ঢাকা ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

শাহজাদপুরে দুর্গম চর এলাকায় ঈদ উপহার পৌছে দিলেন প্রচেষ্টা সবার জন্য

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৮:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৭৩১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

যাদের নিয়ে কেউ ভাবেনা, কেউ খোজ খবর নেয়না তাদের পাশে গিয়ে ঈদ উপহার দিলেন শাহজাদপুরে হাউজ অব মান্নান চ্যারিটেবল অর্থায়নে মানবিক সংগঠন প্রচেষ্টা সবার জন্য। রবিবার প্রচন্ড রোদকে উপক্ষো করে শাহজাদপুর উপজেলার দুর্গম চর এলাকা সোনাতনী ইউনিয়নের মাকড়াসহ পাঁচাটি গ্রামের প্রায় ৫ শতাধিক মানুষের মাঝে ঈদ উপহার তুলে দিলেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শাহবাজ খান সানি।

ঈদ উপহার পেয়ে খুশী অসহায় নদী ভাঙ্গন এলাকার পরিবার। শাহবাজ খান সানি জানান, প্রত্যান্ত পল্লী অঞ্চল সোনতুনী এলাকা। নদী পার হয়ে প্রায় ৫ কিলোমিটার বালুর মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। এর পর রাত থাকতে হয়। যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারেই বিচ্ছিন্ন। যমুনা নদী তাদের ঘরবাড়ি গিলে ফেলেছে। তারা গ্রামে কি ভাবে দিন কাটায় না দেখলে বিশ্বাস হয় না।

পবিত্র ঈদ উপলক্ষে তাদের জন্য খাবার, শাড়ি, লুঙ্গি নিয়ে তাদের হাতে তুলে দেন। গ্রামের নারীরা এ সকল ঈদ উপহার পেয়ে তাদের মধ্যে বাড়তি আনন্দ দেখা যায়। গ্রামের কুলসুম বেগম, নাজনীন, সুমাইয়া বেওয়া জানান, ঈদ আসলে তাদের চিন্তা হত, কেউ তাদের কোন খোজ খবর রাখে না। তাই ঈদের আনন্দের মাঝে এই খাবার পেয়ে তারা কিছুটা চিন্তা মুক্ত হয়েছে।

 

বাখ//আর

নিউজটি শেয়ার করুন

শাহজাদপুরে দুর্গম চর এলাকায় ঈদ উপহার পৌছে দিলেন প্রচেষ্টা সবার জন্য

আপডেট সময় : ০৫:৩৮:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ এপ্রিল ২০২৪

যাদের নিয়ে কেউ ভাবেনা, কেউ খোজ খবর নেয়না তাদের পাশে গিয়ে ঈদ উপহার দিলেন শাহজাদপুরে হাউজ অব মান্নান চ্যারিটেবল অর্থায়নে মানবিক সংগঠন প্রচেষ্টা সবার জন্য। রবিবার প্রচন্ড রোদকে উপক্ষো করে শাহজাদপুর উপজেলার দুর্গম চর এলাকা সোনাতনী ইউনিয়নের মাকড়াসহ পাঁচাটি গ্রামের প্রায় ৫ শতাধিক মানুষের মাঝে ঈদ উপহার তুলে দিলেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শাহবাজ খান সানি।

ঈদ উপহার পেয়ে খুশী অসহায় নদী ভাঙ্গন এলাকার পরিবার। শাহবাজ খান সানি জানান, প্রত্যান্ত পল্লী অঞ্চল সোনতুনী এলাকা। নদী পার হয়ে প্রায় ৫ কিলোমিটার বালুর মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। এর পর রাত থাকতে হয়। যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারেই বিচ্ছিন্ন। যমুনা নদী তাদের ঘরবাড়ি গিলে ফেলেছে। তারা গ্রামে কি ভাবে দিন কাটায় না দেখলে বিশ্বাস হয় না।

পবিত্র ঈদ উপলক্ষে তাদের জন্য খাবার, শাড়ি, লুঙ্গি নিয়ে তাদের হাতে তুলে দেন। গ্রামের নারীরা এ সকল ঈদ উপহার পেয়ে তাদের মধ্যে বাড়তি আনন্দ দেখা যায়। গ্রামের কুলসুম বেগম, নাজনীন, সুমাইয়া বেওয়া জানান, ঈদ আসলে তাদের চিন্তা হত, কেউ তাদের কোন খোজ খবর রাখে না। তাই ঈদের আনন্দের মাঝে এই খাবার পেয়ে তারা কিছুটা চিন্তা মুক্ত হয়েছে।

 

বাখ//আর