ঢাকা ১২:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

এসএসসিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর চেয়ে ৭ লাখ আসন বেশি রয়েছে : শিক্ষামন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৪৩:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৪৪৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চাঁদপুর প্রতিনিধি : 
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, এ বছর যে পরিমাণ শিক্ষার্থী এসএসসিতে উত্তীর্ণ হয়েছে তার চেয়ে প্রায় সাত লাখ বেশি আসন (সিট) রয়েছে এইচএসসির জন্য। এইচএসসির ভর্তি পরীক্ষা সুনির্দিষ্ট নিয়মে বরাবরের মতো অনুষ্ঠিত হবে। তাই যেসব শিক্ষার্থী এসএসসিতে উত্তীর্ণ হয়েছে, তাদের ভর্তি পরীক্ষার প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সবাই সিট পাবে।

সোমবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুরে চাঁদপুর আউটার স্টেডিয়ামে আয়োজিত মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

ডা. দীপু মনি বলেন, আমাদের দেশের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান আছে, যেগুলো এ দেশের একেবারে সেরা মেধাবীদেরকে বেছে নিয়ে তাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করে। সেরা মেধাবী শিক্ষার্থীগুলো যখন সবাই এক জায়গায় যায়, তখন তারা তাদের প্রচেষ্টায় বাবা-মা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টায় আরও ভালো ফলাফল করে। সে ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের খুব মহত্ত্ব রয়েছে বলে আমি মনে করি না।

ডা. দীপু মনি আরো  বলেন, আমাদের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষিত এবং যোগ্য শিক্ষক রয়েছে। তাই কারও প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নেই। অনেক সিট রয়েছে। কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলাম তার চাইতে বেশি আমাদের শিক্ষার্থীরা পড়াশুনা ঠিকমতো করল কি না, খারাপ পথে বা ভুল পথে চলে না যায় বাবা-মা সেটা অন্তত যাতে ঠিকভাবে নজর রাখেন।

তিনি বলেন, ভর্তি প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নেই। অনেক সিট রয়েছে। আমাদের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষিত এবং যোগ্য শিক্ষক রয়েছে। সন্তানকে নামীদামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করানোর চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ তার প্রতি খেয়াল রাখা। আমরা সবাই যদি আমাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করি তাহলে তারা তাদের ভবিষ্যৎ গড়তে পারবে।

তিনি আরো বলেন, দেশের ৫০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারল না কেন? সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তারা যাতে ভবিষ্যতে ব্যর্থ না হয় সেজন্য তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী সাপোর্ট দেওয়ার চেষ্টা করছি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওসমান গনি পাটোয়ারী, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ ওয়াদুদ, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র মো. জিল্লুর রহমান জুয়েল, সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ইউসুফ গাজীসহ জেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এসএসসিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর চেয়ে ৭ লাখ আসন বেশি রয়েছে : শিক্ষামন্ত্রী

আপডেট সময় : ০২:৪৩:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২২

চাঁদপুর প্রতিনিধি : 
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, এ বছর যে পরিমাণ শিক্ষার্থী এসএসসিতে উত্তীর্ণ হয়েছে তার চেয়ে প্রায় সাত লাখ বেশি আসন (সিট) রয়েছে এইচএসসির জন্য। এইচএসসির ভর্তি পরীক্ষা সুনির্দিষ্ট নিয়মে বরাবরের মতো অনুষ্ঠিত হবে। তাই যেসব শিক্ষার্থী এসএসসিতে উত্তীর্ণ হয়েছে, তাদের ভর্তি পরীক্ষার প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সবাই সিট পাবে।

সোমবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুরে চাঁদপুর আউটার স্টেডিয়ামে আয়োজিত মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

ডা. দীপু মনি বলেন, আমাদের দেশের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান আছে, যেগুলো এ দেশের একেবারে সেরা মেধাবীদেরকে বেছে নিয়ে তাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করে। সেরা মেধাবী শিক্ষার্থীগুলো যখন সবাই এক জায়গায় যায়, তখন তারা তাদের প্রচেষ্টায় বাবা-মা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টায় আরও ভালো ফলাফল করে। সে ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের খুব মহত্ত্ব রয়েছে বলে আমি মনে করি না।

ডা. দীপু মনি আরো  বলেন, আমাদের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষিত এবং যোগ্য শিক্ষক রয়েছে। তাই কারও প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নেই। অনেক সিট রয়েছে। কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলাম তার চাইতে বেশি আমাদের শিক্ষার্থীরা পড়াশুনা ঠিকমতো করল কি না, খারাপ পথে বা ভুল পথে চলে না যায় বাবা-মা সেটা অন্তত যাতে ঠিকভাবে নজর রাখেন।

তিনি বলেন, ভর্তি প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নেই। অনেক সিট রয়েছে। আমাদের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষিত এবং যোগ্য শিক্ষক রয়েছে। সন্তানকে নামীদামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করানোর চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ তার প্রতি খেয়াল রাখা। আমরা সবাই যদি আমাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করি তাহলে তারা তাদের ভবিষ্যৎ গড়তে পারবে।

তিনি আরো বলেন, দেশের ৫০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারল না কেন? সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তারা যাতে ভবিষ্যতে ব্যর্থ না হয় সেজন্য তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী সাপোর্ট দেওয়ার চেষ্টা করছি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওসমান গনি পাটোয়ারী, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ ওয়াদুদ, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র মো. জিল্লুর রহমান জুয়েল, সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ইউসুফ গাজীসহ জেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতারা।