ঢাকা ০২:৩১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

খাদ্য সমাগ্রী এবং বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ বিতরণ

রুমায় ১৫ আগস্ট উপলক্ষ্যে দুস্থ ও অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে ৯ বিজিবি ব্যাটালিয়ান 

অংবাচিং মারমা
  • আপডেট সময় : ০২:১১:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৬৩৮ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
// অংবাচিং মারমা,  রুমা (বান্দরবান) প্রতিনিধি //
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর-৪৮ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে বান্দরবানের রুমা-(৯ বিজিবি)  ব্যাটালিয়ানের উদ্যোগে গরীব দুঃস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে খাদ্য সমাগ্রী এবং বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ বিতরণ করা হয়েছে।
গত-১ আগস্ট থেকে টানা বৃষ্টিপাতে বন্যায় রুমা উপজেলার অভ্যন্তরে অন্যান্য স্থানের মতো সদর ইউনিয়নের সদরঘাট এলাকাতেও বন্যায়-১০০ টির অধ্যিক পরিবার ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাদের ঘর সম্পূর্ণ বন্যায় ডুবে যায়। বাড়ি -ঘর  ক্ষতিগ্রস্থ  হয়ে মানুষেরা খাবার অভাবে দুর্ভোগে শিকার হয়।
আজ-১৫ আগস্ট রোজ মঙ্গলবারে দুপুরে-(৯ বিজিবি) ব্যাটালিয়ানের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ মনজুরুল কবীর (এসি) প্রধান অতিথি হিসেবে থেকেই পরিবার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে প্রতি পরিবারকে-৫ কেজি চাউল, ১ কেজি ডাল, ১ কেজি তেল, ১ কেজি চিনি, মোমবাতি ও গ্যাস লাইটসহ চিকিৎসাসেবা ও বিনামূল্যে ঔষধ সামগ্রীর বিতরন করেন।
এ সময় মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সাহসি ও বলিষ্ঠ নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর অসমান্য অবদানের কথা গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন তিনি বলেন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সবসময় সমাজে দরিদ্র এবং বিপন্ন মানুষের পাশে আছে। ভবিষ্যতেও অসহায় মানুষদের পাশে থাকবো বলে জানিয়েছে।
এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত  ছিলেন রুমা ব্যাটালিয়ানের মেজর এস,এম শাহাবুদ্দিন আহমেদ, মেডিকেল অফিসার এবং সহকারী পরিচালক তহিদুজ্জামানসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মীগণ  উপস্থিত ছিলেন।
এতে দুস্থ ও অসহায় এক বিধবা মেরিন ত্রিপুরা বলেন, আমরা দুঃখ ও অভাব দিনের এসে (-৯ বিজিবি) ব্যাটালিয়ান আমাদের পাশে থেকেই ত্রান ও বিনামূল্যে চিৎকিসাসহ ঔষধ দিয়েছে।  এর থেকে ভালো কি হতে পারে ! হাজার বছর তার পরিবার ও বাংলাদেশের বিজিবি পরিবার সবাই সুস্থ থাকুক – ঈশ্বরের  কাছে এ প্রার্থনাই করছি। আমরা ত্রাণ সামগ্রী হাতে পেয়ে কথা বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

খাদ্য সমাগ্রী এবং বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ বিতরণ

রুমায় ১৫ আগস্ট উপলক্ষ্যে দুস্থ ও অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে ৯ বিজিবি ব্যাটালিয়ান 

আপডেট সময় : ০২:১১:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৩
// অংবাচিং মারমা,  রুমা (বান্দরবান) প্রতিনিধি //
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর-৪৮ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে বান্দরবানের রুমা-(৯ বিজিবি)  ব্যাটালিয়ানের উদ্যোগে গরীব দুঃস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে খাদ্য সমাগ্রী এবং বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ বিতরণ করা হয়েছে।
গত-১ আগস্ট থেকে টানা বৃষ্টিপাতে বন্যায় রুমা উপজেলার অভ্যন্তরে অন্যান্য স্থানের মতো সদর ইউনিয়নের সদরঘাট এলাকাতেও বন্যায়-১০০ টির অধ্যিক পরিবার ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাদের ঘর সম্পূর্ণ বন্যায় ডুবে যায়। বাড়ি -ঘর  ক্ষতিগ্রস্থ  হয়ে মানুষেরা খাবার অভাবে দুর্ভোগে শিকার হয়।
আজ-১৫ আগস্ট রোজ মঙ্গলবারে দুপুরে-(৯ বিজিবি) ব্যাটালিয়ানের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ মনজুরুল কবীর (এসি) প্রধান অতিথি হিসেবে থেকেই পরিবার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে প্রতি পরিবারকে-৫ কেজি চাউল, ১ কেজি ডাল, ১ কেজি তেল, ১ কেজি চিনি, মোমবাতি ও গ্যাস লাইটসহ চিকিৎসাসেবা ও বিনামূল্যে ঔষধ সামগ্রীর বিতরন করেন।
এ সময় মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সাহসি ও বলিষ্ঠ নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর অসমান্য অবদানের কথা গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন তিনি বলেন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সবসময় সমাজে দরিদ্র এবং বিপন্ন মানুষের পাশে আছে। ভবিষ্যতেও অসহায় মানুষদের পাশে থাকবো বলে জানিয়েছে।
এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত  ছিলেন রুমা ব্যাটালিয়ানের মেজর এস,এম শাহাবুদ্দিন আহমেদ, মেডিকেল অফিসার এবং সহকারী পরিচালক তহিদুজ্জামানসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মীগণ  উপস্থিত ছিলেন।
এতে দুস্থ ও অসহায় এক বিধবা মেরিন ত্রিপুরা বলেন, আমরা দুঃখ ও অভাব দিনের এসে (-৯ বিজিবি) ব্যাটালিয়ান আমাদের পাশে থেকেই ত্রান ও বিনামূল্যে চিৎকিসাসহ ঔষধ দিয়েছে।  এর থেকে ভালো কি হতে পারে ! হাজার বছর তার পরিবার ও বাংলাদেশের বিজিবি পরিবার সবাই সুস্থ থাকুক – ঈশ্বরের  কাছে এ প্রার্থনাই করছি। আমরা ত্রাণ সামগ্রী হাতে পেয়ে কথা বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি।