ঢাকা ১০:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বদলগাছীতে খেজুর রস সংগ্রহ ও গুড় তৈরীতে ব্যস্ত গাছিরা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:২২:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৪৫৫ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

হাফিজার রহমান, বদলগাছী (নওগাঁ) প্রতিনিধিঃ

নওগাঁ জেলার বদলগাছীতে হাঁড় কাপানো শীতের মধে খেজুর গাছ গুলোতে হাঁড়ি ঝুলিয়ে রস সংগ্রহ ও গুড় তৈরীতে ব্যস্ততা সময় পারকরছে গাছিরা। গাছিরা বলেন ঠান্ডা বেশী হওয়ায় রসের হাঁড়ি দ্রতই ভরে যাচ্ছে। ইতিপূর্বে ইটভাটায় জ্বালানি হিসাবে খেজুর গাছ কেটে অনেকটাই সাবার করেছে অনেকে। ফলে দূরদূরান্ত ও সরকারী রাস্তার ধারের কিছু খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করতে হচ্ছে। উপজেলার চাংলা গ্রামের রস বিক্রেতা জাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমার মত আরো গাছিরা ১৫-২০টি করে খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করছে। একটা খেজুর গাছ ২-৩ বার চাচ দেয়ার পর নলি লাগিয়ে রসের জন্য হাঁড়ি পাতানো হয়।একটা গাছ থেকে দিনে একবার ও সন্ধায় হাঁড়ি পাতানোর পর ভোরবেলায় মিষ্টি রস বলা হয়।’

উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের চাংলা, সোহাসা, শেরপুর, দাউদপুর, কদমগাছী, চকআলমসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে গাছিদের সাতে কথা বলে জানা গেছে,  এসব এলাকায় খেজুর গাছ সর্বত্র অনেক ছিল কিন্ত অনেকে ইটভাটা মালিকদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। ফলে দুরথেকে রস সংগ্রহ করে গুড় তৈরী করতে খরচ ও খাটনী বেড়ে যায়। জন্যই গুড়ের দামও বেশী।

নিউজটি শেয়ার করুন

বদলগাছীতে খেজুর রস সংগ্রহ ও গুড় তৈরীতে ব্যস্ত গাছিরা

আপডেট সময় : ১২:২২:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৩

হাফিজার রহমান, বদলগাছী (নওগাঁ) প্রতিনিধিঃ

নওগাঁ জেলার বদলগাছীতে হাঁড় কাপানো শীতের মধে খেজুর গাছ গুলোতে হাঁড়ি ঝুলিয়ে রস সংগ্রহ ও গুড় তৈরীতে ব্যস্ততা সময় পারকরছে গাছিরা। গাছিরা বলেন ঠান্ডা বেশী হওয়ায় রসের হাঁড়ি দ্রতই ভরে যাচ্ছে। ইতিপূর্বে ইটভাটায় জ্বালানি হিসাবে খেজুর গাছ কেটে অনেকটাই সাবার করেছে অনেকে। ফলে দূরদূরান্ত ও সরকারী রাস্তার ধারের কিছু খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করতে হচ্ছে। উপজেলার চাংলা গ্রামের রস বিক্রেতা জাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমার মত আরো গাছিরা ১৫-২০টি করে খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করছে। একটা খেজুর গাছ ২-৩ বার চাচ দেয়ার পর নলি লাগিয়ে রসের জন্য হাঁড়ি পাতানো হয়।একটা গাছ থেকে দিনে একবার ও সন্ধায় হাঁড়ি পাতানোর পর ভোরবেলায় মিষ্টি রস বলা হয়।’

উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের চাংলা, সোহাসা, শেরপুর, দাউদপুর, কদমগাছী, চকআলমসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে গাছিদের সাতে কথা বলে জানা গেছে,  এসব এলাকায় খেজুর গাছ সর্বত্র অনেক ছিল কিন্ত অনেকে ইটভাটা মালিকদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। ফলে দুরথেকে রস সংগ্রহ করে গুড় তৈরী করতে খরচ ও খাটনী বেড়ে যায়। জন্যই গুড়ের দামও বেশী।