ঢাকা ০৩:৪০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষ্যে চৌগাছা-ঝিকরগাছায় পিতা পুত্রের চার লাখ ভয়েস কল

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:০৭:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ জুন ২০২৩
  • / ৪৪১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
// ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি //
বুধবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেখানো পথ ধরে নিজ নির্বাচনী এলাকার নতুন ভোটার শুভাকাঙ্ক্ষীসহ চার লাখ ভোটারকে মোবাইল ফোনে ভয়েস কল পাঠিয়েছেন বিদ্যুৎ,জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম ও তার পুত্র যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোস্তফা আশীষ ইসলাম। জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ দৃশ্যমান, লক্ষ্য এবার স্মার্ট বাংলাদেশ।
বুধবার (৭ জুল) এক বার্তায় মোস্তফা আশীষ ইসলাম এ তথ্য জানান, সকাল ৯টা হতে দুপুর ১২টা পর্যন্ত একটানা পিতা অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম ও আমার (মোস্তফা আশীষ ইসলাম) ৪ (চার) লাখ ৯ (নয়) হাজার জনের মোবাইলে বার্তা প্রেরণ করা হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে আমরাও ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইশতেহার বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি।
অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের বার্তায়, “বাংলাদেশের রাজনীতিতে ছয় দফা আন্দোলন একটি ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। আমি অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্র্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী সেই সময় আমার বিরল সৌভাগ যে, আমি ৬ দফা আন্দোলনে সক্রিয় ভাবে জড়িত হয়েছিলাম। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বায়ত্ব শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৬ দফা দাবি পেশ করেন। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় ৬ দফার গুরুত্ব এত বেশি ছিল যে কারণে ৬ দফাকে বাঙালি জাতির মুক্তি সনদও বলা হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধের আগ পর্যন্ত ৬ দফা ই ছিল অধিকার আদায়ের  দলিল। ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবসে সবাইকে শুভেচ্ছা রইল। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবি হোক।”
ও মোস্তফা আশীষ ইসলামের বার্তায়,“ ৬ দফা কর্মসূচি ছিল দীর্ঘকাল ধরে বাঙালি জাতির ওপর চাপিয়ে দেয়া শাসন, শোষণ, বঞ্চনা  ও  নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাতীয় মুক্তির মূলমন্ত্র। ৬ দফায় বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে দেখিয়েছিলেন নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন। ১৯৬৬ সালের ৭ জুন ৬ দফা দাবির পক্ষে দেশব্যাপী তীব্র গণ-আন্দোলনের সূচনা হয়।  আসুন বাঙালীর মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবসে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অদম্য অগ্রযাত্রায় সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার শপথ নেই। মোস্তফা আশীষ ইসলাম, সদস্য , যশোর জেলা আওয়ামী লীগ।  জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবি হোক।”
এছাড়া মোস্তফা আশীষ ইসলাম ঐতিহাসিক ৭ জুন ছয় দিবস উপলক্ষ্যে ঝিকরগাছা উপজেলার ১২(বার) জন বীর মুক্তিযাদ্ধার বাড়ি বাড়ি যেয়ে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীসহ জয় বাংলা স্লোগান সম্বলিত পাঞ্জাবি উপহার প্রদান, ঝিকরগাছা  ও চৌগাছা পৌরসভার মেয়র বরাবর সরকারের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সাফল্য ডিজিটালি তুলে ধরার জন্য এলইডি ডিসপ্লে অস্থায়ী স্খাপনের অনুমতি প্রার্থনা প্রদান এবং ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষ্যে ঝিকরগাছা পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে দেওয়াল লিখন ও ব্যানার উত্তোলন কার্যক্রম করেন। দুঃখ প্রকাশ করা হয় কারিগরি ত্রুটির কারণে যাদের মোবাইলে একাধিক বার কল যাওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষ্যে চৌগাছা-ঝিকরগাছায় পিতা পুত্রের চার লাখ ভয়েস কল

আপডেট সময় : ০৮:০৭:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ জুন ২০২৩
// ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি //
বুধবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেখানো পথ ধরে নিজ নির্বাচনী এলাকার নতুন ভোটার শুভাকাঙ্ক্ষীসহ চার লাখ ভোটারকে মোবাইল ফোনে ভয়েস কল পাঠিয়েছেন বিদ্যুৎ,জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম ও তার পুত্র যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোস্তফা আশীষ ইসলাম। জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ দৃশ্যমান, লক্ষ্য এবার স্মার্ট বাংলাদেশ।
বুধবার (৭ জুল) এক বার্তায় মোস্তফা আশীষ ইসলাম এ তথ্য জানান, সকাল ৯টা হতে দুপুর ১২টা পর্যন্ত একটানা পিতা অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম ও আমার (মোস্তফা আশীষ ইসলাম) ৪ (চার) লাখ ৯ (নয়) হাজার জনের মোবাইলে বার্তা প্রেরণ করা হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে আমরাও ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইশতেহার বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি।
অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের বার্তায়, “বাংলাদেশের রাজনীতিতে ছয় দফা আন্দোলন একটি ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। আমি অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্র্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী সেই সময় আমার বিরল সৌভাগ যে, আমি ৬ দফা আন্দোলনে সক্রিয় ভাবে জড়িত হয়েছিলাম। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বায়ত্ব শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৬ দফা দাবি পেশ করেন। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় ৬ দফার গুরুত্ব এত বেশি ছিল যে কারণে ৬ দফাকে বাঙালি জাতির মুক্তি সনদও বলা হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধের আগ পর্যন্ত ৬ দফা ই ছিল অধিকার আদায়ের  দলিল। ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবসে সবাইকে শুভেচ্ছা রইল। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবি হোক।”
ও মোস্তফা আশীষ ইসলামের বার্তায়,“ ৬ দফা কর্মসূচি ছিল দীর্ঘকাল ধরে বাঙালি জাতির ওপর চাপিয়ে দেয়া শাসন, শোষণ, বঞ্চনা  ও  নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাতীয় মুক্তির মূলমন্ত্র। ৬ দফায় বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে দেখিয়েছিলেন নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন। ১৯৬৬ সালের ৭ জুন ৬ দফা দাবির পক্ষে দেশব্যাপী তীব্র গণ-আন্দোলনের সূচনা হয়।  আসুন বাঙালীর মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবসে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অদম্য অগ্রযাত্রায় সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার শপথ নেই। মোস্তফা আশীষ ইসলাম, সদস্য , যশোর জেলা আওয়ামী লীগ।  জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবি হোক।”
এছাড়া মোস্তফা আশীষ ইসলাম ঐতিহাসিক ৭ জুন ছয় দিবস উপলক্ষ্যে ঝিকরগাছা উপজেলার ১২(বার) জন বীর মুক্তিযাদ্ধার বাড়ি বাড়ি যেয়ে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীসহ জয় বাংলা স্লোগান সম্বলিত পাঞ্জাবি উপহার প্রদান, ঝিকরগাছা  ও চৌগাছা পৌরসভার মেয়র বরাবর সরকারের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সাফল্য ডিজিটালি তুলে ধরার জন্য এলইডি ডিসপ্লে অস্থায়ী স্খাপনের অনুমতি প্রার্থনা প্রদান এবং ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষ্যে ঝিকরগাছা পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে দেওয়াল লিখন ও ব্যানার উত্তোলন কার্যক্রম করেন। দুঃখ প্রকাশ করা হয় কারিগরি ত্রুটির কারণে যাদের মোবাইলে একাধিক বার কল যাওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করা হয়।