ঢাকা ০২:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

১৬ এপ্রিল থেকে তাপপ্রবাহের মাত্রা কমতে পারে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৫৭:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৪৫৮ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক: বৈশাখের প্রথম দিনেও ভয়াবহ দাবদাহে অস্থির হয়ে উঠেছে জনজীবন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাথার ওপর গনগনে সূর্য এমন দাপট দেখাচ্ছে যে, মানুষ তো বটেই, ভুগছে প্রাণপ্রকৃতিও। বৈরী আবহাওয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। চৈত্রের শেষভাগে শুরু হওয়া তাপপ্রবাহের তীব্রতা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। খরতাপে পুড়ছে দেশ। তীব্র গরমে হাঁসফাঁস অবস্থায় সবচে কষ্টে আছেন খেটে খাওয়া মানুষ।

তাপমাত্রার বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়, সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এমন বার্তা দেয়া হয়েছে। দিনভর আবহাওয়া কেমন থাকবে, তা নিয়ে বলা হয়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।

বৈশাখের শুরুটা কাটবে এভাবেই। ১৬ এপ্রিল থেকে তাপপ্রবাহের মাত্রা কমতে পারে। এরপর থেকে বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে ক্রমান্বয়ে। আর এপ্রিলের শেষের ভাগে বাড়ব পারে কালবৈশাখী।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, বছরের এই সময়ে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় স্থানভেদে ৩০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত কম। আকাশে মেঘ সৃষ্টি ও ভেসে আসার সম্ভাবনাও কম। ফলে একদিকে তাপমাত্রা বাড়ছে, অন্যদিকে আর্দ্রতার কারণে কষ্ট আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। এমন পরিস্থিতি আরও তিন-চার দিন চলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূলত ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ শহর এলাকায় জলাভূমি কমে যাওয়া এবং গাছপালা কম থাকায় গরমের অনুভূতি প্রকৃত তাপমাত্রার চেয়ে বেশি। সড়কের পাশে গাছপালা কম থাকায় এমন রোদে একটুখানি ছায়া পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে পিচঢালা পথ ও কংক্রিটের ভবনে উত্তাপ জমে শহরের ভেতরে একেকটি উত্তপ্ত দ্বীপ তৈরি হচ্ছে।

তাপপ্রবাহ বা দাবদাহ নিয়ে অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে জানানো হয়, ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ ও মৌলভীবাজার জেলাসহ ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বৈশাখের প্রথম সপ্তাহজুড়ে এই দাবদাহের দাপট থাকতে পারে। আজ শুক্রবার দেশের বেশির ভাগ এলাকায় গতকালের চেয়ে বেশি গরম লাগতে পারে। আগামী তিন-চার দিন এই গরম থাকার পর মাসের শেষ সপ্তাহে গিয়ে মেঘের দেখা মিলতে পারে। কোথাও কোথাও হতে পারে বৃষ্টি। কিন্তু তার আগে এক সপ্তাহ গরমের কষ্ট সহ্য করতে হবে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে এর চেয়ে বেশি তাপমাত্রা উঠেছিল ২০১৪ সালের ১৪ এপ্রিলে ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল বরাবরের মতো চুয়াডাঙ্গায়, ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গতকাল রাজশাহী, পাবনা, কুষ্টিয়া, যশোর, বাগেরহাট, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম করে। অর্থাৎ ওই জেলাগুলো দিয়ে তীব্র দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। এর বাইরে রংপুর বিভাগ ছাড়া দেশের বাকি এলাকায় মাঝারি মাত্রার দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সমীক্ষা অনুযায়ী, ১৯৯৯ সালে ঢাকা শহরের ৬৫ শতাংশ কংক্রিট বা অবকাঠামোতে আচ্ছাদিত ছিল। ২০১৯ সালে তা বেড়ে হয় প্রায় ৮২ শতাংশ। এই সময়ে জলাশয় ও খোলা জায়গা প্রায় ১৪ শতাংশ থেকে কমে ৫ শতাংশের নিচে নেমেছে। যে কারণে ঢাকার তাপমাত্রা দেশের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় বেশি থাকছে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষক আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ঢাকা শহরের ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে এখানে এত গরম হওয়ার কথা নয়। কারণ, এখানে ছয়টি নদী, শতাধিক খাল ও অসংখ্য জলাশয় ছিল। ফলে তাপমাত্রা বেশি হলে এখানে অভ্যন্তরীণভাবে জলীয় বাষ্প তৈরি হয়ে মেঘ সৃষ্টি হতো। প্রাকৃতিক উপায়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত হতো। কিন্তু সব জলাভূমি ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় এখন শহরে ভবনের ভেতর শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা এসি ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে তাপমাত্রা কমানো যাচ্ছে না। এসি ব্যবহারের ফলে তাপমাত্রা আরও বাড়ছে।

তাপমাত্রার বিষয়ে পূর্বাভাসে বলা হয়, সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।

ঢাকায় বাতাসের দিক ও গতি নিয়ে অধিদপ্তর জানায়, পশ্চিম/দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় বাতাসের গতিবেগ ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার। ঢাকায় শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে সূর্যাস্ত হবে জানিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলেছে, শনিবার ঢাকায় সূর্যোদয় ৫টা ৩৮ মিনিটে।

সংস্থাটির পূর্বাভাসে বলা হয়, বৃহস্পতিবার দেশের সর্বোচ্চ ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায়। শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন ২০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

১৬ এপ্রিল থেকে তাপপ্রবাহের মাত্রা কমতে পারে

আপডেট সময় : ০২:৫৭:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক: বৈশাখের প্রথম দিনেও ভয়াবহ দাবদাহে অস্থির হয়ে উঠেছে জনজীবন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাথার ওপর গনগনে সূর্য এমন দাপট দেখাচ্ছে যে, মানুষ তো বটেই, ভুগছে প্রাণপ্রকৃতিও। বৈরী আবহাওয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। চৈত্রের শেষভাগে শুরু হওয়া তাপপ্রবাহের তীব্রতা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। খরতাপে পুড়ছে দেশ। তীব্র গরমে হাঁসফাঁস অবস্থায় সবচে কষ্টে আছেন খেটে খাওয়া মানুষ।

তাপমাত্রার বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়, সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এমন বার্তা দেয়া হয়েছে। দিনভর আবহাওয়া কেমন থাকবে, তা নিয়ে বলা হয়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।

বৈশাখের শুরুটা কাটবে এভাবেই। ১৬ এপ্রিল থেকে তাপপ্রবাহের মাত্রা কমতে পারে। এরপর থেকে বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে ক্রমান্বয়ে। আর এপ্রিলের শেষের ভাগে বাড়ব পারে কালবৈশাখী।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, বছরের এই সময়ে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় স্থানভেদে ৩০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত কম। আকাশে মেঘ সৃষ্টি ও ভেসে আসার সম্ভাবনাও কম। ফলে একদিকে তাপমাত্রা বাড়ছে, অন্যদিকে আর্দ্রতার কারণে কষ্ট আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। এমন পরিস্থিতি আরও তিন-চার দিন চলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূলত ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ শহর এলাকায় জলাভূমি কমে যাওয়া এবং গাছপালা কম থাকায় গরমের অনুভূতি প্রকৃত তাপমাত্রার চেয়ে বেশি। সড়কের পাশে গাছপালা কম থাকায় এমন রোদে একটুখানি ছায়া পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে পিচঢালা পথ ও কংক্রিটের ভবনে উত্তাপ জমে শহরের ভেতরে একেকটি উত্তপ্ত দ্বীপ তৈরি হচ্ছে।

তাপপ্রবাহ বা দাবদাহ নিয়ে অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে জানানো হয়, ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ ও মৌলভীবাজার জেলাসহ ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বৈশাখের প্রথম সপ্তাহজুড়ে এই দাবদাহের দাপট থাকতে পারে। আজ শুক্রবার দেশের বেশির ভাগ এলাকায় গতকালের চেয়ে বেশি গরম লাগতে পারে। আগামী তিন-চার দিন এই গরম থাকার পর মাসের শেষ সপ্তাহে গিয়ে মেঘের দেখা মিলতে পারে। কোথাও কোথাও হতে পারে বৃষ্টি। কিন্তু তার আগে এক সপ্তাহ গরমের কষ্ট সহ্য করতে হবে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে এর চেয়ে বেশি তাপমাত্রা উঠেছিল ২০১৪ সালের ১৪ এপ্রিলে ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল বরাবরের মতো চুয়াডাঙ্গায়, ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গতকাল রাজশাহী, পাবনা, কুষ্টিয়া, যশোর, বাগেরহাট, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম করে। অর্থাৎ ওই জেলাগুলো দিয়ে তীব্র দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। এর বাইরে রংপুর বিভাগ ছাড়া দেশের বাকি এলাকায় মাঝারি মাত্রার দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সমীক্ষা অনুযায়ী, ১৯৯৯ সালে ঢাকা শহরের ৬৫ শতাংশ কংক্রিট বা অবকাঠামোতে আচ্ছাদিত ছিল। ২০১৯ সালে তা বেড়ে হয় প্রায় ৮২ শতাংশ। এই সময়ে জলাশয় ও খোলা জায়গা প্রায় ১৪ শতাংশ থেকে কমে ৫ শতাংশের নিচে নেমেছে। যে কারণে ঢাকার তাপমাত্রা দেশের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় বেশি থাকছে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষক আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ঢাকা শহরের ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে এখানে এত গরম হওয়ার কথা নয়। কারণ, এখানে ছয়টি নদী, শতাধিক খাল ও অসংখ্য জলাশয় ছিল। ফলে তাপমাত্রা বেশি হলে এখানে অভ্যন্তরীণভাবে জলীয় বাষ্প তৈরি হয়ে মেঘ সৃষ্টি হতো। প্রাকৃতিক উপায়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত হতো। কিন্তু সব জলাভূমি ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় এখন শহরে ভবনের ভেতর শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা এসি ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে তাপমাত্রা কমানো যাচ্ছে না। এসি ব্যবহারের ফলে তাপমাত্রা আরও বাড়ছে।

তাপমাত্রার বিষয়ে পূর্বাভাসে বলা হয়, সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।

ঢাকায় বাতাসের দিক ও গতি নিয়ে অধিদপ্তর জানায়, পশ্চিম/দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় বাতাসের গতিবেগ ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার। ঢাকায় শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে সূর্যাস্ত হবে জানিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলেছে, শনিবার ঢাকায় সূর্যোদয় ৫টা ৩৮ মিনিটে।

সংস্থাটির পূর্বাভাসে বলা হয়, বৃহস্পতিবার দেশের সর্বোচ্চ ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায়। শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন ২০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।