ঢাকা ০৫:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

দানবের বিরুদ্ধে মানববন্ধন হয় না: গয়েশ্বর

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:৪২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৪৩৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, যারা মানুষের ভোটের অধিকার মানে না, যারা গণতন্ত্র মানে না তাদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন বেমানান। দানবের বিরুদ্ধে মানববন্ধন হয় না।

মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম, মির্জা আব্বাসসহ নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধনের আয়োজন করে ঢাকায় ঠাকুরগাঁও জাতীয়তাবাদী ফোরাম।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমাদের নেত্রী খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলম ও মির্জা আব্বাসসহ যারা কারাবন্দী আছেন তাদের মুক্ত করব। আমরা আমাদের নেতাদের মুক্তি কার কাছে চাইব! যিনি ধরেছেন তিনি কি ছাড়বেন? আওয়ামী লীগ নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত একবার বলেছিলেন, ‘বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে, হাসিনা ধরলে কাউকে ছাড়ে না।’ তাই এই সরকারের কাছে মুক্তি চেয়ে লাভ নেই।

বিচার চাওয়া নিয়ে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর বলেন, কার কাছে বিচার চাইব? বিচার বিভাগ যদি আলাদা হতো। বিচারপতিরা বলতে পারতেন আমরা স্বাধীন। বিচারপতিরা যদি বলতে পারতেন আমাদের বিবেক স্বাধীন। তাহলে না হয় আমরা বিচার পেতাম। কিন্তু আমাদের ন্যায় বিচার পাওয়ার কোনো সুযোগ নাই। আমরা আর মুক্তি চাইবো না। আমরা মুক্ত করব।

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সকলকে শরিক হওয়ার আহ্বান জানিয়ে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমরা মুক্ত করবো গণতন্ত্রের মা খালেদা জিয়াকে। আমরা মুক্ত করবো মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে। তার অপরাধ তিনি গণতন্ত্র চান। বাংলাদেশের মানুষের অপরাধ তারা গণতন্ত্র চায়। তারা তাদের ভোট নিরাপদে দিতে চায়। যাকে খুশি তাকে দিতে চায়। সুতরাং গণতন্ত্রের লড়াইয়ে যদি আমরা সফল হই, বাংলাদেশ মুক্ত হবে। সকল নেতাকর্মী মুক্ত হবে।

ঢাকাকে মুক্ত করতে হবে উল্লেখ করে তিনি  বলেন, আজকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান বলতে কোনো প্রতিষ্ঠান নেই। শেখ হাসিনা সকালে যা বলেন দুপুরে আদালতে তাই রায় হয়। সুতরাং বলা যায় আদালত স্বাধীন নয়, স্বাধীনভাবে কাজ করে না। সে কারণে আমাদের আন্দোলন সংগ্রামের কোনো বিকল্প নাই। আমাদের সংগ্রাম করতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ ঢাকামুখী হবে। ঢাকাকে মুক্ত করতে হবে।

তিনি  আরো বলেন, ওবায়দুল কাদের ও হাছান মাহমুদরা টেলিভিশনে যা বলেন, আদালতে সে অনুযায়ী রায় হয়। এসব দেখেই বোঝা যায়, আদালত স্বাধীন নয়। স্বাধীনভাবে কাজ করতে চায়ও না। সে কারণে আমাদের আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। আমাদের সংগ্রাম করতে হবে। ফ্যাসিবাদ সরকার কখনো নিরস্ত্র জনগণের সঙ্গে সংগ্রাম করে টিকতে পারবে না। আগেও পারেনি। শেখ হাসিনার পতন অনিবার্য।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ঢাকার সমাবেশ নিয়ে সরকার অমানবিক কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছে। আমাদের নেতা ডা. জাহিদের কাছে সমাবেশ করার অনুমতিপত্র দিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে রাতের অন্ধকারে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। নানা নাটকীয়তার পরে জেলখানায় পাঠায়। তাদের ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সংঘর্ষের ঘটনায় উসকানিদাতা হিসেবে জেলে পাঠানো হয়েছে। অথচ মামলার এজাহারে তাদের নাম নেই। তারপরও নিম্ন আদালতে তাদের জামিন মেলেনি।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আরো বলেন, আমরা কার কাছে বিচার চাইব। বিচার বিভাগ যদি আলাদা হতো, বিচারপতিরা যদি বলতে পারত যে তারা স্বাধীন, তাহলে আমরা ন্যায়বিচার পেতাম। কিন্তু এখন আমাদের ন্যায়বিচার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আমরা আর আমাদের নেতাদের মুক্তি চাইব না, এখন তাদের মুক্ত করব। আমরা গণতন্ত্র, গণতন্ত্রের মা খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাসসহ সব নেতাকর্মীকে আমার মুক্ত করব।

তিনি বলেন, আমার চাই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটা নির্বাচন। সেই নির্বাচনের বাধা শেখ হাসিনা। তিনি যতক্ষণ ক্ষমতায় থাকবেন, ততক্ষণে পুলিশ, র‌্যাব, আদালত, প্রশাসন বাধা থাকবে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় না থাকলে পুলিশ জনগণের পক্ষে কাজ করবে। পুলিশ আর কখনো জনগণের ওপর অত্যাচার করবে না। জনগণের খাদেম হিসেবে কাজ করবে। এ কারণে আমরা বলছি, আগামী সুষ্ঠু নির্বাচনের একমাত্র পথ হচ্ছে শেখ হাসিনার পদত্যাগ। সরকার পদত্যাগ করলেই খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুল, মির্জা আব্বাসসহ সব কারাবন্দির মুক্তি মিলবে।

খালেদা জিয়া আদালতে জাস্টিস চেয়েছিলেন উল্লেখ করে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, তিনি ইনজাস্টিস পেয়েছেন, তিনি বিচার পাননি। আমাদের নেত্রী অবিচারের সম্মুখীন হয়ে আছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে এই ধরনের মামলায় খালেদা জিয়া বাদে এমন কোনো ব্যক্তি নেই যারা জামিন লাভ করেনি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, হাজী সেলিম কোটি কোটি টাকার আত্মসাতের সাজাপ্রাপ্ত আসামি। সেই আসামি জামিন পান কিন্তু খালেদা জিয়া জামিন পান না। এটা অবিচার। অনেকে আছে জেল মাথায় নিয়ে মন্ত্রিত্ব করেছেন। সুতরাং কার কাছে বিচার চাইব? বিচার বিভাগ যদি নির্বাহী বিভাগ থেকে আলাদা হতো, বিচারপতিরা যদি বলতে পারতেন আমরা স্বাধীন, বিচারপতিরা যদি বলতে পারতেন আমাদের বিবেক স্বাধীন, তাহলে হয়তো আমরা ন্যায়বিচার পেতাম।

আয়োজক সংগঠনের সভাপতি সোহেল রানার সভাপতিত্বে এবং যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল আনোয়ার আহমেদের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ যুব বিষয়ক সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী, সহ-প্রচার সম্পাদক আমীরুল ইসলাম আলীম, সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আমিরুজ্জামান খাল শিমুল, নির্বাহী কমিটির সদস্য ফরহাদ হোসেন, ওমর ফারুক শাফিন, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. ইউনুস আলী।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

দানবের বিরুদ্ধে মানববন্ধন হয় না: গয়েশ্বর

আপডেট সময় : ০৩:৪২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, যারা মানুষের ভোটের অধিকার মানে না, যারা গণতন্ত্র মানে না তাদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন বেমানান। দানবের বিরুদ্ধে মানববন্ধন হয় না।

মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম, মির্জা আব্বাসসহ নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধনের আয়োজন করে ঢাকায় ঠাকুরগাঁও জাতীয়তাবাদী ফোরাম।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমাদের নেত্রী খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলম ও মির্জা আব্বাসসহ যারা কারাবন্দী আছেন তাদের মুক্ত করব। আমরা আমাদের নেতাদের মুক্তি কার কাছে চাইব! যিনি ধরেছেন তিনি কি ছাড়বেন? আওয়ামী লীগ নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত একবার বলেছিলেন, ‘বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে, হাসিনা ধরলে কাউকে ছাড়ে না।’ তাই এই সরকারের কাছে মুক্তি চেয়ে লাভ নেই।

বিচার চাওয়া নিয়ে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর বলেন, কার কাছে বিচার চাইব? বিচার বিভাগ যদি আলাদা হতো। বিচারপতিরা বলতে পারতেন আমরা স্বাধীন। বিচারপতিরা যদি বলতে পারতেন আমাদের বিবেক স্বাধীন। তাহলে না হয় আমরা বিচার পেতাম। কিন্তু আমাদের ন্যায় বিচার পাওয়ার কোনো সুযোগ নাই। আমরা আর মুক্তি চাইবো না। আমরা মুক্ত করব।

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সকলকে শরিক হওয়ার আহ্বান জানিয়ে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমরা মুক্ত করবো গণতন্ত্রের মা খালেদা জিয়াকে। আমরা মুক্ত করবো মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে। তার অপরাধ তিনি গণতন্ত্র চান। বাংলাদেশের মানুষের অপরাধ তারা গণতন্ত্র চায়। তারা তাদের ভোট নিরাপদে দিতে চায়। যাকে খুশি তাকে দিতে চায়। সুতরাং গণতন্ত্রের লড়াইয়ে যদি আমরা সফল হই, বাংলাদেশ মুক্ত হবে। সকল নেতাকর্মী মুক্ত হবে।

ঢাকাকে মুক্ত করতে হবে উল্লেখ করে তিনি  বলেন, আজকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান বলতে কোনো প্রতিষ্ঠান নেই। শেখ হাসিনা সকালে যা বলেন দুপুরে আদালতে তাই রায় হয়। সুতরাং বলা যায় আদালত স্বাধীন নয়, স্বাধীনভাবে কাজ করে না। সে কারণে আমাদের আন্দোলন সংগ্রামের কোনো বিকল্প নাই। আমাদের সংগ্রাম করতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ ঢাকামুখী হবে। ঢাকাকে মুক্ত করতে হবে।

তিনি  আরো বলেন, ওবায়দুল কাদের ও হাছান মাহমুদরা টেলিভিশনে যা বলেন, আদালতে সে অনুযায়ী রায় হয়। এসব দেখেই বোঝা যায়, আদালত স্বাধীন নয়। স্বাধীনভাবে কাজ করতে চায়ও না। সে কারণে আমাদের আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। আমাদের সংগ্রাম করতে হবে। ফ্যাসিবাদ সরকার কখনো নিরস্ত্র জনগণের সঙ্গে সংগ্রাম করে টিকতে পারবে না। আগেও পারেনি। শেখ হাসিনার পতন অনিবার্য।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ঢাকার সমাবেশ নিয়ে সরকার অমানবিক কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছে। আমাদের নেতা ডা. জাহিদের কাছে সমাবেশ করার অনুমতিপত্র দিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে রাতের অন্ধকারে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। নানা নাটকীয়তার পরে জেলখানায় পাঠায়। তাদের ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সংঘর্ষের ঘটনায় উসকানিদাতা হিসেবে জেলে পাঠানো হয়েছে। অথচ মামলার এজাহারে তাদের নাম নেই। তারপরও নিম্ন আদালতে তাদের জামিন মেলেনি।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আরো বলেন, আমরা কার কাছে বিচার চাইব। বিচার বিভাগ যদি আলাদা হতো, বিচারপতিরা যদি বলতে পারত যে তারা স্বাধীন, তাহলে আমরা ন্যায়বিচার পেতাম। কিন্তু এখন আমাদের ন্যায়বিচার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আমরা আর আমাদের নেতাদের মুক্তি চাইব না, এখন তাদের মুক্ত করব। আমরা গণতন্ত্র, গণতন্ত্রের মা খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাসসহ সব নেতাকর্মীকে আমার মুক্ত করব।

তিনি বলেন, আমার চাই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটা নির্বাচন। সেই নির্বাচনের বাধা শেখ হাসিনা। তিনি যতক্ষণ ক্ষমতায় থাকবেন, ততক্ষণে পুলিশ, র‌্যাব, আদালত, প্রশাসন বাধা থাকবে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় না থাকলে পুলিশ জনগণের পক্ষে কাজ করবে। পুলিশ আর কখনো জনগণের ওপর অত্যাচার করবে না। জনগণের খাদেম হিসেবে কাজ করবে। এ কারণে আমরা বলছি, আগামী সুষ্ঠু নির্বাচনের একমাত্র পথ হচ্ছে শেখ হাসিনার পদত্যাগ। সরকার পদত্যাগ করলেই খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুল, মির্জা আব্বাসসহ সব কারাবন্দির মুক্তি মিলবে।

খালেদা জিয়া আদালতে জাস্টিস চেয়েছিলেন উল্লেখ করে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, তিনি ইনজাস্টিস পেয়েছেন, তিনি বিচার পাননি। আমাদের নেত্রী অবিচারের সম্মুখীন হয়ে আছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে এই ধরনের মামলায় খালেদা জিয়া বাদে এমন কোনো ব্যক্তি নেই যারা জামিন লাভ করেনি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, হাজী সেলিম কোটি কোটি টাকার আত্মসাতের সাজাপ্রাপ্ত আসামি। সেই আসামি জামিন পান কিন্তু খালেদা জিয়া জামিন পান না। এটা অবিচার। অনেকে আছে জেল মাথায় নিয়ে মন্ত্রিত্ব করেছেন। সুতরাং কার কাছে বিচার চাইব? বিচার বিভাগ যদি নির্বাহী বিভাগ থেকে আলাদা হতো, বিচারপতিরা যদি বলতে পারতেন আমরা স্বাধীন, বিচারপতিরা যদি বলতে পারতেন আমাদের বিবেক স্বাধীন, তাহলে হয়তো আমরা ন্যায়বিচার পেতাম।

আয়োজক সংগঠনের সভাপতি সোহেল রানার সভাপতিত্বে এবং যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল আনোয়ার আহমেদের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ যুব বিষয়ক সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী, সহ-প্রচার সম্পাদক আমীরুল ইসলাম আলীম, সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আমিরুজ্জামান খাল শিমুল, নির্বাহী কমিটির সদস্য ফরহাদ হোসেন, ওমর ফারুক শাফিন, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. ইউনুস আলী।