কুয়াকাটায় রাখাইনদের ৩ দিনব্যাপী জলকেলি উৎসব শুরু
এ এম মিজানুর রহমান বুলেট, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
- আপডেট সময় : ০৮:৩৮:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
- / ৪৩৪ বার পড়া হয়েছে
module:31facing:0; ?hw-remosaic: 0; ?touch: (-1.0, -1.0); ?modeInfo: Beauty ; ?sceneMode: Auto; ?cct_value: 5100; ?AI_Scene: (-1, -1); ?aec_lux: 202.80359; ?hist255: 0.0; ?hist252~255: 0.0; ?hist0~15: 0.0; ?module:31facing:0; hw-remosaic: 0; touch: (-1.0, -1.0); modeInfo: Beauty ; sceneMode: Auto; cct_value: 5100; AI_Scene: (-1, -1); aec_lux: 202.80359; hist255: 0.0; hist252~255: 0.0; hist0~15: 0.0;
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ
(Google News) ফিডটি
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় রাখাইন বর্ষবরণ উপলক্ষে রাখাইনদের জলকেলি অথবা রাখাইন ভাষায় ‘সাংগ্রাই’ উৎসবটি কুয়াকাটা রাখাইন মহিলা মার্কেট মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকাল ৫ টায় রাখাইন পুরাতন বছর ১৩৮৫ সাল বিদায় ও নতুন বছর ১৩৮৬ কে বরণে এদিন রাখাইন তরুণ-তরুণীসহ নানা বয়সের নারী-পুরুষ এ অনুষ্ঠানে মেতে উঠেন।
রাখাইন তরুণীদের নৃত্য পরিবেশনা শেষে সেখানে তরুণ-তরুণীদের ভালোবাসায় সিক্ত জল একে অপরের গায়ে ছিটিয়ে পালন করা হয় রাখাইন সম্প্রদায়ের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় এ উৎসব।
এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রবিউল ইসলাম , বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালেব তালুকদার,কলাপাড়া পৌর মেয়র বিপুল চন্দ্র হাওলাদার, কুয়াকাটা পৌর মেয়র মো. আনোয়ার হাওলাদার, পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল বারেক মোল্লা প্রমূখ। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন উচান চিন মাতুব্বর।
রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষ বলছেন, পুরোনো বছরের সব গ্লানি ও দুঃখ জলে মুছে নতুনভাবে জলে জলে পরিশুদ্ধির জন্য এই উৎসব। টানা ৩ দিন চলবে এই উৎসব। রাখাইন তরুণ লু চিং বলেন, নতুন বর্ষকে বিদায় ও বরণের ওই হচ্ছে ঐতিহ্যবাহী সামাজিক উৎসবের রীতি। এ উৎসব ঘিরে ৩ দিনব্যাপী জলকেলি ছাড়াও বাড়িতে বাড়িতে রান্না হচ্ছে নিজস্ব খাবার।
কুয়াকাটা পৌর মেয়র মোঃ আনোয়ার হাওলাদার বলেন, রাখাইনদের ৩ দিনের জলকেলি উৎসব সার্বিক সফল ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সদস্যরা কাজ করছে এবং তিনি বলেন, ‘জলকেলি উৎসবটি রাখাইনদের হলেও এটি কালক্রমে এ অঞ্চলের মানুষের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে। এ জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্যান্ডেলগুলোতে পুলিশ সদস্য ও গোয়েন্দারা অবস্থান করে।
বাখ//আর