ঢাকা ০৮:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

শাহজাদপুরে বিয়ের ২ মাস পর শ্বাশুড়িকে নিয়ে জামাই লাপাত্তা 

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৫৬:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৪৬৩ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
জহুরুল ইসলাম :
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে বিয়ের দেড় মাস পর শ্বাশুড়িকে নিয়ে জামাই লাপাত্তা হয়ে গেছে।  জানা যায়,  উপজেলার পোতাজিয়া ইউনিয়নের রাউতারা গ্রামের মন্টু খার  ছেলে সুলতান খা ( ২৫) গত ২ মাস পূর্বে ভালোবেসে বিয়ে করেন একই গ্রামের আলম ও হাফিজা দম্পতির মেয়ে আশা (১৮) কে। বিয়ের  ২ মাস পর আপন মেয়ের জামাই সুলতানের হাত ধরে অজানার উদ্দেশ্যে পাড়ি জমিয়েছেন শ্বাশুড়ি হাফিজা (৩৮)। গত শনিবার (২১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় অজানার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে চলে যান তারা। এরপর থেকেই বাড়ির সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। হাফিজার স্বামী আলম, মেয়ে আশা ছাড়াও ১৫ বছরের ১ টি ছেলে রয়েছে এই দম্পতির।
সুলতানের মা ও এলাকাবাসী জানায়, আশার সাথে বিয়ের পূর্বেও শ্বাশুড়ি হাফিজা ও মেয়ের জামাই সুলতানকে একই ঘর থেকে অপ্রীতিকর অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এরপর ঘটনা ধামাচাপা দিয়ে আশার সাথে সুলতানের বিয়ে দেওয়া হয়।
এলাকায় বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে বিষয়টি নিয়ে হাফিজার বাসায় জানতে গেলে কেউ কথা বলতে রাজি হয়নি।
এ ব্যাপারে ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম জানান, আমি বাইরে ছিলাম। বাড়িতে এসে জানতে পারলাম সুলতান তার শ্বাশুড়িকে নিয়ে লাপাত্তা হয়ে গেছে। সত্যি এ ঘটনা ন্যাক্কারজনক।
বা/খ : এসআর।

নিউজটি শেয়ার করুন

শাহজাদপুরে বিয়ের ২ মাস পর শ্বাশুড়িকে নিয়ে জামাই লাপাত্তা 

আপডেট সময় : ০২:৫৬:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩
জহুরুল ইসলাম :
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে বিয়ের দেড় মাস পর শ্বাশুড়িকে নিয়ে জামাই লাপাত্তা হয়ে গেছে।  জানা যায়,  উপজেলার পোতাজিয়া ইউনিয়নের রাউতারা গ্রামের মন্টু খার  ছেলে সুলতান খা ( ২৫) গত ২ মাস পূর্বে ভালোবেসে বিয়ে করেন একই গ্রামের আলম ও হাফিজা দম্পতির মেয়ে আশা (১৮) কে। বিয়ের  ২ মাস পর আপন মেয়ের জামাই সুলতানের হাত ধরে অজানার উদ্দেশ্যে পাড়ি জমিয়েছেন শ্বাশুড়ি হাফিজা (৩৮)। গত শনিবার (২১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় অজানার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে চলে যান তারা। এরপর থেকেই বাড়ির সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। হাফিজার স্বামী আলম, মেয়ে আশা ছাড়াও ১৫ বছরের ১ টি ছেলে রয়েছে এই দম্পতির।
সুলতানের মা ও এলাকাবাসী জানায়, আশার সাথে বিয়ের পূর্বেও শ্বাশুড়ি হাফিজা ও মেয়ের জামাই সুলতানকে একই ঘর থেকে অপ্রীতিকর অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এরপর ঘটনা ধামাচাপা দিয়ে আশার সাথে সুলতানের বিয়ে দেওয়া হয়।
এলাকায় বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে বিষয়টি নিয়ে হাফিজার বাসায় জানতে গেলে কেউ কথা বলতে রাজি হয়নি।
এ ব্যাপারে ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম জানান, আমি বাইরে ছিলাম। বাড়িতে এসে জানতে পারলাম সুলতান তার শ্বাশুড়িকে নিয়ে লাপাত্তা হয়ে গেছে। সত্যি এ ঘটনা ন্যাক্কারজনক।
বা/খ : এসআর।