ঢাকা ০১:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

শিক্ষক ৪ জন পরীক্ষার্থী ২ জন ৪র্থ শ্রেণীতে পরীক্ষার্থী শূন্য

আমিরুল ইসলাম কবির, গাইবান্ধা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৮:৩০:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৫৪৩ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার ১নং কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের মুংলিশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক ৪ জন অথচ ৫ম শ্রেণীতে বার্ষিক পরীক্ষা দিচ্ছে মাত্র ২ জন পরীক্ষার্থী, চতুর্থ শ্রেণীতে কোনো পরীক্ষার্থী নেই..!  আর এসময় প্রধান শিক্ষক সুনীল চন্দ্র সরকারকে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত পাওয়া যায়। অন্যান্য শিক্ষকরা জানান, প্রধান শিক্ষক শিক্ষা অফিসে গেছেন।
অপরদিকে, গণমাধ্যম কর্মী দেখে একজন নারী শিক্ষক ৩য় শ্রেণীর ৪ জন শিক্ষার্থীর হাতে ৩য় শ্রেণীর প্রশ্নপত্র দিয়ে চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী বলে দায় এড়ানোর ব্যর্থ চেষ্টা করেন।
সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টার এর সহকারী শিক্ষা অফিসার ফিরোজ কবির জানান, ওই স্কুলের শিক্ষকদের একাধিকবার শিক্ষার্থী বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি, তাই প্রধান শিক্ষককে শোকজ করা হয়েছে। তবে শিক্ষার্থী বাড়াতে না পারলে বিদ্যালয়টি ক্লোজ করে পাশ্ববর্তী জাফর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাথে শিক্ষার্থীদের সংযুক্ত করার প্রস্তাব সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠানো হবে।
অথচ সরকার প্রতিমাসে এ চারজন শিক্ষকের জন্য প্রতিমাসে লক্ষাধীক টাকা বেতন দিচ্ছে। তাহলে বছরে ১২ লক্ষাধীক টাকা সরকারের কোনো কাজে লাগছে কি..?

নিউজটি শেয়ার করুন

শিক্ষক ৪ জন পরীক্ষার্থী ২ জন ৪র্থ শ্রেণীতে পরীক্ষার্থী শূন্য

আপডেট সময় : ০৮:৩০:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩
গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার ১নং কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের মুংলিশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক ৪ জন অথচ ৫ম শ্রেণীতে বার্ষিক পরীক্ষা দিচ্ছে মাত্র ২ জন পরীক্ষার্থী, চতুর্থ শ্রেণীতে কোনো পরীক্ষার্থী নেই..!  আর এসময় প্রধান শিক্ষক সুনীল চন্দ্র সরকারকে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত পাওয়া যায়। অন্যান্য শিক্ষকরা জানান, প্রধান শিক্ষক শিক্ষা অফিসে গেছেন।
অপরদিকে, গণমাধ্যম কর্মী দেখে একজন নারী শিক্ষক ৩য় শ্রেণীর ৪ জন শিক্ষার্থীর হাতে ৩য় শ্রেণীর প্রশ্নপত্র দিয়ে চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী বলে দায় এড়ানোর ব্যর্থ চেষ্টা করেন।
সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টার এর সহকারী শিক্ষা অফিসার ফিরোজ কবির জানান, ওই স্কুলের শিক্ষকদের একাধিকবার শিক্ষার্থী বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি, তাই প্রধান শিক্ষককে শোকজ করা হয়েছে। তবে শিক্ষার্থী বাড়াতে না পারলে বিদ্যালয়টি ক্লোজ করে পাশ্ববর্তী জাফর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাথে শিক্ষার্থীদের সংযুক্ত করার প্রস্তাব সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠানো হবে।
অথচ সরকার প্রতিমাসে এ চারজন শিক্ষকের জন্য প্রতিমাসে লক্ষাধীক টাকা বেতন দিচ্ছে। তাহলে বছরে ১২ লক্ষাধীক টাকা সরকারের কোনো কাজে লাগছে কি..?