ঢাকা ১২:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

উজিরপুরে মা ইলিশ রক্ষায় সন্ধ্যা নদীতে নির্বাহী কর্মকর্তা ফারিহা তানজিন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:০০:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২২
  • / ৪৯৩ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শফিকুল ইসলাম শামীম, উজিরপুর প্রতিনিধি :

বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার সন্ধ্যা নদীর বিভিন্ন স্থানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহি ম্যজিস্ট্রেট ফারিহা তানজিন ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করছেন। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সাইদ উজ্জামান জানান, মা ইলিশ রক্ষায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারিহা তানজিন এর নেতৃত্বে ১২ অক্টোবর সন্ধ্যা নদীর বিভিন্ন স্থানে দিনব্যাপী মৎস রক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ অনুযায়ী মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। এদিন নদীতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকার করায় জেলেদের ৩টি ইঞ্জিন চালিত নৌকা জব্দ করে প্রকাশ্যে তা নিলামের মাধ্যমে ৪৬,১০০/- টাকায় বিক্রি করা হয় এবং
প্রায় দেড় লক্ষ মিটার কারেন্ট জাল ও ১০কেজি ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়। জব্দকৃত কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ফেলা হয় ও ইলিশ মাছ স্থানীয় এতিমখানায় বিতরণ করা হয়।
এছাড়া ১১ অক্টোবর জেলেদের ২টি ইঞ্জিন চালিত নৌকা জব্দ করে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যের জিম্মায় রাখা হয় এবং ১০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল, ৫ কেজি ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়। জব্দকৃত ইলিশ মাছ স্থানীয় এতিমখানা বিতরণ করা হয় এবং কারেন্ট জাল জনসম্মুখে পুড়িয়ে ফেলা হয়।

সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।

নিউজটি শেয়ার করুন

উজিরপুরে মা ইলিশ রক্ষায় সন্ধ্যা নদীতে নির্বাহী কর্মকর্তা ফারিহা তানজিন

আপডেট সময় : ১১:০০:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২২

শফিকুল ইসলাম শামীম, উজিরপুর প্রতিনিধি :

বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার সন্ধ্যা নদীর বিভিন্ন স্থানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহি ম্যজিস্ট্রেট ফারিহা তানজিন ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করছেন। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সাইদ উজ্জামান জানান, মা ইলিশ রক্ষায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারিহা তানজিন এর নেতৃত্বে ১২ অক্টোবর সন্ধ্যা নদীর বিভিন্ন স্থানে দিনব্যাপী মৎস রক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ অনুযায়ী মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। এদিন নদীতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকার করায় জেলেদের ৩টি ইঞ্জিন চালিত নৌকা জব্দ করে প্রকাশ্যে তা নিলামের মাধ্যমে ৪৬,১০০/- টাকায় বিক্রি করা হয় এবং
প্রায় দেড় লক্ষ মিটার কারেন্ট জাল ও ১০কেজি ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়। জব্দকৃত কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ফেলা হয় ও ইলিশ মাছ স্থানীয় এতিমখানায় বিতরণ করা হয়।
এছাড়া ১১ অক্টোবর জেলেদের ২টি ইঞ্জিন চালিত নৌকা জব্দ করে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যের জিম্মায় রাখা হয় এবং ১০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল, ৫ কেজি ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়। জব্দকৃত ইলিশ মাছ স্থানীয় এতিমখানা বিতরণ করা হয় এবং কারেন্ট জাল জনসম্মুখে পুড়িয়ে ফেলা হয়।

সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।