ঢাকা ০৪:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:০৪:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩
  • / ৪৪৪ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিম্পন্ন পরমাণুবিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। বরেণ্য এই ব্যক্তিত্ব ২০০৯ সালের ৯ই মে রাজধানী ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ১৯৪২ সালের ১৬ই ফ্রেরুয়ারি রংপুরের পীরগঞ্জের লালদিঘীর ফতেহপুরে গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি।

বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী এই বিজ্ঞানী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯৬২ সালে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করেছিলেন। তিনি অত্যন্ত মেধাবী ছাত্রের পাশাপাশি রাজনীতি সচেতনও ছিলেন। তিনি ছাত্রলীগের পক্ষ হয়ে ১৯৬১-৬২ শিক্ষাবর্ষে ফজলুল হক হল ছাত্র সংসদের নির্বাচিত সহ-সভাপতি ছিলেন। ১৯৬২ সালের কুখ্যাত শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষিতে তিনি আটক হয়েছিলেন।

সারাজীবন তিনি বিজ্ঞানের গবেষণায় আত্মনিয়োগ করেছিলেন। তিনি বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের গবেষকদের জন্য পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে গবেষণাসূত্রে লিখিত তাঁর কয়েকটি বিখ্যাত বই রয়েছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পের বিষয়ে তিনি অত্যন্ত উৎসাহী ও আশাবাদী ছিলেন।

আজন্ম সৎ, নির্লোভ ও নিখাদ দেশপ্রমিক এই পরমাণু বিজ্ঞানী ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় মেয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

আপডেট সময় : ১০:০৪:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিম্পন্ন পরমাণুবিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। বরেণ্য এই ব্যক্তিত্ব ২০০৯ সালের ৯ই মে রাজধানী ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ১৯৪২ সালের ১৬ই ফ্রেরুয়ারি রংপুরের পীরগঞ্জের লালদিঘীর ফতেহপুরে গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি।

বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী এই বিজ্ঞানী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯৬২ সালে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করেছিলেন। তিনি অত্যন্ত মেধাবী ছাত্রের পাশাপাশি রাজনীতি সচেতনও ছিলেন। তিনি ছাত্রলীগের পক্ষ হয়ে ১৯৬১-৬২ শিক্ষাবর্ষে ফজলুল হক হল ছাত্র সংসদের নির্বাচিত সহ-সভাপতি ছিলেন। ১৯৬২ সালের কুখ্যাত শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষিতে তিনি আটক হয়েছিলেন।

সারাজীবন তিনি বিজ্ঞানের গবেষণায় আত্মনিয়োগ করেছিলেন। তিনি বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের গবেষকদের জন্য পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে গবেষণাসূত্রে লিখিত তাঁর কয়েকটি বিখ্যাত বই রয়েছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পের বিষয়ে তিনি অত্যন্ত উৎসাহী ও আশাবাদী ছিলেন।

আজন্ম সৎ, নির্লোভ ও নিখাদ দেশপ্রমিক এই পরমাণু বিজ্ঞানী ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় মেয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।