দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য, বাংলাদেশ পররাষ্ট্রনীতি গবেষণা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান, রাশিয়া-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির সেক্রেটারি, ভারত বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ সেন্টারের ভাইস প্রেসিডেন্ট , শেখ  রাসেল ক্রীড়া চক্র লি: এর পরিচালক, মিল্কভিটার সাবেক পরিচালক  জননেতা ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন  ভোটারদের মাঝে ক্লিন ইমেজের নেতা হিসাবে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন।

ইতিমধ্যেই  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয়  কার্যালয় থেকে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে সিরাজগঞ্জ- ৬ (শাহজাদপুর) আসনে এমপি মনোনয়নের জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম উত্তোলন  করেছেন হেভিওয়েট এই জননেতা। সবার প্রত্যাশা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ড এবার বহু আসনেই মেধাবী ও উচ্চ শিক্ষিত ক্লিন ইমেজের প্রার্থীদের  মনোনয়ন দিবেন। তারই ভিত্তিতে সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর) আসনে ক্লিন ইমেজখ্যাত ড. লিটনের নাম কেন্দ্রীয় পর্যায়ে জোড়ালোভাবে আলোচনায় উঠে এসেছে। তিনি ওয়ান ইলেভেনের সময় শেখ হাসিনার কারামুক্তি আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছেন। বিভিন্ন সময় কেন্দ্রীয় নেতা হিসাবে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। যে কারণে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে তার রয়েছে শক্ত যোগাযোগ। এছাড়াও তার বিনয়ী আচরণ দিয়ে ইতিমধ্যেই তিনি দলীয় নেতাকর্মী, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ও সাধারণ ভোটারদের কাছে টানতে সক্ষম হয়েছেন।

স্থানীয় আ.লীগের  অনেক নেতাকর্মীর মতে,  ডক্টর সাজ্জাদ হায়দার লিটন একজন কর্মীবান্ধব নেতা হওয়ায় এলাকায় জনপ্রিয়তা আছে।   নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নে তিনি যথাযথ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন বলে আশাবাদ অনেকের।

তার নিরলস প্রচেষ্টায় শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৫০ শয্যায় উন্নীত হয়েছে এবং  প্রতিষ্ঠিত হয়েছে  রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় । তার নিজস্ব অর্থায়নে রাস্তা-ঘাট, কালভার্ট, স্কুল, ঈদগাহ মাঠ ও কবরস্থানের উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

এ কারণে এ উচ্চ শিক্ষিত জননেতার উপর আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে শুরু করেছেন  অনেকেই। তাদের বিশ্বাস, দলের উচ্চ পর্যায়ে লবিংয়ের মাধ্যমে তিনিই হবেন শাহজাদপুরের নৌকার কান্ডারী।

ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে লালন করে। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল  দেশ থেকে উন্নত দেশে পরিনত করতে কাজ করছি। ইতিমধ্যে আমি আমার নির্বাচনী এলাকা শাহজাদপুর উপজেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের। উন্নয়নের বার্তাসমূহ উঠান বৈঠক, গণসংযোগ, লিফলেট, পোস্টার ও বিলবোর্ড ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় সরকারের উন্নয়ন চিত্র প্রকাশের মাধ্যমে জনগণকে অবহিত  কাজ করেছি এবং যুবসমাজের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে যাচ্ছি। এসব কিছু বিবেচনা করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা আমাকে অবশ্যই মনোনয়ন দিবেন বলে আশা করি। আর যদি আমাকে মনোনয়ন দেয়া হয় তাহলে অবশ্যই বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করে এ আসনটি প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে সক্ষম হবো।  স্মার্ট বাংলাদেশে অর্ধশিক্ষিত বেকার যুবকসমাজকে নানাবিধ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আরও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবো। আর শাহজাদপুরের যমুনা নদী ভাঙনরোধে, মাদক নির্মূলে, জঙ্গিবাদ মুক্ত করতে ও সমাজে সুশাসন গড়তে কাজ করবো। সর্বোপরি দেশের উন্নয়নে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সহযোগিতায় সোনার বাংলা বিনির্মাণেজাতীয় ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে দুগ্ধ ও তাঁত শিল্প সমৃদ্ধ রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিবিজড়িত শাহজাদপুর উপজেলাকে একটি মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলবো।