ঢাকা ০৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

লালমনিরহাটে নদীর ভাঙনে বিভিন্ন স্থাপনা বিলীন

লালমনিরহাট সবাদদাতা
  • আপডেট সময় : ১২:২৩:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৫০৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বন্যার পানি কমতে শুরু করায় লালমনিরহাটে তিস্তা নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর ১০টি পয়েন্টে ভাঙন তীব্র আকার ধারন করেছে। নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে আবাদি জমি, বসতভিটা, ফলের বাগান ও বিভিন্ন স্থাপনা। এতে দিশেহারা নদীপাড়ের মানুষ। আতংকে নির্ঘুম রাত কাটাতে হচ্ছে। অনেকেই ভাঙন থেকে রক্ষা পেতে বাড়ি-ঘর সরিয়ে নিচ্ছেন নিরাপদ আশ্রয়ে। নদীভাঙন থেকে বাঁচতে বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

বন্যার পানি কমতে শুরু করায় লালমনিরহাটের ১০টি পয়েন্টে নদী ভাঙন তীব্র আকার ধারন করেছে। নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে বসতভিটা, আবাদি জমি ও স্থাপনা।

তিস্তার ভাঙনে গোকুন্ডা রাজুপর, খুনিয়াগাছ, মহিষখোচা, গোবর্ধন, ডাউয়াবাড়ী ও সির্ন্দুনা এলাকা সহ ১০টি পয়েন্টে নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধও। অসহায় হয়ে পড়েছেন নদীপাড়ের বাসিন্দারা। সবকিছু হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছেন অনেকে। ঠাঁই হচ্ছে সরকারি রাস্তার উপর ও অন্যের জমিতে।

ভাঙন রোধে তিস্তার বাম তীরে জিও ব্যাগ দিয়ে প্রতিরোধের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীল কুমার।

নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের জন্য সরকার বাঁধ নির্মাণ করে দেবে, এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের।

নিউজটি শেয়ার করুন

লালমনিরহাটে নদীর ভাঙনে বিভিন্ন স্থাপনা বিলীন

আপডেট সময় : ১২:২৩:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৩

বন্যার পানি কমতে শুরু করায় লালমনিরহাটে তিস্তা নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর ১০টি পয়েন্টে ভাঙন তীব্র আকার ধারন করেছে। নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে আবাদি জমি, বসতভিটা, ফলের বাগান ও বিভিন্ন স্থাপনা। এতে দিশেহারা নদীপাড়ের মানুষ। আতংকে নির্ঘুম রাত কাটাতে হচ্ছে। অনেকেই ভাঙন থেকে রক্ষা পেতে বাড়ি-ঘর সরিয়ে নিচ্ছেন নিরাপদ আশ্রয়ে। নদীভাঙন থেকে বাঁচতে বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

বন্যার পানি কমতে শুরু করায় লালমনিরহাটের ১০টি পয়েন্টে নদী ভাঙন তীব্র আকার ধারন করেছে। নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে বসতভিটা, আবাদি জমি ও স্থাপনা।

তিস্তার ভাঙনে গোকুন্ডা রাজুপর, খুনিয়াগাছ, মহিষখোচা, গোবর্ধন, ডাউয়াবাড়ী ও সির্ন্দুনা এলাকা সহ ১০টি পয়েন্টে নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধও। অসহায় হয়ে পড়েছেন নদীপাড়ের বাসিন্দারা। সবকিছু হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছেন অনেকে। ঠাঁই হচ্ছে সরকারি রাস্তার উপর ও অন্যের জমিতে।

ভাঙন রোধে তিস্তার বাম তীরে জিও ব্যাগ দিয়ে প্রতিরোধের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীল কুমার।

নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের জন্য সরকার বাঁধ নির্মাণ করে দেবে, এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের।