ঢাকা ০৮:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

রমজানের আগেই বাজার চড়া, ৮০ টাকার নিচে নেই সবজি

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০২:০৬:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪
  • / ৪৬১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রমজানে নিত্যপণ্যের বাজারের অস্থিরতা যেন অঘোষিত নিয়ম। এবারও হয়নি এর ব্যতিক্রম। রোজা শুরুর আগেই অস্থির হয়ে উঠেছে নিত্যপণ্যের বাজার। নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে চিনি-সয়াবিন থেকে শুরু করে ছোলা-বেসন ও সব ধরনের ডালের দাম। ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে বেড়েছে অন্তত ৩০ টাকা। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়।

বাজার করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে নিম্নবিত্তের মানুষরা। তারা বলছেন, এইভাবে দাম বাড়তে থাকলে শাক-সবজি খেয়েও রোজা রাখা দায় হয়ে পড়বে। তবে সপ্তাহের ব্যবধানে শীতকালীন সবজিতে কিছুটা স্বস্তি থাকলেও ৮০ টাকার নিচে গ্রীষ্মকালীন সবজির ভোক্তাদের মিলছে না। এ অবস্থায় রোজা শুরুর আগেই বাজারে কার্যকর তদারকি শুরুর দাবি জানিয়েছেন ভোক্তারা।

চিনি নিয়ে কাটেনি দুশ্চিন্তা। সরকারিভাবে পর্যাপ্ত মজুত থাকার কথা বলা হলেও কিনতে হচ্ছে ১৫০ টাকা কেজিতে। ছোলা, ডাল ও বেসনের দামও বাড়তি। সয়াবিন মিলছে না বেধে দেয়া দামে।

গ্রীষ্মকালীন সবজির মধ্যে কচুরমুখী ১০০ টাকা, বেগুন ৬০ থেকে ৮০, করলা ১০০, ঢেঁড়স ৮০, বরবটি ১৪০, শশা ৮০, খিরাই ৬০, পেঁপে ৫০, ধুন্দুল ৮০, চিচিঙ্গা ৮০, ঝিঙ্গা ১০০, পটল ১২০, সজনে ২৪০ এবং প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকায়।

চলতি সপ্তাহে এসব বাজারগুলোতে প্রতি কেজি মূলা বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা, শিম ৪০ থেকে ৫০, পাকা টমেটো ৪০ থেকে ৬০, কাঁচা টমেটো ৩০, গাজর ৩০ থেকে ৪০, আলু ৩৫ এবং প্রতিটি ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বাঁধা কপি ৪০ থেকে ৫০ ও ব্রুকলি ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে ধনে পাতা কেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি, লেবুর হালি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, কলার হালি ৪০, মিষ্টি কুমড়া কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁয়াজের ফুলকলি ৫০ টাকা ও কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া বাজারগুলোতে লাল শাক ১৫ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৩০, মূলা শাক ১৫, পালং শাক ১০ থেকে ১৫, কলমি শাক ১০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

এদিকে দেশি পেঁয়াজ ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি পুরাতন পেঁয়াজ ১২০ টাকা এবং ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে গরুর মাংস কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৫০ টাকা এবং খাসির মাংস কেজি প্রতি ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মাংস কিনতে আসা এক ক্রেতা বলেন, ‘নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত, আমাদের মতো মানুষের জন্য এটা অনেক কষ্টের।’

রাজধানীল কারওয়ান বাজারে আসা এক ক্রেতা আক্ষেপ করে বলেন, ‘এই যে নিত্যপণ্যের দামের উর্ধ্বগতি, এতে আসলে জীবন চালিয়ে নেওয়া অনেক কঠিন হয়ে যায়।’

সংকট না থাকলেও লেবুতে হাত দেয়াই দায়। প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৮০ টাকায়। লেবু কিনতে আসা এক ক্রেতা বলেন, ‘রমজান সামনে। তারা (বিক্রেতা) দেখতেসে, যা চায় তাই পাবে। এজন্যই দাম বেশি। মনে করেন, ৫ জন আড়ৎদার আছে সবাই মিলে সিন্ডিকেট করে ফেলেছে।’

তবে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা মুরগির বাজারে। দেখা গেছে, ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে ব্রয়লার মুরগি, যা গত সপ্তাহে ২১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। সোনালি ৩৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা গত সপ্তাহে ৩২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। সোনালি হাইব্রিডের কেজি ৩২০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ থেকে ৭০০ ও লেয়ার মুরগি ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এজন্য বিক্রেতারা খামারিদের দূষলেও ভোক্তারা বলছেন সিন্ডিকেটের কথা।

বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়, হাঁসের ডিম ২২০ টাকায়, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

শুধু মাছ-মাংস নয়, পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলছে সবজির দামও। গত সপ্তাহে তুলনায় প্রতিটি সবজিতে প্রকারভেদে দাম বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। আর বিক্রেতারা বলছেন, শীত শেষ এখন দিনদিন সবজির সরবরাহ কমছে। তাই দাম একটু তো বাড়বেই। বাজারের চাহিদার তুলনায় সবজির সরবরাহ কম।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আলু বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা, লাউ প্রতিটি ৫০ টাকা, বেগুন লম্বাটা ৮০ টাকা, গোল বেগুন ১০০ টাকা, ফুলকপি প্রতিটি ৬০ টাকা, টমেটো ৫০ টাকা, পাতা কপি ৫০ টাকা, সিম প্রকারভেদ ৪০ থেকে ৬০ টাকা, ঢেড়স ৮০ টাকা, করলা ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এর বাইরে সিমের বিচি কেজি ২২০ টাকা, মটরশুঁটি ১৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

সবজি বিক্রেতা আলাউদ্দিন খোকন বলেন, আমাদের বাড়তি দামে কিনতে হয়। তাহলে বলেন, কম দামে কীভাবে বিক্রি করবো?

শুক্রবার বাজারগুলোতে ৪০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকা, এক কেজি শিং মাছ (চাষের, আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৬০০, প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৫৫০, মাগুর মাছ ৭০০ থেকে ১ হাজার, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০, পাঙ্গাস ২০০ থেকে ২২০, চিংড়ি প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০, বোয়ালমাছ প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৯০০, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০, পোয়া মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০, তেলাপিয়া ২২০, কৈ মাছ ২২০ থেকে ২৪০, মলা ৫০০, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৬০০, টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৮০০, কাচকি মাছ ৬০০, পাঁচ মিশালি মাছ ২২০, রুপচাঁদা ১ হাজার ২০০, বাইম মাছ ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০, দেশি কই ১ হাজার, মেনি মাছ ৭০০, সোল মাছ ৬০০ থেকে ১ হাজার, আইড় মাছ ৬০০ থেকে ৯০০, বেলে মাছ ৭০০ এবং কাইকলা মাছ ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

রমজানের আগেই বাজার চড়া, ৮০ টাকার নিচে নেই সবজি

আপডেট সময় : ০২:০৬:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪

রমজানে নিত্যপণ্যের বাজারের অস্থিরতা যেন অঘোষিত নিয়ম। এবারও হয়নি এর ব্যতিক্রম। রোজা শুরুর আগেই অস্থির হয়ে উঠেছে নিত্যপণ্যের বাজার। নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে চিনি-সয়াবিন থেকে শুরু করে ছোলা-বেসন ও সব ধরনের ডালের দাম। ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে বেড়েছে অন্তত ৩০ টাকা। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়।

বাজার করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে নিম্নবিত্তের মানুষরা। তারা বলছেন, এইভাবে দাম বাড়তে থাকলে শাক-সবজি খেয়েও রোজা রাখা দায় হয়ে পড়বে। তবে সপ্তাহের ব্যবধানে শীতকালীন সবজিতে কিছুটা স্বস্তি থাকলেও ৮০ টাকার নিচে গ্রীষ্মকালীন সবজির ভোক্তাদের মিলছে না। এ অবস্থায় রোজা শুরুর আগেই বাজারে কার্যকর তদারকি শুরুর দাবি জানিয়েছেন ভোক্তারা।

চিনি নিয়ে কাটেনি দুশ্চিন্তা। সরকারিভাবে পর্যাপ্ত মজুত থাকার কথা বলা হলেও কিনতে হচ্ছে ১৫০ টাকা কেজিতে। ছোলা, ডাল ও বেসনের দামও বাড়তি। সয়াবিন মিলছে না বেধে দেয়া দামে।

গ্রীষ্মকালীন সবজির মধ্যে কচুরমুখী ১০০ টাকা, বেগুন ৬০ থেকে ৮০, করলা ১০০, ঢেঁড়স ৮০, বরবটি ১৪০, শশা ৮০, খিরাই ৬০, পেঁপে ৫০, ধুন্দুল ৮০, চিচিঙ্গা ৮০, ঝিঙ্গা ১০০, পটল ১২০, সজনে ২৪০ এবং প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকায়।

চলতি সপ্তাহে এসব বাজারগুলোতে প্রতি কেজি মূলা বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা, শিম ৪০ থেকে ৫০, পাকা টমেটো ৪০ থেকে ৬০, কাঁচা টমেটো ৩০, গাজর ৩০ থেকে ৪০, আলু ৩৫ এবং প্রতিটি ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বাঁধা কপি ৪০ থেকে ৫০ ও ব্রুকলি ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে ধনে পাতা কেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি, লেবুর হালি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, কলার হালি ৪০, মিষ্টি কুমড়া কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁয়াজের ফুলকলি ৫০ টাকা ও কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া বাজারগুলোতে লাল শাক ১৫ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৩০, মূলা শাক ১৫, পালং শাক ১০ থেকে ১৫, কলমি শাক ১০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

এদিকে দেশি পেঁয়াজ ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি পুরাতন পেঁয়াজ ১২০ টাকা এবং ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে গরুর মাংস কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৫০ টাকা এবং খাসির মাংস কেজি প্রতি ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মাংস কিনতে আসা এক ক্রেতা বলেন, ‘নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত, আমাদের মতো মানুষের জন্য এটা অনেক কষ্টের।’

রাজধানীল কারওয়ান বাজারে আসা এক ক্রেতা আক্ষেপ করে বলেন, ‘এই যে নিত্যপণ্যের দামের উর্ধ্বগতি, এতে আসলে জীবন চালিয়ে নেওয়া অনেক কঠিন হয়ে যায়।’

সংকট না থাকলেও লেবুতে হাত দেয়াই দায়। প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৮০ টাকায়। লেবু কিনতে আসা এক ক্রেতা বলেন, ‘রমজান সামনে। তারা (বিক্রেতা) দেখতেসে, যা চায় তাই পাবে। এজন্যই দাম বেশি। মনে করেন, ৫ জন আড়ৎদার আছে সবাই মিলে সিন্ডিকেট করে ফেলেছে।’

তবে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা মুরগির বাজারে। দেখা গেছে, ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে ব্রয়লার মুরগি, যা গত সপ্তাহে ২১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। সোনালি ৩৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা গত সপ্তাহে ৩২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। সোনালি হাইব্রিডের কেজি ৩২০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ থেকে ৭০০ ও লেয়ার মুরগি ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এজন্য বিক্রেতারা খামারিদের দূষলেও ভোক্তারা বলছেন সিন্ডিকেটের কথা।

বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়, হাঁসের ডিম ২২০ টাকায়, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

শুধু মাছ-মাংস নয়, পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলছে সবজির দামও। গত সপ্তাহে তুলনায় প্রতিটি সবজিতে প্রকারভেদে দাম বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। আর বিক্রেতারা বলছেন, শীত শেষ এখন দিনদিন সবজির সরবরাহ কমছে। তাই দাম একটু তো বাড়বেই। বাজারের চাহিদার তুলনায় সবজির সরবরাহ কম।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আলু বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা, লাউ প্রতিটি ৫০ টাকা, বেগুন লম্বাটা ৮০ টাকা, গোল বেগুন ১০০ টাকা, ফুলকপি প্রতিটি ৬০ টাকা, টমেটো ৫০ টাকা, পাতা কপি ৫০ টাকা, সিম প্রকারভেদ ৪০ থেকে ৬০ টাকা, ঢেড়স ৮০ টাকা, করলা ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এর বাইরে সিমের বিচি কেজি ২২০ টাকা, মটরশুঁটি ১৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

সবজি বিক্রেতা আলাউদ্দিন খোকন বলেন, আমাদের বাড়তি দামে কিনতে হয়। তাহলে বলেন, কম দামে কীভাবে বিক্রি করবো?

শুক্রবার বাজারগুলোতে ৪০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকা, এক কেজি শিং মাছ (চাষের, আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৬০০, প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৫৫০, মাগুর মাছ ৭০০ থেকে ১ হাজার, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০, পাঙ্গাস ২০০ থেকে ২২০, চিংড়ি প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০, বোয়ালমাছ প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৯০০, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০, পোয়া মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০, তেলাপিয়া ২২০, কৈ মাছ ২২০ থেকে ২৪০, মলা ৫০০, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৬০০, টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৮০০, কাচকি মাছ ৬০০, পাঁচ মিশালি মাছ ২২০, রুপচাঁদা ১ হাজার ২০০, বাইম মাছ ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০, দেশি কই ১ হাজার, মেনি মাছ ৭০০, সোল মাছ ৬০০ থেকে ১ হাজার, আইড় মাছ ৬০০ থেকে ৯০০, বেলে মাছ ৭০০ এবং কাইকলা মাছ ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।