ঢাকা ০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪, ১২ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

শেওড়া ঈদগাহে আসন্ন ঈদুল আযহার ১৭২তম ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে কাল

ইসমাঈল হোসাইন মুফিজী
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৯:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুন ২০২৪
  • / ৪৩৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দক্ষিণপূর্ব কিশোরগঞ্জের প্রাচীনতম একটি দৃষ্টিনন্দন ঈদগাহ হিসেবে শেওড়া ঈদগাহ এর পরিচিতি ব্যাপক। পুরাতন মেহরাবে খুদাই করা অস্পষ্ট লেখা থেকে আমরা এর প্রতিষ্ঠাকাল উদ্ধার করেছিলাম। সেখানে লেখা ছিলো স্থাপিত : ১৩৪৫ বাংলা। এখান থেকে ধারণা করা হয় যে, উক্ত ঈদগাহে ১৭২ তম ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৭ জুুন ২০২৪ ঈসায়ী রোজ সোমবার সকাল নয় ঘটিকায়। ইনশাআল্লাহ।

অবস্থান : কিশোরগঞ্জ জেলার সদর উপজেলাধীন কড়িয়াইল ইউনিয়নস্থ শেওড়া গ্রামের দক্ষিন পার্শ্বে শেওড়া বাজার সংলগ্ন সুদৃশ্য মনোরম পরিবেশে শেওড়া ঈদগাহ অবস্থিত।

গুরুত্ব : নানা কারণেই দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এর গুরুত্ব। কিশোরগঞ্জ সদর পূর্বাঞ্চলের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ হিসেবে এর পরিচিতি অনেক পুরনো। নয়নাভিরাম তার অবয়ব। এর মনোরম পরিবেশ দেখে যে কেউ মুগ্ধতার সাম্রাজ্যে হারিয়ে যাবেন কিছুক্ষণ।

বিবরণ : লাইন বা কাতার সংখ্যা : ৩০, প্রতি লাইনে মুসল্লী দাঁড়াতে পারেন : ৪০ জন করে। হিসাব অনুযায়ী মুসল্লী ধারণ ক্ষমতা : প্রায় ১২০০ জন।

জমিদাতা : কড়িয়াইল নিবাসী মরহুম মো. জয়দালী ভুঁইয়া (২৪ শতাংশ) ও শেওড়া নিবাসী মরহুম শেখ ফাযিল হাজী (৪ শতাংশ)।

প্রাক্তণ সভাপতিমন্ডলী : মরহুম মো. আব্দুল খালেক মাস্টার, মরহুম মো. আব্দুর রউফ চেয়ারম্যান, মরহুম মো. আব্দুল হক পরশ মিয়া।

সম্মানিত আইম্মায়ে কেরাম :

১. মাও. আফসার উদ্দিন, ২. মাও. আব্দুল করিম, ৩. মাও. আব্দুল কাদির, ৪. মাও. আমিরুদ্দিন, ৫. মাও. আব্দুল হামিদ, ৬. মাও. হাফিজুদ্দিন, ৭. মাও. নুরুল ইসলাম জিহাদী, ৮. মাও. আব্দুর রাজ্জাক আনোয়ারী ও ৯. মাও. ইসমাঈল হোসাইন মুফিজী (২০১২-বর্তমান)।

খন্ডকালীন ইমাম : ১. মাও. তৈয়বুজ্জামান ওয়াক্কাস, লুদার পোড্ডা, নিকলী (২০১১)। ২. হাফিজ মাও. এহসানুল হক, অরন্যপাশা, নান্দাইল, মোমেনশাহী (২০১৮)। ৩. মাও. শাহ মো. মকবুল হোসাইন, শৈলজানি, পাকুন্দিয়া, কিশোরগঞ্জ (২০২৩)।

বর্তমান কমিটি :
সভাপতি : আলহাজ্জ মো. হাফিজ উদ্দিন।
সহ-সভাপতি : মো. কামাল উদ্দিন (প্রাক্তন চেয়ারম্যান, কর্শা কড়িয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ), আলহাজ্জ আমিন উদ্দিন খান (অবসরপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা),  এডভোকেট আতিকুল হক বুলবুল (পিপি, জজকোর্ট, কিশোরগঞ্জ)।
সেক্রেটারি : জনাব আফতাব উদ্দিন মাস্টার (অবসরপ্রাপ্ত প্রাইমারি শিক্ষক)।
সহ-সেক্রেটারি : মো. আসাদুজ্জামান আসাদ।
ক্যাশিয়ার : মো. শাহাবুদ্দিন মাস্টার।

সম্মানিত সদস্যবৃন্দ : মাও. মো. আব্দুর রহমান (অবসরপ্রাপ্ত সহকারী মৌলভী, বিলবরুল্লা আদর্শ দাখিল মাদ্রাসা), মো. সাইকুল ইসলাম (সাবেক মেম্বার, ৩নং ওয়ার্ড, কর্শা কড়িয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ), মো. আব্দুল মতালিব (সাবেক মেম্বার, ৩নং ওয়ার্ড, কর্শা কড়িয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ), আলহাজ্জ মুসলেহ উদ্দিন মুসলিম. ডা. মো. শফিকুল ইসলাম মতি, আব্দুর রহমান খান তাজ মিয়া, মো. আনিসুজ্জামান (বর্তমান মেম্বার, ৭নং ওয়ার্ড, কর্শা কড়িয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ) ও মো. ফয়সাল ভুঁইয়া।

বর্তমান উপদেষ্টা : মৃত আলহাজ্জ মো. সিরাজুদ্দিন (কমিটি গঠনের পর ইন্তেকাল করেছেন), মৃত আলহাজ্জ মো. মিসবাহ উদ্দিন খান জজ মিয়া (কমিটি গঠনের পর ইন্তেকাল করেছেন), মো. আঙ্গুর মিয়া, মো. আ. ওয়াদুদ, হাজী মো. আব্দুল কুদ্দুস, মো. আব্দুল কুদ্দুস ভুইয়া, মো. কামাল উদ্দিন আমিন, মাও. মো. আব্বাস আলী ও মো. মতিউর রহমান (সাবেক মেম্বার, ৩নং ওয়ার্ড, কর্শা কড়িয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ)।

প্রাক্তন উপদেষ্টা :
মাও. মো. মুহিউদ্দীন আতহারী, মাও. মো. কলিমুদ্দিন, মো. মোস্তফা কামাল সরকার।

উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন সদস্যবৃন্দ :

* মরহুম মাও. আবু তাহের মাস্টার : তিনি ছিলেন আলহাজ্জ আমিরুদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের ধর্মীয় শিক্ষক।

* মরহুম মো. মিছবাহ উদ্দিন খান জজ মিয়া প্রমুখ।

বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ যারা এই মাঠে নামায আদায় করেছেন :

* মরহুম মাও. আফতাব উদ্দীন হানাফী : তিনি ছিলেন কান্দাইল দারুস সালাম দাখিল মাদাসার তত্বাবধায়ক।

* ইতিহাসবিদ ও গবেষক মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ।

সমস্যা ও সম্ভাবনা : জাতীয় ঈদগাহের আদলে এর মেহরাব নির্মিত হলে এটি আরও দৃষ্টিনন্দন হবে বলে আমাদের বিশ্বাস। একটুখানি বৃষ্টিতেই স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে যায় মাঠ, তাই ফ্লোর পাকাকরণের সিদ্ধান্ত থাকা আবশ্যক। এমনকি মাঠের দক্ষিন-পূর্ব কোণে পানি নিষ্কাষণের যথেষ্ট ব্যবস্থা রাখলে মাঠ শুষ্ক রাখা সম্ভব হতে পারে। তাছাড়া শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের অনুসরনে গরু-ছাগল চড়ানো ও খেলাধূলার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে একটি সুদৃশ্য সাইনবোর্ড টানানো যেতে পারে। এটি শুধু নামাযের জন্য ওয়াকফে করা একটি সংরক্ষিত এলাকা। তাই এখানে ইসলাম ও ইসলাম সংশ্লিষ্ট অনুষ্ঠানাদি পালন করাই যুক্তিযুক্ত। এ ব্যাপারে আমরা সুযোগ্য ঈদগাহ কমিটির সুদৃষ্টি কামনা করছি।

(এ বিভাগে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। বাংলা খবর বিডি-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে প্রকাশিত মতামত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে।)

নিউজটি শেয়ার করুন

শেওড়া ঈদগাহে আসন্ন ঈদুল আযহার ১৭২তম ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে কাল

আপডেট সময় : ০৮:৫৯:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুন ২০২৪

দক্ষিণপূর্ব কিশোরগঞ্জের প্রাচীনতম একটি দৃষ্টিনন্দন ঈদগাহ হিসেবে শেওড়া ঈদগাহ এর পরিচিতি ব্যাপক। পুরাতন মেহরাবে খুদাই করা অস্পষ্ট লেখা থেকে আমরা এর প্রতিষ্ঠাকাল উদ্ধার করেছিলাম। সেখানে লেখা ছিলো স্থাপিত : ১৩৪৫ বাংলা। এখান থেকে ধারণা করা হয় যে, উক্ত ঈদগাহে ১৭২ তম ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৭ জুুন ২০২৪ ঈসায়ী রোজ সোমবার সকাল নয় ঘটিকায়। ইনশাআল্লাহ।

অবস্থান : কিশোরগঞ্জ জেলার সদর উপজেলাধীন কড়িয়াইল ইউনিয়নস্থ শেওড়া গ্রামের দক্ষিন পার্শ্বে শেওড়া বাজার সংলগ্ন সুদৃশ্য মনোরম পরিবেশে শেওড়া ঈদগাহ অবস্থিত।

গুরুত্ব : নানা কারণেই দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এর গুরুত্ব। কিশোরগঞ্জ সদর পূর্বাঞ্চলের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ হিসেবে এর পরিচিতি অনেক পুরনো। নয়নাভিরাম তার অবয়ব। এর মনোরম পরিবেশ দেখে যে কেউ মুগ্ধতার সাম্রাজ্যে হারিয়ে যাবেন কিছুক্ষণ।

বিবরণ : লাইন বা কাতার সংখ্যা : ৩০, প্রতি লাইনে মুসল্লী দাঁড়াতে পারেন : ৪০ জন করে। হিসাব অনুযায়ী মুসল্লী ধারণ ক্ষমতা : প্রায় ১২০০ জন।

জমিদাতা : কড়িয়াইল নিবাসী মরহুম মো. জয়দালী ভুঁইয়া (২৪ শতাংশ) ও শেওড়া নিবাসী মরহুম শেখ ফাযিল হাজী (৪ শতাংশ)।

প্রাক্তণ সভাপতিমন্ডলী : মরহুম মো. আব্দুল খালেক মাস্টার, মরহুম মো. আব্দুর রউফ চেয়ারম্যান, মরহুম মো. আব্দুল হক পরশ মিয়া।

সম্মানিত আইম্মায়ে কেরাম :

১. মাও. আফসার উদ্দিন, ২. মাও. আব্দুল করিম, ৩. মাও. আব্দুল কাদির, ৪. মাও. আমিরুদ্দিন, ৫. মাও. আব্দুল হামিদ, ৬. মাও. হাফিজুদ্দিন, ৭. মাও. নুরুল ইসলাম জিহাদী, ৮. মাও. আব্দুর রাজ্জাক আনোয়ারী ও ৯. মাও. ইসমাঈল হোসাইন মুফিজী (২০১২-বর্তমান)।

খন্ডকালীন ইমাম : ১. মাও. তৈয়বুজ্জামান ওয়াক্কাস, লুদার পোড্ডা, নিকলী (২০১১)। ২. হাফিজ মাও. এহসানুল হক, অরন্যপাশা, নান্দাইল, মোমেনশাহী (২০১৮)। ৩. মাও. শাহ মো. মকবুল হোসাইন, শৈলজানি, পাকুন্দিয়া, কিশোরগঞ্জ (২০২৩)।

বর্তমান কমিটি :
সভাপতি : আলহাজ্জ মো. হাফিজ উদ্দিন।
সহ-সভাপতি : মো. কামাল উদ্দিন (প্রাক্তন চেয়ারম্যান, কর্শা কড়িয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ), আলহাজ্জ আমিন উদ্দিন খান (অবসরপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা),  এডভোকেট আতিকুল হক বুলবুল (পিপি, জজকোর্ট, কিশোরগঞ্জ)।
সেক্রেটারি : জনাব আফতাব উদ্দিন মাস্টার (অবসরপ্রাপ্ত প্রাইমারি শিক্ষক)।
সহ-সেক্রেটারি : মো. আসাদুজ্জামান আসাদ।
ক্যাশিয়ার : মো. শাহাবুদ্দিন মাস্টার।

সম্মানিত সদস্যবৃন্দ : মাও. মো. আব্দুর রহমান (অবসরপ্রাপ্ত সহকারী মৌলভী, বিলবরুল্লা আদর্শ দাখিল মাদ্রাসা), মো. সাইকুল ইসলাম (সাবেক মেম্বার, ৩নং ওয়ার্ড, কর্শা কড়িয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ), মো. আব্দুল মতালিব (সাবেক মেম্বার, ৩নং ওয়ার্ড, কর্শা কড়িয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ), আলহাজ্জ মুসলেহ উদ্দিন মুসলিম. ডা. মো. শফিকুল ইসলাম মতি, আব্দুর রহমান খান তাজ মিয়া, মো. আনিসুজ্জামান (বর্তমান মেম্বার, ৭নং ওয়ার্ড, কর্শা কড়িয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ) ও মো. ফয়সাল ভুঁইয়া।

বর্তমান উপদেষ্টা : মৃত আলহাজ্জ মো. সিরাজুদ্দিন (কমিটি গঠনের পর ইন্তেকাল করেছেন), মৃত আলহাজ্জ মো. মিসবাহ উদ্দিন খান জজ মিয়া (কমিটি গঠনের পর ইন্তেকাল করেছেন), মো. আঙ্গুর মিয়া, মো. আ. ওয়াদুদ, হাজী মো. আব্দুল কুদ্দুস, মো. আব্দুল কুদ্দুস ভুইয়া, মো. কামাল উদ্দিন আমিন, মাও. মো. আব্বাস আলী ও মো. মতিউর রহমান (সাবেক মেম্বার, ৩নং ওয়ার্ড, কর্শা কড়িয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ)।

প্রাক্তন উপদেষ্টা :
মাও. মো. মুহিউদ্দীন আতহারী, মাও. মো. কলিমুদ্দিন, মো. মোস্তফা কামাল সরকার।

উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন সদস্যবৃন্দ :

* মরহুম মাও. আবু তাহের মাস্টার : তিনি ছিলেন আলহাজ্জ আমিরুদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের ধর্মীয় শিক্ষক।

* মরহুম মো. মিছবাহ উদ্দিন খান জজ মিয়া প্রমুখ।

বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ যারা এই মাঠে নামায আদায় করেছেন :

* মরহুম মাও. আফতাব উদ্দীন হানাফী : তিনি ছিলেন কান্দাইল দারুস সালাম দাখিল মাদাসার তত্বাবধায়ক।

* ইতিহাসবিদ ও গবেষক মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ।

সমস্যা ও সম্ভাবনা : জাতীয় ঈদগাহের আদলে এর মেহরাব নির্মিত হলে এটি আরও দৃষ্টিনন্দন হবে বলে আমাদের বিশ্বাস। একটুখানি বৃষ্টিতেই স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে যায় মাঠ, তাই ফ্লোর পাকাকরণের সিদ্ধান্ত থাকা আবশ্যক। এমনকি মাঠের দক্ষিন-পূর্ব কোণে পানি নিষ্কাষণের যথেষ্ট ব্যবস্থা রাখলে মাঠ শুষ্ক রাখা সম্ভব হতে পারে। তাছাড়া শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের অনুসরনে গরু-ছাগল চড়ানো ও খেলাধূলার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে একটি সুদৃশ্য সাইনবোর্ড টানানো যেতে পারে। এটি শুধু নামাযের জন্য ওয়াকফে করা একটি সংরক্ষিত এলাকা। তাই এখানে ইসলাম ও ইসলাম সংশ্লিষ্ট অনুষ্ঠানাদি পালন করাই যুক্তিযুক্ত। এ ব্যাপারে আমরা সুযোগ্য ঈদগাহ কমিটির সুদৃষ্টি কামনা করছি।

(এ বিভাগে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। বাংলা খবর বিডি-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে প্রকাশিত মতামত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে।)