ঢাকা ১০:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

এডিস মশা ছিল না, হয়তো প্লেনে করে এসেছে: তাজুল ইসলাম

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:০৪:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২২
  • / ৪৪১ বার পড়া হয়েছে

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম

বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 
আমাদের দেশে এডিস মশা ছিল না, ডেঙ্গু রোগ ছিল না। এটা-তো বাইরের দেশ থেকে এসেছে। হয়ত ফ্লাইটে করে দুটি মশা দেশে এসে বংশ বিস্তার করেছে বলে জানান স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

এইক সঙ্গে ডেঙ্গুতে দেশে বুধবার (২৬ অক্টোবর) পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৯৩০ জন আক্রান্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।
রোববার (৩০ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সারা দেশে মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধ সিটি কর্পোরেশন ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়/বিভাগ, দপ্তর/সংস্থার কার্যক্রম পর্যালোচনার জন্য চলতি বছরের ৫ম আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ২০১৯ সাল থেকে ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছি। ২০২০ সালে সফলতা দেখাতে সক্ষম হয়েছি। ২০২২ সালে পরিস্থিতির অবনতি লাখ করছি। যদিও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে পরিস্থিতি আরও খারাপ।

তিনি বলেন, প্রতিবেশী অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা কম হলেও অস্বস্তিতে আছে। আমরা তুলনাটা (আক্রান্ত) কেন দেই? কারণ আমাদের এখানেতো এডিস মশা ছিল না, ডেঙ্গু রোগ ছিল না। এটাতো বাইরে থেকে আসছে। ফ্লাইটে করে প্যাসেঞ্জার আসছিল অথবা দুটি মশা আসছে। দুটি মশা এখানে এসে কোন না কোন বাহিত (ডেঙ্গু) ছিল, সে আরো মশা প্রজনন করেছে।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ডেঙ্গুতে দেশে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৯৩০ জন আক্রান্ত হয়েছে। অন্য দেশগুলোর তুলনায় তা কম হলেও আমরা আরও ভালো করতে চেয়েছি। আমরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে চাই।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এডিস মশা ছিল না, হয়তো প্লেনে করে এসেছে: তাজুল ইসলাম

আপডেট সময় : ০২:০৪:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 
আমাদের দেশে এডিস মশা ছিল না, ডেঙ্গু রোগ ছিল না। এটা-তো বাইরের দেশ থেকে এসেছে। হয়ত ফ্লাইটে করে দুটি মশা দেশে এসে বংশ বিস্তার করেছে বলে জানান স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

এইক সঙ্গে ডেঙ্গুতে দেশে বুধবার (২৬ অক্টোবর) পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৯৩০ জন আক্রান্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।
রোববার (৩০ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সারা দেশে মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধ সিটি কর্পোরেশন ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়/বিভাগ, দপ্তর/সংস্থার কার্যক্রম পর্যালোচনার জন্য চলতি বছরের ৫ম আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ২০১৯ সাল থেকে ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছি। ২০২০ সালে সফলতা দেখাতে সক্ষম হয়েছি। ২০২২ সালে পরিস্থিতির অবনতি লাখ করছি। যদিও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে পরিস্থিতি আরও খারাপ।

তিনি বলেন, প্রতিবেশী অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা কম হলেও অস্বস্তিতে আছে। আমরা তুলনাটা (আক্রান্ত) কেন দেই? কারণ আমাদের এখানেতো এডিস মশা ছিল না, ডেঙ্গু রোগ ছিল না। এটাতো বাইরে থেকে আসছে। ফ্লাইটে করে প্যাসেঞ্জার আসছিল অথবা দুটি মশা আসছে। দুটি মশা এখানে এসে কোন না কোন বাহিত (ডেঙ্গু) ছিল, সে আরো মশা প্রজনন করেছে।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ডেঙ্গুতে দেশে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৯৩০ জন আক্রান্ত হয়েছে। অন্য দেশগুলোর তুলনায় তা কম হলেও আমরা আরও ভালো করতে চেয়েছি। আমরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে চাই।