ঢাকা ০২:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

অস্ট্রেড কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিকে অভ্যর্থনা জানালো ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৫:৫০:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৪১৮ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের (অস্ট্রেড) সিনিয়র কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিসহ অন্যান্য অতিথিদের একটি দলকে নিজেদের ক্যাম্পাসে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়েছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। আজ মঙ্গলবার সকালে তাদের অভ্যর্থনা জানানো হয়।
ইউসিবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনকালে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র লিডারশিপ টিমের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন ড. মনিকা কেনেডি। আমন্ত্রিত অতিথিরা ইউসিবি’তে শিক্ষার অনন্য পরিবেশ ঘুরে দেখেন। এসময় তারা ইউসিবি’র অধীনে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সাথে গ্লোবাল স্টাডিজ সেশনেও অংশ নেন।
বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী ও কার্যকরী করে তোলা, এবং অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও কর্মসংস্থান সহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা আরো সমৃদ্ধ করে তোলার লক্ষ্যে মূলত এই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানায় ইউসিবি। আগত অতিথিরা ইউসিবি’র শিক্ষার্থী, অ্যাকাডেমিক সদস্য ও মার্কেটিং বিভাগের সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। তাদের উপস্থিতিতে প্রদর্শিত ইউসিবি শিক্ষার্থীদের একটি প্রেজেন্টেশনে বিশ্বায়নের নানা প্রভাব, শিক্ষার ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতি, এবং অস্ট্রেড ও ইউসিবি’র সমন্বিত প্রয়াসকে আরো জোরদার করে তোলার ইতিবাচক ফলাফলসহ বিভিন্ন দিক উঠে আসে।
আয়োজনে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য মোনাশ স্কলারশিপ প্রাপ্তি প্রসঙ্গে বিভিন্ন তথ্য আলোচিত হয়। ইনফরমেশন সেশনে ইউসিবি’র স্বীকৃতি কীভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় সহজে পড়াশোনা, চাকরি ও আবাসনের সুযোগ তৈরি করবে এ প্রসঙ্গেও আলোকপাত করা হয়।
“বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত আগ্রহী ও সহযোগিতাপূর্ণ রয়েছে অস্ট্রেলিয় সরকার”, বলেন ড. মনিকা কেনেডি। উল্লেখ্য, ড. মনিকা কেনেডি বর্তমানে দেশটির ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন সেক্টরিয়াল স্ট্র্যাটেজি’র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া পাথওয়ে, এলিকোস, ভিই ও উচ্চশিক্ষাসহ অস্ট্রেলিয়া সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি।
ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সেরা মানের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে মোনাশ পার্টনারশিপের মতো উদ্যোগগুলোর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “বাংলাদেশে আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামগুলো রীতিমতো অনন্য, কারণ ইউসিবি থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থী মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে যোগদানের নিশ্চিত সুযোগ পাচ্ছেন। তাছাড়া, আমাদের পাসের হার ৯৭ শতাংশ, যার অর্থ হল বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য আমরাই দিচ্ছি সেরা মানের ইন্টারন্যাশনাল পাথওয়ে সুবিধা”।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইউসিবি বাংলাদেশে মোনাশ মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া’র একমাত্র অংশীদার। ভবিষ্যতে অস্ট্রেডসহ অন্যান্য বৈশ্বিক অংশীদারদের সাথে একযোগে এমন আরো অনন্য সুযোগ তৈরিতে আগ্রহী রয়েছে ইউসিবি। যেগুলোর মাধ্যমে দেশ ও দেশের বাইরের মেধাবী শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জনের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দানের সুযোগ পাবে।
বাখ//আর

নিউজটি শেয়ার করুন

অস্ট্রেড কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিকে অভ্যর্থনা জানালো ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ০৫:৫০:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের (অস্ট্রেড) সিনিয়র কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিসহ অন্যান্য অতিথিদের একটি দলকে নিজেদের ক্যাম্পাসে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়েছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। আজ মঙ্গলবার সকালে তাদের অভ্যর্থনা জানানো হয়।
ইউসিবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনকালে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র লিডারশিপ টিমের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন ড. মনিকা কেনেডি। আমন্ত্রিত অতিথিরা ইউসিবি’তে শিক্ষার অনন্য পরিবেশ ঘুরে দেখেন। এসময় তারা ইউসিবি’র অধীনে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সাথে গ্লোবাল স্টাডিজ সেশনেও অংশ নেন।
বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী ও কার্যকরী করে তোলা, এবং অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও কর্মসংস্থান সহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা আরো সমৃদ্ধ করে তোলার লক্ষ্যে মূলত এই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানায় ইউসিবি। আগত অতিথিরা ইউসিবি’র শিক্ষার্থী, অ্যাকাডেমিক সদস্য ও মার্কেটিং বিভাগের সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। তাদের উপস্থিতিতে প্রদর্শিত ইউসিবি শিক্ষার্থীদের একটি প্রেজেন্টেশনে বিশ্বায়নের নানা প্রভাব, শিক্ষার ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতি, এবং অস্ট্রেড ও ইউসিবি’র সমন্বিত প্রয়াসকে আরো জোরদার করে তোলার ইতিবাচক ফলাফলসহ বিভিন্ন দিক উঠে আসে।
আয়োজনে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য মোনাশ স্কলারশিপ প্রাপ্তি প্রসঙ্গে বিভিন্ন তথ্য আলোচিত হয়। ইনফরমেশন সেশনে ইউসিবি’র স্বীকৃতি কীভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় সহজে পড়াশোনা, চাকরি ও আবাসনের সুযোগ তৈরি করবে এ প্রসঙ্গেও আলোকপাত করা হয়।
“বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত আগ্রহী ও সহযোগিতাপূর্ণ রয়েছে অস্ট্রেলিয় সরকার”, বলেন ড. মনিকা কেনেডি। উল্লেখ্য, ড. মনিকা কেনেডি বর্তমানে দেশটির ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন সেক্টরিয়াল স্ট্র্যাটেজি’র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া পাথওয়ে, এলিকোস, ভিই ও উচ্চশিক্ষাসহ অস্ট্রেলিয়া সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি।
ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সেরা মানের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে মোনাশ পার্টনারশিপের মতো উদ্যোগগুলোর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “বাংলাদেশে আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামগুলো রীতিমতো অনন্য, কারণ ইউসিবি থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থী মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে যোগদানের নিশ্চিত সুযোগ পাচ্ছেন। তাছাড়া, আমাদের পাসের হার ৯৭ শতাংশ, যার অর্থ হল বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য আমরাই দিচ্ছি সেরা মানের ইন্টারন্যাশনাল পাথওয়ে সুবিধা”।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইউসিবি বাংলাদেশে মোনাশ মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া’র একমাত্র অংশীদার। ভবিষ্যতে অস্ট্রেডসহ অন্যান্য বৈশ্বিক অংশীদারদের সাথে একযোগে এমন আরো অনন্য সুযোগ তৈরিতে আগ্রহী রয়েছে ইউসিবি। যেগুলোর মাধ্যমে দেশ ও দেশের বাইরের মেধাবী শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জনের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দানের সুযোগ পাবে।
বাখ//আর