ঢাকা ০৮:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ০২ জুন ২০২৪, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৫৮:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৬৭২ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
// প্রেস বিজ্ঞপ্তি //

গত ১২ সেপ্টম্বর ২০২৩ ইং তারিখ ‘বাংলা খবর বিডি’ এবং ‘বার্তা বাজার’ নামে দু’টি অনলাইন পোর্টালে ‘নেছারাবাদে নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসেনা প্রভাবশালী শিক্ষক’ শিরোনামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে তা আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত শিরোনামের সংবাদে আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ লেখা হয়েছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তাই আমি ওই সংবাদটির প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

সংবাদে লেখা হয়েছে, আমি নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসিনা। নানা অযুহাতে শিক্ষা অফিসসহ ব্যক্তিগত কাজে সর্বত্র বাহিরে ঘুড়ে বেড়াই। ইচ্ছে হলে বিদ্যালয়ে আসি; খেয়াল খুশি মত চলে যাই। আমি একজন প্রভাবশালী শিক্ষক।
আসল ঘটনা হল, বিদ্যালয়ে আমার সুনাম নষ্টের জন্য একদল কুচক্রী মহল সংবাদকর্মীদের মিথ্যা ভুল তথ্য দিয়ে এ ধরনের সংবাদ প্রচারে সহযোগীতা করেছে। তাদের আরও উদ্দেশ্য হল, সমাজের চোখে, আমার শিক্ষা অফিসসহ বন্ধু মহলে আমাকে ছোট করার জন্য তারা ওই অপচেষ্টা চালিয়েছে। সংবাদে লেখা হয়েছে আমি শিক্ষা অফিসে পড়ে থাকি। বাস্তব তথ্য হল আমার বিদ্যালয়ের অফিসিয়াল কাজসহ পেশাগত কাজে মাঝে মধ্যে শিক্ষা অফিসে যেতে হয়। অপ্রয়োজনে আমি কখনও শিক্ষা অফিসে যাই না।

সংবাদে লেখা হয়েছে, আমি বিদ্যালয়ে মাঝে মধ্যে দেরি করে আসি। তার প্রকৃত তথ্য হল, আমি বিদ্যালয়ের একজন নিয়মিত শিক্ষক। আমার বিশেষ কোন প্রয়োজন হলে আমার প্রাণের বিদ্যালয় ৪৮নং দক্ষিণ কামারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের অনুমতি ছাড়া আমি বিদ্যালয় থেকে কোথাও যাইনা। এমনকি বিদ্যালয়ে আসতে দেরি করিনা। সংবাদে আরও, উল্লেখ করা হয়েছে, আমার শিক্ষা অফিস বরাবর বিদ্যালয়ের স্থানীয় বিশজন অভিভাবক  লিখিত অভিযোগ করেছেন। তার প্রকৃত ঘটনা হল, বিশজন অভিভাবকর স্বাক্ষরসহ ওই অভিযোগ সম্পূর্ন ভুয়া। ওই বিশজন অভিভাবকের আবেদনের নামের সাথে আমার বিদ্যালয়ের অভিভাবকের নামের কোন মিল নেই। মূলকথা হল, চক্রটি ভুয়া অভিভাবক বানিয়ে নিজেরা স্বাক্ষর করে ওই মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে। তাই আমি ওই নিউজের প্রতি ঘৃনা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

তাই আমি উক্ত সংবাদটি সম্পূর্ন মিথ্যা, মানহানিকর বানোয়াট বলে তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী,
মো: রফিকুল ইসলাম,
সহকারি শিক্ষক,
৪৮নং দক্ষিণ কামারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
নেছারাবাদ,পিরোজপুর।
প্রতিবেদকের বক্তব্য :
লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে প্রতিবেদকের নিজস্ব কোন বক্তব্য নেই বা ‘বাংলা খবর বিডি’র সাথে কোন সংশ্রব নেই।

নিউজটি শেয়ার করুন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

আপডেট সময় : ১১:৫৮:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
// প্রেস বিজ্ঞপ্তি //

গত ১২ সেপ্টম্বর ২০২৩ ইং তারিখ ‘বাংলা খবর বিডি’ এবং ‘বার্তা বাজার’ নামে দু’টি অনলাইন পোর্টালে ‘নেছারাবাদে নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসেনা প্রভাবশালী শিক্ষক’ শিরোনামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে তা আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত শিরোনামের সংবাদে আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ লেখা হয়েছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তাই আমি ওই সংবাদটির প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

সংবাদে লেখা হয়েছে, আমি নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসিনা। নানা অযুহাতে শিক্ষা অফিসসহ ব্যক্তিগত কাজে সর্বত্র বাহিরে ঘুড়ে বেড়াই। ইচ্ছে হলে বিদ্যালয়ে আসি; খেয়াল খুশি মত চলে যাই। আমি একজন প্রভাবশালী শিক্ষক।
আসল ঘটনা হল, বিদ্যালয়ে আমার সুনাম নষ্টের জন্য একদল কুচক্রী মহল সংবাদকর্মীদের মিথ্যা ভুল তথ্য দিয়ে এ ধরনের সংবাদ প্রচারে সহযোগীতা করেছে। তাদের আরও উদ্দেশ্য হল, সমাজের চোখে, আমার শিক্ষা অফিসসহ বন্ধু মহলে আমাকে ছোট করার জন্য তারা ওই অপচেষ্টা চালিয়েছে। সংবাদে লেখা হয়েছে আমি শিক্ষা অফিসে পড়ে থাকি। বাস্তব তথ্য হল আমার বিদ্যালয়ের অফিসিয়াল কাজসহ পেশাগত কাজে মাঝে মধ্যে শিক্ষা অফিসে যেতে হয়। অপ্রয়োজনে আমি কখনও শিক্ষা অফিসে যাই না।

সংবাদে লেখা হয়েছে, আমি বিদ্যালয়ে মাঝে মধ্যে দেরি করে আসি। তার প্রকৃত তথ্য হল, আমি বিদ্যালয়ের একজন নিয়মিত শিক্ষক। আমার বিশেষ কোন প্রয়োজন হলে আমার প্রাণের বিদ্যালয় ৪৮নং দক্ষিণ কামারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের অনুমতি ছাড়া আমি বিদ্যালয় থেকে কোথাও যাইনা। এমনকি বিদ্যালয়ে আসতে দেরি করিনা। সংবাদে আরও, উল্লেখ করা হয়েছে, আমার শিক্ষা অফিস বরাবর বিদ্যালয়ের স্থানীয় বিশজন অভিভাবক  লিখিত অভিযোগ করেছেন। তার প্রকৃত ঘটনা হল, বিশজন অভিভাবকর স্বাক্ষরসহ ওই অভিযোগ সম্পূর্ন ভুয়া। ওই বিশজন অভিভাবকের আবেদনের নামের সাথে আমার বিদ্যালয়ের অভিভাবকের নামের কোন মিল নেই। মূলকথা হল, চক্রটি ভুয়া অভিভাবক বানিয়ে নিজেরা স্বাক্ষর করে ওই মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে। তাই আমি ওই নিউজের প্রতি ঘৃনা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

তাই আমি উক্ত সংবাদটি সম্পূর্ন মিথ্যা, মানহানিকর বানোয়াট বলে তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী,
মো: রফিকুল ইসলাম,
সহকারি শিক্ষক,
৪৮নং দক্ষিণ কামারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
নেছারাবাদ,পিরোজপুর।
প্রতিবেদকের বক্তব্য :
লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে প্রতিবেদকের নিজস্ব কোন বক্তব্য নেই বা ‘বাংলা খবর বিডি’র সাথে কোন সংশ্রব নেই।