ঢাকা ১২:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুন ২০২৪, ৩ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

শীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সময়সূচিতে পরিবর্তন

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১১:০৭:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৫০৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শৈত্যপ্রবাহের কারণে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদানের সময়সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। সোমবার (২২শে জানুয়ারি) উপ-সচিব মোহাম্মদ কবির উদ্দীন স্বাক্ষরিত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়- ১ অধিশাখার একটি অফিস প্রজ্ঞাপনে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সারাদেশে চলমান শৈত্যপ্রবাহের কারণে শিক্ষার্থীদের অসুবিধার কথা বিবেচনায় সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম আগামী ৩১শে জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত সকাল ১০:০০ টা হতে শুরু হবে।

এর আগে ১৬ই জানুয়ারি জারিকৃত নির্দেশনাতে বলা হয়, দেশের বিভিন্ন জেলায় তীব্র শৈত্যপ্রবাহ প্রবাহিত হচ্ছে। চলমান এ শৈত্যপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের শিক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে। এক্ষেত্রে যেসব জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যাবে, আঞ্চলিক উপ-পরিচালকরা ওইসব জেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম শীতের তীব্রতা ও স্থানীয় বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশ দিতে পারবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

শীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সময়সূচিতে পরিবর্তন

আপডেট সময় : ১১:০৭:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৪

শৈত্যপ্রবাহের কারণে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদানের সময়সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। সোমবার (২২শে জানুয়ারি) উপ-সচিব মোহাম্মদ কবির উদ্দীন স্বাক্ষরিত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়- ১ অধিশাখার একটি অফিস প্রজ্ঞাপনে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সারাদেশে চলমান শৈত্যপ্রবাহের কারণে শিক্ষার্থীদের অসুবিধার কথা বিবেচনায় সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম আগামী ৩১শে জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত সকাল ১০:০০ টা হতে শুরু হবে।

এর আগে ১৬ই জানুয়ারি জারিকৃত নির্দেশনাতে বলা হয়, দেশের বিভিন্ন জেলায় তীব্র শৈত্যপ্রবাহ প্রবাহিত হচ্ছে। চলমান এ শৈত্যপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের শিক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে। এক্ষেত্রে যেসব জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যাবে, আঞ্চলিক উপ-পরিচালকরা ওইসব জেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম শীতের তীব্রতা ও স্থানীয় বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশ দিতে পারবেন।