ঢাকা ০১:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ফরিদপুরে ৫ লাখ টাকার চায়না দুয়ারি পুড়িয়ে ধ্বংস

বিশেষ প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১২:২৭:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৪২৫ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে বিপুল পরিমান অবৈধ চায়না, দুয়ারি, ভেষাল, কারেন্ট ও কাঁথা জাল জব্দ করে পুড়িয়ে ধ্বংস করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলার সাতৈর ইউনিয়নের মুজুরদিয়া এলাকায় কুমার নদে এ অভিযান পরিচালনা করেন ভ্রাম্যমান আদালতের পরিচালক ও  উপজেলা নির্বাহী র্কমকর্তা (ইউএনও) মো. মেহেদী হাসান। ধ্বংস করা অবৈধ জালের মধ্যে চায়না দোয়ারী ৫৩ পিচ, ভেষাল জাল ২ পিচ, কারেন্ট জাল ৫ পিচ, কাঁথা জাল ৪ পিচ। এ জালের বাজার মূল্য প্রায় ৫ লাখ টাকা বলে জানা গেছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মৎস কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দীন, নির্বাচন কর্মকর্তা শেখ মো. আদিল, সাতৈর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. রাফিউল আলম মিন্টু।
উপজেলা মৎস কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দীন জানান, ১৯৫০ মৎস সংরক্ষণ আইন অনুসরণ করে জেলা মৎস অফিসারের দিকনির্দেশনা অনুযায়ী দেশীয় মাছ রক্ষার্থে অবৈধ জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসান জানান, কারেন্ট জাল ব্যবহারে মৎস্য সম্পদ ধ্বংস হচেছ। দেশীয় মাছ রক্ষার জন্য, মৎস ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রীর নির্দেশে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। নদীতে মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণে এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
বাখ//আর

নিউজটি শেয়ার করুন

ফরিদপুরে ৫ লাখ টাকার চায়না দুয়ারি পুড়িয়ে ধ্বংস

আপডেট সময় : ১২:২৭:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে বিপুল পরিমান অবৈধ চায়না, দুয়ারি, ভেষাল, কারেন্ট ও কাঁথা জাল জব্দ করে পুড়িয়ে ধ্বংস করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলার সাতৈর ইউনিয়নের মুজুরদিয়া এলাকায় কুমার নদে এ অভিযান পরিচালনা করেন ভ্রাম্যমান আদালতের পরিচালক ও  উপজেলা নির্বাহী র্কমকর্তা (ইউএনও) মো. মেহেদী হাসান। ধ্বংস করা অবৈধ জালের মধ্যে চায়না দোয়ারী ৫৩ পিচ, ভেষাল জাল ২ পিচ, কারেন্ট জাল ৫ পিচ, কাঁথা জাল ৪ পিচ। এ জালের বাজার মূল্য প্রায় ৫ লাখ টাকা বলে জানা গেছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মৎস কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দীন, নির্বাচন কর্মকর্তা শেখ মো. আদিল, সাতৈর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. রাফিউল আলম মিন্টু।
উপজেলা মৎস কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দীন জানান, ১৯৫০ মৎস সংরক্ষণ আইন অনুসরণ করে জেলা মৎস অফিসারের দিকনির্দেশনা অনুযায়ী দেশীয় মাছ রক্ষার্থে অবৈধ জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসান জানান, কারেন্ট জাল ব্যবহারে মৎস্য সম্পদ ধ্বংস হচেছ। দেশীয় মাছ রক্ষার জন্য, মৎস ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রীর নির্দেশে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। নদীতে মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণে এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
বাখ//আর