ঢাকা ০৭:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে সমর্থন দেওয়া অব্যাহত রাখব: মিলার

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:৪০:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
  • / ৪২৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশে অবাধ, পূর্ণ ও মুক্ত গণতন্ত্রকে সমর্থন দেওয়া আমেরিকা অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। স্থানীয় সময় বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমনটি জানান।

সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিক মিলারকে বলেন, বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বিবৃতিতে গণতান্ত্রিক শাসনকে শক্তিশালীকরণ এবং মানবাধিকারের প্রচারে তাঁর প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। সুতরাং আপনি কি দয়া করে আমাদের একটি ধারণা দিতে পারেন যে, একজন স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে, গণতন্ত্রের অনুপস্থিতিতে এবং আইন শাসনের কারণে লোকেরা যেখানে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সেখানে বাইডেন প্রশাসন কী কোনো পদক্ষেপ নিতে পারে?

এর জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘বাংলাদেশের বিষয়ে আমার কাছে কোনো সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেওয়ার তথ্য নেই। তবে আমরা এই প্রশাসনের শুরু থেকেই স্পষ্ট করে দিয়েছি যে, গণতন্ত্রের প্রচার প্রেসিডেন্টের শীর্ষ অগ্রাধিকারগুলোর মধ্যে একটি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনও বলেছেন, এটি তাঁর শীর্ষ অগ্রাধিকার বিষয়। আমরা বাংলাদেশ সরকারের সাথে আমাদের আলোচনায় এই বিষয়টি স্পষ্ট করে দিয়েছি। নির্বাচনের আগেও বেশ কয়েকবার আমরা বলেছিলাম যে, আমরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চাই। আর আমরা বাংলাদেশে অবাধ, পূর্ণ ও মুক্ত গণতন্ত্রকে সমর্থন দেওয়া অব্যাহত রাখব।’

নিউজটি শেয়ার করুন

বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে সমর্থন দেওয়া অব্যাহত রাখব: মিলার

আপডেট সময় : ০১:৪০:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

বাংলাদেশে অবাধ, পূর্ণ ও মুক্ত গণতন্ত্রকে সমর্থন দেওয়া আমেরিকা অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। স্থানীয় সময় বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমনটি জানান।

সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিক মিলারকে বলেন, বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বিবৃতিতে গণতান্ত্রিক শাসনকে শক্তিশালীকরণ এবং মানবাধিকারের প্রচারে তাঁর প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। সুতরাং আপনি কি দয়া করে আমাদের একটি ধারণা দিতে পারেন যে, একজন স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে, গণতন্ত্রের অনুপস্থিতিতে এবং আইন শাসনের কারণে লোকেরা যেখানে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সেখানে বাইডেন প্রশাসন কী কোনো পদক্ষেপ নিতে পারে?

এর জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘বাংলাদেশের বিষয়ে আমার কাছে কোনো সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেওয়ার তথ্য নেই। তবে আমরা এই প্রশাসনের শুরু থেকেই স্পষ্ট করে দিয়েছি যে, গণতন্ত্রের প্রচার প্রেসিডেন্টের শীর্ষ অগ্রাধিকারগুলোর মধ্যে একটি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনও বলেছেন, এটি তাঁর শীর্ষ অগ্রাধিকার বিষয়। আমরা বাংলাদেশ সরকারের সাথে আমাদের আলোচনায় এই বিষয়টি স্পষ্ট করে দিয়েছি। নির্বাচনের আগেও বেশ কয়েকবার আমরা বলেছিলাম যে, আমরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চাই। আর আমরা বাংলাদেশে অবাধ, পূর্ণ ও মুক্ত গণতন্ত্রকে সমর্থন দেওয়া অব্যাহত রাখব।’