ঢাকা ০৮:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

পেরুতে সোনার খনিতে আগুন, নিহত ২৭

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:১২:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ মে ২০২৩
  • / ৪৪৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: পেরুতে একটি সোনার খনিতে আগুন লেগে অন্তত ২৭ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে দুইজনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। সেখানে আর কেউ বেঁচে নেই বলেই ধারণা ঊদ্ধার কর্মকর্তাদের।

কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, আরেকুইপা অঞ্চলের ‘লা এসপেরানজা’ নামের ওই সোনার খনির ভেতর বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।

খনিটি পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করতে ৩০ জনের একটি বিশেষজ্ঞ দল ঘটনাস্থলে রওনা হয়েছে বলে খবর প্রকাশ করেছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম। তার আগেই সেখানে উদ্ধার কাজ শুরু হয়েছে।

শনিবার আগুন লাগার ওই ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করা ছবি ও ভিডিওতে পাহাড়ের পাদদেশের ওই খনি থেকে আগুন জ্বলতে ও ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়।

ধারণা করা হয়, যখন আগুন লাগে তখন খনি শ্রমিকরা ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮০/১০০ মিটার নিচে কাজ করছিলেন।

কয়েক দশকের মধ্যে এটা পেরুতে সবথেকে প্রাণঘাতী খনি দুর্ঘটনা।

আঞ্চলিক গভর্নরের কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, খনিটি খুবই প্রত্যন্ত অঞ্চলে। সেখান থেকে সড়কপথে সবচেয়ে কাছের পুলিশ স্টেশনটিতে পৌঁছাতেও ৯০ মিনিট সময় লাগে। আর সবচেয়ে কাছের শহরে যেতে লাগে বেশ কয়েক ঘণ্টা। এই দূরত্ব জরুরি ঊদ্ধার প্রক্রিয়াকে জটিল করে তুলেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

পেরুতে সোনার খনিতে আগুন, নিহত ২৭

আপডেট সময় : ১২:১২:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ মে ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: পেরুতে একটি সোনার খনিতে আগুন লেগে অন্তত ২৭ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে দুইজনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। সেখানে আর কেউ বেঁচে নেই বলেই ধারণা ঊদ্ধার কর্মকর্তাদের।

কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, আরেকুইপা অঞ্চলের ‘লা এসপেরানজা’ নামের ওই সোনার খনির ভেতর বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।

খনিটি পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করতে ৩০ জনের একটি বিশেষজ্ঞ দল ঘটনাস্থলে রওনা হয়েছে বলে খবর প্রকাশ করেছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম। তার আগেই সেখানে উদ্ধার কাজ শুরু হয়েছে।

শনিবার আগুন লাগার ওই ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করা ছবি ও ভিডিওতে পাহাড়ের পাদদেশের ওই খনি থেকে আগুন জ্বলতে ও ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়।

ধারণা করা হয়, যখন আগুন লাগে তখন খনি শ্রমিকরা ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮০/১০০ মিটার নিচে কাজ করছিলেন।

কয়েক দশকের মধ্যে এটা পেরুতে সবথেকে প্রাণঘাতী খনি দুর্ঘটনা।

আঞ্চলিক গভর্নরের কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, খনিটি খুবই প্রত্যন্ত অঞ্চলে। সেখান থেকে সড়কপথে সবচেয়ে কাছের পুলিশ স্টেশনটিতে পৌঁছাতেও ৯০ মিনিট সময় লাগে। আর সবচেয়ে কাছের শহরে যেতে লাগে বেশ কয়েক ঘণ্টা। এই দূরত্ব জরুরি ঊদ্ধার প্রক্রিয়াকে জটিল করে তুলেছে।