ঢাকা ০৫:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

নতুন বইয়ের ঘ্রাণে মাতছে ৩ কোটি ৮১ লাখ শিক্ষার্থী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১২:০৬:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৫৭০ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বছরের প্রথম দিন সারা দেশে পালিত হচ্ছে বই উৎসব। শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে নতুন বই। প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক, মাধ্যমিক, কারিগরি ও মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন স্তরে ৩ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার ৩২৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে ৩০ কোটি ৭০ লাখ ৮৩ হাজার ৫১৭ বই।

সারাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শুরু হয়েছে বই উৎসব। নতুন বই হাতে পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা। তাদের আনন্দে খুশি অভিভাবকরাও। সোমবার (১ জানুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ বই উৎসব শুরু হয়। প্রাথমিক ও ষষ্ঠ-সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা প্রথম দিনেই সব বই হাতে পাচ্ছে। তবে আংশিক বই নিয়ে ফিরতে হচ্ছে অষ্টম-নবমের শিক্ষার্থীদের।

এদিন সকাল সোয়া ১০টার দিকে রাজধানীর মিরপুরে ন্যাশনাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে প্রাথমিক পর্যায়ের বই উৎসবের কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠান শুরু হয়। শুরুতেই শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়া হয়। এ সময় শিক্ষার্থীরা একযোগে নতুন বই উঁচিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

এদিকে, মাধ্যমিকের কোনো কেন্দ্রীয় আয়োজন না থাকলেও সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উৎসবমুখর পরিবেশে বই বিতরণ চলছে। বিকেল পর্যন্ত বই বিতরণের কার্যক্রম চলবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে সব শিক্ষার্থী বই হাতে ফিরবে।

২০১০ সাল থেকে শিক্ষার্থীর হাতে বিনামূল্যের বই তুলে দেওয়ার সরকারের এই উদ্যোগটি ব্যাপক সফলতা পেয়েছে। ১৩ বছরে সোয়া চার কোটি শিক্ষার্থীর মাঝে বিতরণ করা হয়েছে প্রায় ৪৫০ কোটি বই, যা সারা বিশ্বের মধ্যে অন্যতম বিরল দৃষ্টান্ত।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০১০ সাল থেকে বই উৎসবের মাধ্যমে শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিন ঘটা করে শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে বই তুলে দেওয়া হয়। করোনা মহামারির কারণে গত দুই বছর উৎসব না হলেও বিনামূল্যে বই ঠিকই পেয়েছে দেশের সব শিক্ষার্থী। রাজধানীসহ দেশের সব জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের সব স্কুলেই বছরের প্রথম দিন বিতরণ করা হবে নতুন বই। টানা ১৩ বছর এই কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়াকে মাইলফলক হিসেবে মন্তব্য করছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্তাব্যক্তিরা।

২০২৪ শিক্ষাবর্ষের জন্য শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিয়ে গতকাল রোববার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাঠ্যপুস্তক বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, প্রতি বছরের মতো এবারও নতুন বছরের প্রথমদিনে প্রাথমিক ও প্রাক-প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘বই বিতরণ উৎসব-২০২৪’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

আজ সোমবার সকাল ১০টায় রাজধানীর মিরপুরের ন্যাশনাল (সকাল-বিকেল) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সভাপতিত্বে বই উৎসব অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ৩ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার ৩২৪ জন শিক্ষার্থীর জন্য ৩০ কোটি ৭০ লাখ ৮৩ হাজার ৫১৭ কপি বই ছাপা হচ্ছে। এক্ষেত্রে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। প্রথম, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ছাপানো হয়েছে ৫ কোটি ৩৮ লাখ ৩ হাজার ৪২৩ কপি বই। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির বই সংখ্যা ৩ কোটি ৩৬ লাখ ১ হাজার ২৭৪টি। প্রাক-প্রাথমিকের জন্য ৬১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭৮ কপি বই ছাপা হয়েছে।

ষষ্ঠ শ্রেণিতে মোট বই ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৪৮ হাজার ৩০৮ কপি, সপ্তম শ্রেণিতে ৪ কোটি ৪৫ লাখ ৫৭ হাজার কপি, অষ্টম শ্রেণির জন্য ৫ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ২৭১ কপি এবং নবম শ্রেণির জন্য ৫ কোটি ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৩ কপি বই ছাপা হচ্ছে।

অন্যদিকে, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর (পাঁচটি ভাষায় রচিত) শিশুদের জন্য এবার মোট ২ লাখ ৫ হাজার ৩১ কপি বই ছাপা হচ্ছে। অন্য বইয়ের মধ্যে ৫ হাজার ৭৫২ কপি ‘ব্রেইল’ বই ছাপা হবে। তা ছাড়া শিক্ষকদের ৪০ লাখ ৯৬ হাজার ৬২৮টি ‘শিক্ষক সহায়িকা’ দেওয়া হবে। দেশের প্রতিটি উপজেলায় ইতোমধ্যে পাঠ্যপুস্তক পাঠানো হয়েছে।

বর্তমান সরকার ২০১০ সাল থেকে এ পর্যন্ত সারা দেশে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে ৪৬৪ কোটি ৭৮ লাখ ২৯ হাজার ৮৮৩ কপি বই বিনামূল্যে বিতরণ করেছে। ২০১৭ সাল থেকে সরকার সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীর শিশুদের তাদের মাতৃভাষায় অধ্যয়নের জন্য চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো এবং সাদরি ভাষার বই বিতরণের পাশাপাশি অন্ধ শিক্ষার্থীদের মধ্যেও বই বিতরণ করছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

নতুন বইয়ের ঘ্রাণে মাতছে ৩ কোটি ৮১ লাখ শিক্ষার্থী

আপডেট সময় : ১২:০৬:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জানুয়ারী ২০২৪

বছরের প্রথম দিন সারা দেশে পালিত হচ্ছে বই উৎসব। শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে নতুন বই। প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক, মাধ্যমিক, কারিগরি ও মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন স্তরে ৩ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার ৩২৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে ৩০ কোটি ৭০ লাখ ৮৩ হাজার ৫১৭ বই।

সারাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শুরু হয়েছে বই উৎসব। নতুন বই হাতে পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা। তাদের আনন্দে খুশি অভিভাবকরাও। সোমবার (১ জানুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ বই উৎসব শুরু হয়। প্রাথমিক ও ষষ্ঠ-সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা প্রথম দিনেই সব বই হাতে পাচ্ছে। তবে আংশিক বই নিয়ে ফিরতে হচ্ছে অষ্টম-নবমের শিক্ষার্থীদের।

এদিন সকাল সোয়া ১০টার দিকে রাজধানীর মিরপুরে ন্যাশনাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে প্রাথমিক পর্যায়ের বই উৎসবের কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠান শুরু হয়। শুরুতেই শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়া হয়। এ সময় শিক্ষার্থীরা একযোগে নতুন বই উঁচিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

এদিকে, মাধ্যমিকের কোনো কেন্দ্রীয় আয়োজন না থাকলেও সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উৎসবমুখর পরিবেশে বই বিতরণ চলছে। বিকেল পর্যন্ত বই বিতরণের কার্যক্রম চলবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে সব শিক্ষার্থী বই হাতে ফিরবে।

২০১০ সাল থেকে শিক্ষার্থীর হাতে বিনামূল্যের বই তুলে দেওয়ার সরকারের এই উদ্যোগটি ব্যাপক সফলতা পেয়েছে। ১৩ বছরে সোয়া চার কোটি শিক্ষার্থীর মাঝে বিতরণ করা হয়েছে প্রায় ৪৫০ কোটি বই, যা সারা বিশ্বের মধ্যে অন্যতম বিরল দৃষ্টান্ত।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০১০ সাল থেকে বই উৎসবের মাধ্যমে শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিন ঘটা করে শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে বই তুলে দেওয়া হয়। করোনা মহামারির কারণে গত দুই বছর উৎসব না হলেও বিনামূল্যে বই ঠিকই পেয়েছে দেশের সব শিক্ষার্থী। রাজধানীসহ দেশের সব জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের সব স্কুলেই বছরের প্রথম দিন বিতরণ করা হবে নতুন বই। টানা ১৩ বছর এই কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়াকে মাইলফলক হিসেবে মন্তব্য করছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্তাব্যক্তিরা।

২০২৪ শিক্ষাবর্ষের জন্য শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিয়ে গতকাল রোববার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাঠ্যপুস্তক বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, প্রতি বছরের মতো এবারও নতুন বছরের প্রথমদিনে প্রাথমিক ও প্রাক-প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘বই বিতরণ উৎসব-২০২৪’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

আজ সোমবার সকাল ১০টায় রাজধানীর মিরপুরের ন্যাশনাল (সকাল-বিকেল) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সভাপতিত্বে বই উৎসব অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ৩ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার ৩২৪ জন শিক্ষার্থীর জন্য ৩০ কোটি ৭০ লাখ ৮৩ হাজার ৫১৭ কপি বই ছাপা হচ্ছে। এক্ষেত্রে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। প্রথম, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ছাপানো হয়েছে ৫ কোটি ৩৮ লাখ ৩ হাজার ৪২৩ কপি বই। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির বই সংখ্যা ৩ কোটি ৩৬ লাখ ১ হাজার ২৭৪টি। প্রাক-প্রাথমিকের জন্য ৬১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭৮ কপি বই ছাপা হয়েছে।

ষষ্ঠ শ্রেণিতে মোট বই ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৪৮ হাজার ৩০৮ কপি, সপ্তম শ্রেণিতে ৪ কোটি ৪৫ লাখ ৫৭ হাজার কপি, অষ্টম শ্রেণির জন্য ৫ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ২৭১ কপি এবং নবম শ্রেণির জন্য ৫ কোটি ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৩ কপি বই ছাপা হচ্ছে।

অন্যদিকে, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর (পাঁচটি ভাষায় রচিত) শিশুদের জন্য এবার মোট ২ লাখ ৫ হাজার ৩১ কপি বই ছাপা হচ্ছে। অন্য বইয়ের মধ্যে ৫ হাজার ৭৫২ কপি ‘ব্রেইল’ বই ছাপা হবে। তা ছাড়া শিক্ষকদের ৪০ লাখ ৯৬ হাজার ৬২৮টি ‘শিক্ষক সহায়িকা’ দেওয়া হবে। দেশের প্রতিটি উপজেলায় ইতোমধ্যে পাঠ্যপুস্তক পাঠানো হয়েছে।

বর্তমান সরকার ২০১০ সাল থেকে এ পর্যন্ত সারা দেশে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে ৪৬৪ কোটি ৭৮ লাখ ২৯ হাজার ৮৮৩ কপি বই বিনামূল্যে বিতরণ করেছে। ২০১৭ সাল থেকে সরকার সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীর শিশুদের তাদের মাতৃভাষায় অধ্যয়নের জন্য চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো এবং সাদরি ভাষার বই বিতরণের পাশাপাশি অন্ধ শিক্ষার্থীদের মধ্যেও বই বিতরণ করছে।