ঢাকা ০৪:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

দৈনিক ইনকিলবের নাঙ্গলকোট সাংবাদদাতা সায়েম মাহবুব আর নেই

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৮:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ মে ২০২৩
  • / ৪৫০ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

// কাজী মো. ফখরুল ইসলাম, নোয়াখালী প্রাতনিধি  //

দৈনিক ইনকিলাবের নাঙ্গলকোট (কুমিল্লা) উপজেলা সংবাদদাতা, নাঙ্গলকোট কারিগরি ও বাণিজ্য কলেজের অধ্যক্ষ সায়েম মাহবুব মজুমদার (৫৪) আর নেই। ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন’। ২১ মে রোববার দুপুর ২ টা ৩০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি নাঙ্গলকোট পৌরসভার ধাতীশ্বর গ্রামের মৃত দারগ আলী মজুমদারের ছেলে। আজ ২২ মে (সোমবার) বিকাল ৩ টায় নাঙ্গলকোট পৌরসভার ধাতীশ্বর আহমেদ দেলোয়ারা স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে মরহুমের লাশ দাফন করা হয়েছে।

সায়েম মাহবুব মজুমদার কয়েক মাস যাবৎ নানা জটিল রোগব্যাধিতে ভূগছিলেন। তিনি ভারতে গিয়েও কয়েকবার চিকিৎসা নেন। গত ৬ এপ্রিল স্ট্রোক করলে তাকে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ২৩ দিন পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থানান্তর করা হয়। দীর্ঘদিন আইসিউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার দুপুরে তিনি ইন্তেকাল করেছেন।

মৃত্যুকালে তিনি মা, স্ত্রী, দুই ভাই ও ৩ বোনসহ অসংখ্য গুণগাহী রেখে গেছেন। আজ (সোমবার) ধাতীশ্বর আহমেদ দেলোয়ারা স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। তার মৃত্যুতে সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আবদুল গফুর ভূঁইয়া, নাঙ্গলকোট উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সামছুদ্দিন কালু, ভাইস চেয়ারম্যান আবু ইউসূফ ভূঁইয়া, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রায়হান মেহবুব, নাঙ্গলকোট প্রেস ক্লাব সভাপতি মজিবুব রহমান মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শোক প্রকাশ করেছেন নাঙ্গলকেটের সাংবাদিক সমাজসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

নাঙ্গলকোট প্রেস ক্লাব সভাপতি মজিবুর রহমান মোল্লা বলেন, ১৯৮৫ সাল থেকে সায়েম মাহবুব দৈনিক খবর পত্রিকার মাধ্যমে সাংবাদিকতা শুরু করেন। এর পর বিভিন্ন পত্রিকা কাজ করেছেন। সর্বশেষ তিনি দৈনিক ইনকিলাব এর নাঙ্গলকোট উপজেলা সংবাদদাতা ও নাঙ্গলকোট এক্সপ্রেস নামক একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা সম্পাদনা করতেন। এছাড়া তিনি এলাকায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা এবং বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

দৈনিক ইনকিলবের নাঙ্গলকোট সাংবাদদাতা সায়েম মাহবুব আর নেই

আপডেট সময় : ০৭:৪৮:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ মে ২০২৩

// কাজী মো. ফখরুল ইসলাম, নোয়াখালী প্রাতনিধি  //

দৈনিক ইনকিলাবের নাঙ্গলকোট (কুমিল্লা) উপজেলা সংবাদদাতা, নাঙ্গলকোট কারিগরি ও বাণিজ্য কলেজের অধ্যক্ষ সায়েম মাহবুব মজুমদার (৫৪) আর নেই। ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন’। ২১ মে রোববার দুপুর ২ টা ৩০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি নাঙ্গলকোট পৌরসভার ধাতীশ্বর গ্রামের মৃত দারগ আলী মজুমদারের ছেলে। আজ ২২ মে (সোমবার) বিকাল ৩ টায় নাঙ্গলকোট পৌরসভার ধাতীশ্বর আহমেদ দেলোয়ারা স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে মরহুমের লাশ দাফন করা হয়েছে।

সায়েম মাহবুব মজুমদার কয়েক মাস যাবৎ নানা জটিল রোগব্যাধিতে ভূগছিলেন। তিনি ভারতে গিয়েও কয়েকবার চিকিৎসা নেন। গত ৬ এপ্রিল স্ট্রোক করলে তাকে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ২৩ দিন পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থানান্তর করা হয়। দীর্ঘদিন আইসিউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার দুপুরে তিনি ইন্তেকাল করেছেন।

মৃত্যুকালে তিনি মা, স্ত্রী, দুই ভাই ও ৩ বোনসহ অসংখ্য গুণগাহী রেখে গেছেন। আজ (সোমবার) ধাতীশ্বর আহমেদ দেলোয়ারা স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। তার মৃত্যুতে সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আবদুল গফুর ভূঁইয়া, নাঙ্গলকোট উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সামছুদ্দিন কালু, ভাইস চেয়ারম্যান আবু ইউসূফ ভূঁইয়া, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রায়হান মেহবুব, নাঙ্গলকোট প্রেস ক্লাব সভাপতি মজিবুব রহমান মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শোক প্রকাশ করেছেন নাঙ্গলকেটের সাংবাদিক সমাজসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

নাঙ্গলকোট প্রেস ক্লাব সভাপতি মজিবুর রহমান মোল্লা বলেন, ১৯৮৫ সাল থেকে সায়েম মাহবুব দৈনিক খবর পত্রিকার মাধ্যমে সাংবাদিকতা শুরু করেন। এর পর বিভিন্ন পত্রিকা কাজ করেছেন। সর্বশেষ তিনি দৈনিক ইনকিলাব এর নাঙ্গলকোট উপজেলা সংবাদদাতা ও নাঙ্গলকোট এক্সপ্রেস নামক একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা সম্পাদনা করতেন। এছাড়া তিনি এলাকায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা এবং বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত ছিলেন।