ঢাকা ১১:১৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

তিস্তায় এখনো খাল খনন করেনি ভারত: পররাষ্ট্র সচিব

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৪৫:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মার্চ ২০২৩
  • / ৪৪১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক: তিস্তায় এখনো কোনো খাল খনন করেনি ভারত এবং পানি প্রত্যাহারের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। রোববার (১৯ মার্চ) দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ ২০২৩ এবং ইনোভেশন কর্নার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান তিনি। এ সময় তিনি আরও জানান, দিল্লির জবাব পেয়ে প্রতিক্রিয়া জানাবে ঢাকা।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়িতে তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পের আওতায় আরও দুটি খাল খনন করা হচ্ছে। গণমাধ্যমে প্রকাশ এ খবরটি যাচাই করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে দিল্লির সঙ্গে কূটনীতিক আলোচনাও চায় ঢাকা।

এ বিষয়ে ভারতের সাথে যোগাযোগের কথা আগেই জানিয়েছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়। এবার পদক্ষেপ নিলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও।

পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলার কৃষি খামারকে সেচের আওতায় আনতে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের পরিকল্পনা পুরনো। তবে খাল খনন করে পানি প্রত্যাহারের বিষয়ে জানে না বাংলাদেশ। দিল্লির কাছে তথ্য চাওয়া হয়েছে।

পররাষ্ট্র সচিব বলেন, তিস্তা নদী থেকে পানি প্রত্যাহার পরিকল্পনার বিষয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের বরাতে বাংলাদেশে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে সেটি আমাদের নজরে এসেছে।

পরে রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র সচিব জানান, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের সাথে আলোচনা চলছে। আস্থার পরিবেশ তৈরি হলেই রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর পাইলট প্রকল্প শুরু হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

তিস্তায় এখনো খাল খনন করেনি ভারত: পররাষ্ট্র সচিব

আপডেট সময় : ১০:৪৫:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মার্চ ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক: তিস্তায় এখনো কোনো খাল খনন করেনি ভারত এবং পানি প্রত্যাহারের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। রোববার (১৯ মার্চ) দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ ২০২৩ এবং ইনোভেশন কর্নার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান তিনি। এ সময় তিনি আরও জানান, দিল্লির জবাব পেয়ে প্রতিক্রিয়া জানাবে ঢাকা।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়িতে তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পের আওতায় আরও দুটি খাল খনন করা হচ্ছে। গণমাধ্যমে প্রকাশ এ খবরটি যাচাই করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে দিল্লির সঙ্গে কূটনীতিক আলোচনাও চায় ঢাকা।

এ বিষয়ে ভারতের সাথে যোগাযোগের কথা আগেই জানিয়েছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়। এবার পদক্ষেপ নিলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও।

পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলার কৃষি খামারকে সেচের আওতায় আনতে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের পরিকল্পনা পুরনো। তবে খাল খনন করে পানি প্রত্যাহারের বিষয়ে জানে না বাংলাদেশ। দিল্লির কাছে তথ্য চাওয়া হয়েছে।

পররাষ্ট্র সচিব বলেন, তিস্তা নদী থেকে পানি প্রত্যাহার পরিকল্পনার বিষয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের বরাতে বাংলাদেশে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে সেটি আমাদের নজরে এসেছে।

পরে রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র সচিব জানান, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের সাথে আলোচনা চলছে। আস্থার পরিবেশ তৈরি হলেই রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর পাইলট প্রকল্প শুরু হবে।