিযোগ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। বাণিজ্যের মাধ্যমে আমরা কোনো কমিটি করিনি। ছাত্রলীগের প্রতিটি কমিটিতে কয়েকটি গ্রুপ থাকে। যারা নেতৃত্বে আসতে পারে না তারাই এ ধরনের কথা বলে। আমরা বার বার বলেছি, কেউ যদি পদ বাণিজ্যের অভিযোগ প্রমাণ করতে পারে, আমরা সেই শাস্তি মাথা পেতে নেব।

কমিটি বাণিজ্য নিয়ে ছাত্রলীগের দুই নেতার অডিও ফাঁসের বিষয়ে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, আপনারা ফোনালাপ শুনে দেখবেন যে সেখানে ছাত্রলীগের পদের জন্য কোনো টাকা চাওয়া হয়নি। ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক তাদের থাকতে পারে, সেই লেনদেনের অডিও ফেসবুকে ছেড়ে ছাত্রলীগকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হয়েছে।

ছাত্রলীগের পদবাণিজ্যের বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে লেখক ভট্টাচার্য বলেন, পদ বাণিজ্যের বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা।
ছাত্রলীগের বর্ধিত কমিটিতে কতজনকে পদায়ন করা হয়েছে- এমন প্রশ্নের জবাবে লেখক ভট্টাচার্য বলেন, ছাত্রলীগের নির্বাহী সংসদে ৩০১ জন নেতা। এর বাইরে কতজন আছে আমরা জানি না। এটি দপ্তর সেল বলতে পারবে। কারও কোনো তথ্য প্রয়োজন হলে দপ্তর সেলে যোগাযোগ করার কথা বলেন তিনি জানান।

তাদের স্বাক্ষর ক্ষমতা তুলে নেওয়া হয়নি এমন দাবি করে তারা বলেন, আমাদের সাইনিং পাওয়ার তুলে নেওয়া হয়েছে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমাদের সাইনিং পাওয়ার না থাকলে সম্মেলন করা সম্ভব না। আমাদের সাইনিং পাওয়ার নাই এ তথ্যটি ভুয়া। আপনারা বিভ্রান্ত হবেন না।