ঢাকা ০৫:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

রাজশাহী মহানগর আ.লীগের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:১৯:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৪৪৪ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
নিহাল খান, রাজশাহী  ব্যুরো :
“হে পিতা! তোমার প্রত্যাবর্তনে জাতি পেয়েছিলো মুক্তির দিশা ও বিজয়ের পূর্ণতা। পিতা তোমায় অভিবাদন।” এই স্লোগানকে সামনে রেখে ১০ জানুয়ারি মঙ্গলবার মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগ যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে পালন করেছে।
কর্মসূচীর মধ্যে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে কুমারপাড়াস্থ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, মাইকযোগে নগরীতে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচার, সকাল সাড়ে ১০টায় দলীয় কার্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
বেলা ১১টায় দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল।
বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সাধারন সম্পাদক মোঃ ডাবলু সরকার, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী, অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা, বদরুজ্জামান খায়ের, যুগ্ম সম্পাদক আহ্সানুল হক পিন্টু। সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের উপ-প্রচার সম্পাদক সিদ্দিক আলম।
এতে আরো বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সদস্য আশীষ তরু দে সরকার অর্পণ, মহানগর ছাত্রলীগ সাধারন সম্পাদক ডাঃ সিরাজুম মুবিন সবুজ।
সভাপতির বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল বলেন, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশের লক্ষ লক্ষ জনগণ বঙ্গবন্ধুকে হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসায় বরণ করে নেয়। বঙ্গবন্ধুকে এক নজর দেখার জন্য সেদিন ঢাকায় অগণিত মানুষের সমাগম হয়েছিলো। রেডিও’র সামনে প্রিয় নেতার বক্তব্য শুনতে থাকা শ্রোতাদের মধ্যে উৎসব মুখর পরিবেশ সেদিন বিরাজ করছিলো। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা বিজয় অর্জন করেছিলাম ঠিকই। কিন্তু বঙ্গবন্ধু বিহীন বিজয় পূর্ণতা লাভ করে নাই। বঙ্গবন্ধুর ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়েই বাঙালি বিজয়ের পূর্ণতা লাভ করে। বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে অনেক আগেই বাংলাদেশ উন্নত দেশে রূপ নিতো। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পরে দেশ অনেক পিছিয়ে গেছিলো। দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বে আজ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ আজ একটি বিস্ময়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বে বাংলাদেশের সকল স্তরের উন্নয়ন আজ বিশ্বের রোল মডেল। বঙ্গবন্ধু কন্যা, দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বে আমাদের এই অসামান্য অর্জন। খুব দ্রুত বাংলাদেশ উন্নত দেশে রূপান্তরিত হবে।
ডাবলু সরকার বলেন, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় পেলেও বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়েই বাঙালি জাতি সেই স্বাধীনতার পূর্ণ স্বাদ পেয়েছিলো। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পরে বাঙ্গালি জাতি বিজয়ী হয়েছিলো। সেই মহান মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে জাতীয় চার নেতার নেতৃত্বে হয়েছিলো। ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশের মাটিতে নেমে আবেগে আপ্লুত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সেদিন উপস্থিত সকলে তাঁকে দেখে কেঁদেছিলেন।বঙ্গবন্ধু ৭মার্চের ভাষণে বলেছিলেন,“কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না।” তাঁর কথাই আজ সত্য হয়েছে কেউ আমাদের দাবায় রাখতে পারেনি বলেই আজকে বাংলাদেশ ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে। আমরা আশাবাদী বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ তাঁরই কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা বাস্তবায়নে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নত ও সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল, শাহীন আকতার রেনী, ডাঃ তবিবুর রহমান শেখ, নাঈমুল হুদা রানা, যুগ্ম সম্পাদক মোস্তাক হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. আসলাম সরকার, মীর ইসতিয়াক আহমেদ লিমন, প্রচার সম্পাদক দিলীপ কুমার ঘোষ, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মীর তৌফিক আলী ভাদু, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মুসাব্বিরুল ইসলাম, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক জিয়া হাসান আজাদ হিমেল, ধর্ম সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক রবিউল আলম রবি, মহিলা সম্পাদিকা ইয়াসমিন রেজা ফেন্সি, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মকিদুজ্জামান জুরাত, শ্রম সম্পাদক আব্দুস সোহেল, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক ডাঃ ফ ম আ জাহিদ, উপ-দপ্তর সম্পাদক পংকজ দে,সদস্য জহির উদ্দিন তেতু, শাহাব উদ্দিন,  আশরাফ উদ্দিন তেতু, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ আব্দুল মান্নান, আব্দুস সালাম, মজিবুর রহমান, ইসমাইল হোসেন , আলিমুল হাসান সজল, জয়নাল আবেদীন চাঁদ, ইউনুস আলী, খায়রুল বাশার শাহীন, মোখলেশুর রহমান কচি, মাসুদ আহমদ, কে এম জুয়েল জামান, থানা আওয়ামী লীগের মধ্যে রাজপাড়া থানার সাধারন সম্পাদক শেখ আনসারুল হক খিচ্চু, বোয়ালিয়া (পূর্ব) থানার সাধারন সম্পাদক শ্যামল কুমার ঘোষ, মতিহার থানার সাধারন সম্পাদক আলাউদ্দিন, নগর শ্রমিক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওয়ালী খান, ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক শরীফ আলী মুনমুন, নগর যুবলীগ সভাপতি রমজান আলী, নগর কৃষক লীগ সভাপতি রহমত উল্লাহ সেলিম, নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারন সম্পাদক জেডু সরকার, নগর মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক কানিজ ফাতেমা মিতু, নগর যুব মহিলা লীগ সভাপতি অ্যাড. ইসমত আরা, সাধারন সম্পাদক নিলুফার ইয়াসমিন নিলু, নগর ছাত্রলীগ সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম প্রমূখ।
বা/খ : জই

নিউজটি শেয়ার করুন

রাজশাহী মহানগর আ.লীগের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন

আপডেট সময় : ০৬:১৯:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৩
নিহাল খান, রাজশাহী  ব্যুরো :
“হে পিতা! তোমার প্রত্যাবর্তনে জাতি পেয়েছিলো মুক্তির দিশা ও বিজয়ের পূর্ণতা। পিতা তোমায় অভিবাদন।” এই স্লোগানকে সামনে রেখে ১০ জানুয়ারি মঙ্গলবার মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগ যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে পালন করেছে।
কর্মসূচীর মধ্যে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে কুমারপাড়াস্থ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, মাইকযোগে নগরীতে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচার, সকাল সাড়ে ১০টায় দলীয় কার্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
বেলা ১১টায় দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল।
বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সাধারন সম্পাদক মোঃ ডাবলু সরকার, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী, অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা, বদরুজ্জামান খায়ের, যুগ্ম সম্পাদক আহ্সানুল হক পিন্টু। সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের উপ-প্রচার সম্পাদক সিদ্দিক আলম।
এতে আরো বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সদস্য আশীষ তরু দে সরকার অর্পণ, মহানগর ছাত্রলীগ সাধারন সম্পাদক ডাঃ সিরাজুম মুবিন সবুজ।
সভাপতির বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল বলেন, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশের লক্ষ লক্ষ জনগণ বঙ্গবন্ধুকে হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসায় বরণ করে নেয়। বঙ্গবন্ধুকে এক নজর দেখার জন্য সেদিন ঢাকায় অগণিত মানুষের সমাগম হয়েছিলো। রেডিও’র সামনে প্রিয় নেতার বক্তব্য শুনতে থাকা শ্রোতাদের মধ্যে উৎসব মুখর পরিবেশ সেদিন বিরাজ করছিলো। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা বিজয় অর্জন করেছিলাম ঠিকই। কিন্তু বঙ্গবন্ধু বিহীন বিজয় পূর্ণতা লাভ করে নাই। বঙ্গবন্ধুর ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়েই বাঙালি বিজয়ের পূর্ণতা লাভ করে। বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে অনেক আগেই বাংলাদেশ উন্নত দেশে রূপ নিতো। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পরে দেশ অনেক পিছিয়ে গেছিলো। দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বে আজ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ আজ একটি বিস্ময়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বে বাংলাদেশের সকল স্তরের উন্নয়ন আজ বিশ্বের রোল মডেল। বঙ্গবন্ধু কন্যা, দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বে আমাদের এই অসামান্য অর্জন। খুব দ্রুত বাংলাদেশ উন্নত দেশে রূপান্তরিত হবে।
ডাবলু সরকার বলেন, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় পেলেও বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়েই বাঙালি জাতি সেই স্বাধীনতার পূর্ণ স্বাদ পেয়েছিলো। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পরে বাঙ্গালি জাতি বিজয়ী হয়েছিলো। সেই মহান মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে জাতীয় চার নেতার নেতৃত্বে হয়েছিলো। ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশের মাটিতে নেমে আবেগে আপ্লুত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সেদিন উপস্থিত সকলে তাঁকে দেখে কেঁদেছিলেন।বঙ্গবন্ধু ৭মার্চের ভাষণে বলেছিলেন,“কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না।” তাঁর কথাই আজ সত্য হয়েছে কেউ আমাদের দাবায় রাখতে পারেনি বলেই আজকে বাংলাদেশ ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে। আমরা আশাবাদী বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ তাঁরই কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা বাস্তবায়নে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নত ও সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল, শাহীন আকতার রেনী, ডাঃ তবিবুর রহমান শেখ, নাঈমুল হুদা রানা, যুগ্ম সম্পাদক মোস্তাক হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. আসলাম সরকার, মীর ইসতিয়াক আহমেদ লিমন, প্রচার সম্পাদক দিলীপ কুমার ঘোষ, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মীর তৌফিক আলী ভাদু, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মুসাব্বিরুল ইসলাম, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক জিয়া হাসান আজাদ হিমেল, ধর্ম সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক রবিউল আলম রবি, মহিলা সম্পাদিকা ইয়াসমিন রেজা ফেন্সি, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মকিদুজ্জামান জুরাত, শ্রম সম্পাদক আব্দুস সোহেল, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক ডাঃ ফ ম আ জাহিদ, উপ-দপ্তর সম্পাদক পংকজ দে,সদস্য জহির উদ্দিন তেতু, শাহাব উদ্দিন,  আশরাফ উদ্দিন তেতু, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ আব্দুল মান্নান, আব্দুস সালাম, মজিবুর রহমান, ইসমাইল হোসেন , আলিমুল হাসান সজল, জয়নাল আবেদীন চাঁদ, ইউনুস আলী, খায়রুল বাশার শাহীন, মোখলেশুর রহমান কচি, মাসুদ আহমদ, কে এম জুয়েল জামান, থানা আওয়ামী লীগের মধ্যে রাজপাড়া থানার সাধারন সম্পাদক শেখ আনসারুল হক খিচ্চু, বোয়ালিয়া (পূর্ব) থানার সাধারন সম্পাদক শ্যামল কুমার ঘোষ, মতিহার থানার সাধারন সম্পাদক আলাউদ্দিন, নগর শ্রমিক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওয়ালী খান, ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক শরীফ আলী মুনমুন, নগর যুবলীগ সভাপতি রমজান আলী, নগর কৃষক লীগ সভাপতি রহমত উল্লাহ সেলিম, নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারন সম্পাদক জেডু সরকার, নগর মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক কানিজ ফাতেমা মিতু, নগর যুব মহিলা লীগ সভাপতি অ্যাড. ইসমত আরা, সাধারন সম্পাদক নিলুফার ইয়াসমিন নিলু, নগর ছাত্রলীগ সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম প্রমূখ।
বা/খ : জই