ঢাকা ০১:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

গরমে হাসপাতালগুলোকে যে নির্দেশ দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৩:২৯:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৪৪৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সারাদেশে হাসপাতালগুলোতে তীব্র গরমে অসুস্থ রোগির চিকিৎসার জন্য পর্যাপ্ত শয্যার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন।

আজ রোববার(২১শে এপ্রিল) সকালে সচিবালয়ে সিভিল সার্জন ও চিকিৎসকদের সাথে অনলাইনে সভা করেন তিনি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন ,কোল্ড কেইস বা অন্যান্য রোগের চিকিৎসা যা পরবর্তীতেও করা সম্ভব,সেসব রোগী আপাতত ভর্তি না নিয়ে গরমে অসুস্থ রোগী বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের জরুরি ভর্তির ব্যবস্থা রাখতে হবে বলে নির্দেশ দেন।

হিটস্ট্রোক এড়াতে প্রচুর তরল ও পানি খাওয়াসহ পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করতে হবে বলে জানান তিনি।

এছাড়া বাচ্চা ও বয়স্কদেরকে প্রয়োজন ছাড়া বাসার বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ দেন ডা. সামন্ত লাল সেন। সেইসঙ্গে হাসপাতালগুলোকে প্রতিকূল পরিবেশের জন্য প্রস্তুত রাখতে বলেছেন তিনি।

মন্ত্রী আরও বলেন, পরিস্থিতি বুঝে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানো হবে। কারণ আমরা বাচ্চাদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলবো না।

নিউজটি শেয়ার করুন

গরমে হাসপাতালগুলোকে যে নির্দেশ দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৩:২৯:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০২৪

সারাদেশে হাসপাতালগুলোতে তীব্র গরমে অসুস্থ রোগির চিকিৎসার জন্য পর্যাপ্ত শয্যার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন।

আজ রোববার(২১শে এপ্রিল) সকালে সচিবালয়ে সিভিল সার্জন ও চিকিৎসকদের সাথে অনলাইনে সভা করেন তিনি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন ,কোল্ড কেইস বা অন্যান্য রোগের চিকিৎসা যা পরবর্তীতেও করা সম্ভব,সেসব রোগী আপাতত ভর্তি না নিয়ে গরমে অসুস্থ রোগী বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের জরুরি ভর্তির ব্যবস্থা রাখতে হবে বলে নির্দেশ দেন।

হিটস্ট্রোক এড়াতে প্রচুর তরল ও পানি খাওয়াসহ পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করতে হবে বলে জানান তিনি।

এছাড়া বাচ্চা ও বয়স্কদেরকে প্রয়োজন ছাড়া বাসার বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ দেন ডা. সামন্ত লাল সেন। সেইসঙ্গে হাসপাতালগুলোকে প্রতিকূল পরিবেশের জন্য প্রস্তুত রাখতে বলেছেন তিনি।

মন্ত্রী আরও বলেন, পরিস্থিতি বুঝে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানো হবে। কারণ আমরা বাচ্চাদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলবো না।