ঢাকা ০৬:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

পাগলা মসজিদের ৮ দানবাক্সে ২৩ বস্তা টাকা

কিশোরগঞ্জ সংবাদদাতা
  • আপডেট সময় : ১১:৪৯:৪৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৫৩২ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে ২৩ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। প্রতি তিন মাস পর পর মসজিদটির দানবাক্সগুলো খোলা হয়। আজ (শনিবার) সকাল ৮টায় মসজিদের দান বাক্স খোলা হয়। এখন চলছে গণনার কাজ।

টাকা গণনার কাজে অংশ নিয়েছেন, মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য, মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং রূপালী ব্যাংকের কর্মকর্তারা।

এর আগে সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৬ই মে ৪ মাস পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিল। তখন রেকর্ড ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৭ হাজার ৬৮৯ টাকা এবং বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গিয়েছিল। এবার ৩ মাস ৬ দিন পর ৮টি দানবাক্স খোলা হলো।

এরও আগে গত ৭ জানুয়ারি ৩ মাস ৬ দিন পর দানবাক্স খোলা হলে ২০ বস্তা টাকা পাওয়া গিয়েছিলো। দিনব্যাপী টাকা গণনা শেষে রেকর্ড ৪ কোটি ১৮ লাখ ১৬ হাজার ৭৪৪ টাকা এবং বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া গিয়েছিলো। সাথে ডায়মন্ডের গহনাও পাওয়া গিয়েছিলো।

মসজিদের খতিব, এলাকাবাসীরা জানায়, এই মসজিদে মানত করলে মনের আশা পূর্ণ হয়। এমন ধারণা থেকে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই এ মসজিদে দান করে থাকেন।

মসজিদ পরিচালনা কমিটি সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৮ টায় জেলা প্রশাসক মো. আবুল কালাম আজাদ, পুলিশ সুপার রাসেল শেখ ও জেলা প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে মসজিদের দানবাক্সগুলো খোলা হয়। দানবাক্সগুলো খুলে দানের টাকা এক এক করে ২৩টি বস্তায় ভরে আনা হয় গণনার জন্য। বিকেল পর্যন্ত চলবে টাকা গণনার কাজ। তারপর জানা যাবে এবারের দানের মোট টাকার পরিমান।

নিউজটি শেয়ার করুন

পাগলা মসজিদের ৮ দানবাক্সে ২৩ বস্তা টাকা

আপডেট সময় : ১১:৪৯:৪৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৩

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে ২৩ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। প্রতি তিন মাস পর পর মসজিদটির দানবাক্সগুলো খোলা হয়। আজ (শনিবার) সকাল ৮টায় মসজিদের দান বাক্স খোলা হয়। এখন চলছে গণনার কাজ।

টাকা গণনার কাজে অংশ নিয়েছেন, মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য, মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং রূপালী ব্যাংকের কর্মকর্তারা।

এর আগে সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৬ই মে ৪ মাস পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিল। তখন রেকর্ড ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৭ হাজার ৬৮৯ টাকা এবং বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গিয়েছিল। এবার ৩ মাস ৬ দিন পর ৮টি দানবাক্স খোলা হলো।

এরও আগে গত ৭ জানুয়ারি ৩ মাস ৬ দিন পর দানবাক্স খোলা হলে ২০ বস্তা টাকা পাওয়া গিয়েছিলো। দিনব্যাপী টাকা গণনা শেষে রেকর্ড ৪ কোটি ১৮ লাখ ১৬ হাজার ৭৪৪ টাকা এবং বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া গিয়েছিলো। সাথে ডায়মন্ডের গহনাও পাওয়া গিয়েছিলো।

মসজিদের খতিব, এলাকাবাসীরা জানায়, এই মসজিদে মানত করলে মনের আশা পূর্ণ হয়। এমন ধারণা থেকে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই এ মসজিদে দান করে থাকেন।

মসজিদ পরিচালনা কমিটি সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৮ টায় জেলা প্রশাসক মো. আবুল কালাম আজাদ, পুলিশ সুপার রাসেল শেখ ও জেলা প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে মসজিদের দানবাক্সগুলো খোলা হয়। দানবাক্সগুলো খুলে দানের টাকা এক এক করে ২৩টি বস্তায় ভরে আনা হয় গণনার জন্য। বিকেল পর্যন্ত চলবে টাকা গণনার কাজ। তারপর জানা যাবে এবারের দানের মোট টাকার পরিমান।