ঢাকা ০৯:৪০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ড্রোন ধ্বংসের ভিডিও প্রকাশ করল পেন্টাগন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৫৪:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩
  • / ৪৫৫ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: কৃষ্ণসাগরে ড্রোন বিধ্বস্ত হওয়ার ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে আমেরিকা। এ বিষয়ে পেন্টাগনের দাবি, রাশিয়ার যুদ্ধবিমানের সাথে সংঘর্ষের ফলেই বিধ্বস্ত হয়েছে ড্রোনটি।

৪২ সেকেন্ডের সেই ভিডিও ফুটেজের বরাত দিয়ে পেন্টাগনের প্রেস সেক্রেটারি বলেছেন, রাশিয়ার ওই যুদ্ধবিমানের পাইলটদের কাজ অনিরাপদ ও অপেশাদার ছিল। মার্কিন ড্রোনের পিঠে জ্বালানী তেল ফেলে তারপর সংঘর্ষ ঘটানো হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

পেন্টাগনের তথ্য অনুসারে, ঘটনাটি প্রায় ৩০-৪০ মিনিট স্থায়ী ছিল। মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, দু’টি রাশিয়ান এসইউ-২৭ জেট বিমান আন্তর্জাতিক আকাশে ওড়ার সময় গুপ্তচর ড্রোনটিকে বেপরোয়াভাবে বাধা দেয়। পরক্ষণেই তাদের সংঘর্ষ হয়।

তবে সম্পূর্ণ বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করে একে ওয়াশিংটনের উস্কানি হিসেবে দেখছে মস্কো। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে আক্রমণে সেনা পাঠানোর পর এটিই ওয়াশিংটন ও মস্কোর মধ্যে প্রথম সামরিক ঘটনা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ড্রোন ধ্বংসের ভিডিও প্রকাশ করল পেন্টাগন

আপডেট সময় : ০৯:৫৪:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: কৃষ্ণসাগরে ড্রোন বিধ্বস্ত হওয়ার ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে আমেরিকা। এ বিষয়ে পেন্টাগনের দাবি, রাশিয়ার যুদ্ধবিমানের সাথে সংঘর্ষের ফলেই বিধ্বস্ত হয়েছে ড্রোনটি।

৪২ সেকেন্ডের সেই ভিডিও ফুটেজের বরাত দিয়ে পেন্টাগনের প্রেস সেক্রেটারি বলেছেন, রাশিয়ার ওই যুদ্ধবিমানের পাইলটদের কাজ অনিরাপদ ও অপেশাদার ছিল। মার্কিন ড্রোনের পিঠে জ্বালানী তেল ফেলে তারপর সংঘর্ষ ঘটানো হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

পেন্টাগনের তথ্য অনুসারে, ঘটনাটি প্রায় ৩০-৪০ মিনিট স্থায়ী ছিল। মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, দু’টি রাশিয়ান এসইউ-২৭ জেট বিমান আন্তর্জাতিক আকাশে ওড়ার সময় গুপ্তচর ড্রোনটিকে বেপরোয়াভাবে বাধা দেয়। পরক্ষণেই তাদের সংঘর্ষ হয়।

তবে সম্পূর্ণ বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করে একে ওয়াশিংটনের উস্কানি হিসেবে দেখছে মস্কো। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে আক্রমণে সেনা পাঠানোর পর এটিই ওয়াশিংটন ও মস্কোর মধ্যে প্রথম সামরিক ঘটনা।