ঢাকা ১১:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

 কলাপাড়ায় দারুল ইহসান ট্রাস্টের উদ্যোগে  রত্নাগর্ভা মা ও গুণিজন সংবর্ধনা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৩:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ মে ২০২৩
  • / ৪৫১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

// এ এম মিজানুর রহমান বুলেট, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি //

কলাপাড়ায় দারুল ইহসান ট্রাস্টের উদ্যোগে ৩ জন নারীকে ও তাদের ৫ সন্তান স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করার কারণে রত্নাগর্ভা ও ১০ জন গুণিজনকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। শনিবার সকাল ১০টায় শুরু হয়ে দিনব্যাপী
ট্রাস্টের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে রজতজয়ন্তী পালন, ৭ম বার্ষিক সাধারণসভা,৩ বছরের জন্য  কমিটির নির্বাচন, দারুল ইহসান স্মারক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন, ২০জন দাতাসদস্যকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

সভাপতি মনিবুর রহমান খসরুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. আবদুল লতিফ মাসুম। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, ‘নলেজ ইজ পাওয়ার, নলেজ ইজ ভার্চু। যদি কোনো ব্যক্তি জ্ঞান ধারণ করে সে অন্যায় করতে পারে না। তাই জ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মানে, গুণিজনের স্বীকৃতিদানে এ প্রতিষ্ঠানের যে আয়োজন তা বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়তে সহায়ক হবে। বিশেষ অতিথি ছিলেন  কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক, প্রত্নত্বত্ত বিভাগের শিক্ষক মুতাসিমবিল্লাহ প্রমূখ। এ ছাড়াও উক্ত প্রতিষ্ঠানের সকল সদস্যরা উপস্হিত ছিলেন।

রত্নাগর্ভা হিসেবে সংবর্ধনা প্রাপ্তরা হলেন, মোসাম্মৎ রোকেয়া বেগম, মোসাঃ ছালমা বেগম, মোসাঃ সুফিয়া বেগম।
গুণিজন হিসেবে সংবর্ধনাপ্রাপ্তরা হলেন, পীর শাহ বশির উদ্দিন (মরনোত্তর), হাজী হোসাইন উদ্দিন সিকদার (মরনোত্তার), আলহাজ্ব মুন্সি আহমদ আলী সাহেব (মরনোত্তর), আব্দুল করিম মুছুল্লি­ (মরনোত্তর), দানবীর মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস  (মরনোত্তর), মাওলানা এ.বি.এম সাইদুর রহমান (মরনোত্তর), নুরজাহান বেগম (মরনোত্তর), আলহাজ্ব আবদুল হাই মিয়া (মরনোত্তর), মু. ফয়জর আলী মিয়া ও গাজী কামাল হোসেন।

ইতোমধ্যে দারুল ইহসান ট্রাস্টের উদ্যোগে দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, একটি লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। আরও পরিকল্পনা রয়েছে অ্যাম্বুলেন্স চালু করা, গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, সাংস্কৃতিক সংসদ প্রতিষ্ঠা, গরীব ও দুস্থদের জন্য দাতব্য চিকিৎসালয়, শিশু সদন ও মাতৃসদন প্রতিষ্ঠা করা। নারী শিক্ষা উন্নয়নে নানামূখী উদ্যোগ গ্রহণ। বেকার জনশক্তিকে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে বিভিন্ন অর্থনৈতিক প্রকল্প প্রতিষ্ঠা করা। গরীব ও মেধাবী ছাত্রদের জন্য বৃত্তিপ্রদান ও লিল্লাহ বোডিং প্রতিষ্ঠা করা।

বা/খ: এসআর।

নিউজটি শেয়ার করুন

 কলাপাড়ায় দারুল ইহসান ট্রাস্টের উদ্যোগে  রত্নাগর্ভা মা ও গুণিজন সংবর্ধনা

আপডেট সময় : ০৭:৩৩:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ মে ২০২৩

// এ এম মিজানুর রহমান বুলেট, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি //

কলাপাড়ায় দারুল ইহসান ট্রাস্টের উদ্যোগে ৩ জন নারীকে ও তাদের ৫ সন্তান স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করার কারণে রত্নাগর্ভা ও ১০ জন গুণিজনকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। শনিবার সকাল ১০টায় শুরু হয়ে দিনব্যাপী
ট্রাস্টের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে রজতজয়ন্তী পালন, ৭ম বার্ষিক সাধারণসভা,৩ বছরের জন্য  কমিটির নির্বাচন, দারুল ইহসান স্মারক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন, ২০জন দাতাসদস্যকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

সভাপতি মনিবুর রহমান খসরুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. আবদুল লতিফ মাসুম। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, ‘নলেজ ইজ পাওয়ার, নলেজ ইজ ভার্চু। যদি কোনো ব্যক্তি জ্ঞান ধারণ করে সে অন্যায় করতে পারে না। তাই জ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মানে, গুণিজনের স্বীকৃতিদানে এ প্রতিষ্ঠানের যে আয়োজন তা বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়তে সহায়ক হবে। বিশেষ অতিথি ছিলেন  কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক, প্রত্নত্বত্ত বিভাগের শিক্ষক মুতাসিমবিল্লাহ প্রমূখ। এ ছাড়াও উক্ত প্রতিষ্ঠানের সকল সদস্যরা উপস্হিত ছিলেন।

রত্নাগর্ভা হিসেবে সংবর্ধনা প্রাপ্তরা হলেন, মোসাম্মৎ রোকেয়া বেগম, মোসাঃ ছালমা বেগম, মোসাঃ সুফিয়া বেগম।
গুণিজন হিসেবে সংবর্ধনাপ্রাপ্তরা হলেন, পীর শাহ বশির উদ্দিন (মরনোত্তর), হাজী হোসাইন উদ্দিন সিকদার (মরনোত্তার), আলহাজ্ব মুন্সি আহমদ আলী সাহেব (মরনোত্তর), আব্দুল করিম মুছুল্লি­ (মরনোত্তর), দানবীর মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস  (মরনোত্তর), মাওলানা এ.বি.এম সাইদুর রহমান (মরনোত্তর), নুরজাহান বেগম (মরনোত্তর), আলহাজ্ব আবদুল হাই মিয়া (মরনোত্তর), মু. ফয়জর আলী মিয়া ও গাজী কামাল হোসেন।

ইতোমধ্যে দারুল ইহসান ট্রাস্টের উদ্যোগে দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, একটি লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। আরও পরিকল্পনা রয়েছে অ্যাম্বুলেন্স চালু করা, গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, সাংস্কৃতিক সংসদ প্রতিষ্ঠা, গরীব ও দুস্থদের জন্য দাতব্য চিকিৎসালয়, শিশু সদন ও মাতৃসদন প্রতিষ্ঠা করা। নারী শিক্ষা উন্নয়নে নানামূখী উদ্যোগ গ্রহণ। বেকার জনশক্তিকে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে বিভিন্ন অর্থনৈতিক প্রকল্প প্রতিষ্ঠা করা। গরীব ও মেধাবী ছাত্রদের জন্য বৃত্তিপ্রদান ও লিল্লাহ বোডিং প্রতিষ্ঠা করা।

বা/খ: এসআর।