ঢাকা ০৬:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ধর্মঘটে হার্টের রিং সরবরাহকারী ২৪ প্রতিষ্ঠান

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১১:৩৮:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৫২৪ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

হার্টের রিং ব্যবসায় কাউকে জিম্মি করতে দেয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। বিশেষজ্ঞ কমিটির মূল্যায়নের ভিত্তিতেই দাম পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে বলেও জানান কর্মকর্তারা। এদিকে, সাতাশ জন আমদানীকারকের মধ্যে চব্বিশজনই রিং সরবরাহ বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে হৃদরোগীদের চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।

হার্টের সব ধরনের রিং ভারতের বাজারে মাত্র ৪০ হাজার রুপি বা ৫৫ হাজার টাকার কাছাকাছি বিক্রি হলেও দেশে প্রতিষ্ঠান ভেদে তা বিক্রি হত লাখ টাকার ওপরে। এমন নৈরাজ্য বন্ধে সম্প্রতি দাম নির্ধারণ করে দেয় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যা কার্যকর হয় ১৬ ডিসেম্বর থেকে।

এদিকে রিং ব্যবসায় কাউকে জিম্মি করতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। বিশেষজ্ঞ কমিটির মূল্যায়নের ভিত্তিতেই দাম পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে বলেও জানান কর্মকর্তারা।

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে গত বছর হৃদরোগে আক্রান্ত ছয় হাজার ব্যক্তিকে হার্টের রিং পরানো হয়। প্রতি মাসে এ হাসপাতালে রিংয়ের চাহিদা থাকে চারশ থেকে সাড়ে চারশ। এর মধ্যে ৬০ শতাংশের বেশিই ইউরোপ থেকে আমদানি করা হয়।

দেশে করোনারি স্টেন্ট বা হার্টের রিং আমদানিকারকদের ২৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৪টিই ইউরোপীয় রিং আমদানি করে। আর আমেরিকা থেকে আমদানি হয় মাত্র তিনটি প্রতিষ্ঠানের রিং।

উল্লেখিত কোম্পানিসহ সব ধরনের রিং ভারতের বাজারে মাত্র ৪০ হাজার রুপি বা ৫৫ হাজার টাকার কাছাকাছি বিক্রি হলেও, দেশে প্রতিষ্ঠানভেদে তা বিক্রি হত লাখ টাকার ওপরে। এমন নৈরাজ্য বন্ধে সম্প্রতি দাম নির্ধারণ করে দেয় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যা কার্যকর হয় ১৬ ডিসেম্বর থেকে। এরপরেই হার্টের রিং সরবরাহ বন্ধের ঘোষণা দেয় ইউরোপ থেকে আমদানিকারক ২৪টি প্রতিষ্ঠান।

হাসপাতালে সেবাগ্রহীতারা বলছেন, বর্তমান বাজার ও ডলারের দামের সঙ্গে সমন্বয় রেখে হার্টের রিংয়ের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হোক। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছেন, রিং সরবরাহ বন্ধ রাখার চিঠি পেয়েছেন তাঁরা।

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীর জামাল উদ্দিন জানান, মাত্র তিনটি প্রতিষ্ঠান সরবরাহ করতে গেলে একটি ধস নামতে পারে। তাই সকলেরই উচিত হবে এই অচলাবস্থার অবসান করা। সকলকে নিয়ে বসে ডিজি ড্রাগের একটি ব্যবস্থা নিলেই সমাধান আসবে।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর বলছে, ১৩ জন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শেই দাম সমন্বয় করা হয়েছে।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক নুরুল আলম বলেন, ‘জীবন রক্ষাকারী পণ্য নিয়ে জিম্মি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কোনোভাবেই মূল্য বৃদ্ধির অজুহাতে সাধারণ মানুষের জীবন হুমকিতে ফেলা কাম্য নয়।’

এর আগে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে হার্টের রিং আমদানিকারক ২৭টি প্রতিষ্ঠানের ৪০টির বেশি রিংয়ের নাম উল্লেখ করে আলাদা আলাদাভাবে দাম নির্ধারণ করা হয়। রিংয়ের খুচরা দাম সর্বোচ্চ ১ লাখ ৪০ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সর্বনিম্ন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ হাজার টাকা।

বহুল ব্যবহৃত যেসব রিংয়ের দাম কমেছে সেগুলো হলো—পোল্যান্ডের অ্যালেক্স প্লাসের দাম ৬২ হাজার ৫০০ টাকা থেকে কমে ৫৩ হাজার টাকায় নেমেছে। আয়ারল্যান্ডের জিয়েন্স প্রাইম ৭২,৫০০ টাকা থেকে কমে ৬৬,৬০০ টাকা হয়েছে। একই কোম্পানির জিয়েন্স এক্সপেন্ডিশন ১ লাখ ৮ হাজার ৬২৮ টাকা থেকে কমে হয়েছে ৯৩ হাজার ৫০০ টাকা এবং জিয়েন্স অ্যালপাইন ১ লাখ ৪৯ হাজার থেকে কমে হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

জার্মানির জিলমুসের দাম ৬০ হাজার থেকে কমে হয়েছে ৫৩ হাজার টাকা। আয়ারল্যান্ডের মেডট্রোনিকের রেজোলুটে ওনিক্সের দাম ১ লাখ ৪৩ হাজার টাকা থেকে হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা। আমেরিকার বোস্টন সায়েন্টেফিকের প্রোমুস প্রিমিয়ারের দাম ৭৫ হাজার থেকে কমে হয়েছে ৭৩ হাজার টাকা, প্রোমুস এলিটের দাম ১ লাখ ১২ হাজার থেকে কমে হয়েছে ৯৩ হাজার টাকা এবং একই কোম্পানির সিনার্জি ব্র্যান্ডের রিংয়ের দাম ১ লাখ ৫২ হাজার টাকা থেকে কমে হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার ৫০০ টাকা।

সুইজার‍ল্যান্ডের বায়োম্যাট্রিক্স নেওফ্লিক্সের দাম ৬২ হাজার ৫০০ টাকা থেকে কমে হয়েছে ৫৮ হাজার টাকা। একই কোম্পানির বায়োম্যাট্রিক্স আলফা ৮৬ হাজার টাকা থেকে কমে হয়েছে ৬৫ হাজার টাকা। নেদারল্যান্ডসের অ্যালবুমিনাস ডিইএস প্লাসের দাম ৭২ হাজার টাকা থেকে কমে হয়েছে ৫৪ হাজার টাকা।

সুইজারল্যান্ডের বায়োফ্রিডম ৬৫ হাজার, প্রি-কিনেটিক ১৫ হাজার টাকা, আইট্রিক্স ৩৬ হাজার টাকা, ওসিরা মিশন ৬৫ হাজার টাকা, আয়ারল্যান্ডের ডিইএসওয়াইএনসি ৫৫ হাজার, সুপরাফ্ল্যাক্স ৫৩ হাজার, জাপানের আল্টিম্যাস্টার ৬০ হাজার, স্পেনের এনজিওলাইট ৫৩ হাজার, আইভাসকুলার এনজিওলাইট ৫৩ হাজার টাকা, আইএইটি ডেস্টিনি ৫৩ হাজার টাকা, নেদারল্যান্ডের কম্বো প্লাস ৫৩ হাজার টাকা, ভারতের বায়োমিমে ৪০ হাজার টাকা, এভারমাইন-৫০ ৪০ হাজার টাকা, মেটাফর ৩৫ হাজার টাকা, জার্মানির সিসি ফ্লাক্সে ১৫ হাজার টাকা, ইকা লিমুস ৫৩ হাজার টাকা, ইউকোন চয়েস পিসি ৫৩ হাজার টাকা, অর্থস পিকো ১৫ হাজার টাকা, আবিরস ৫৩ হাজার টাকা, করোফ্লিক্স আইএসআইআর ৫৩ হাজার টাকা, ম্যাগমা ৩৭ হাজার টাকা এবং সুনা স্ট্যান্ট ১৪ হাজার টাকা, যুক্তরাষ্ট্রের কোবাল্ট ক্রোমিয়াম ৫৫ হাজার টাকা, ডিরেক্ট স্ট্যান্ট সিরো ৫৫ হাজার টাকা, ডিরেক্ট স্ট্যান্ট ২০ হাজার টাকা, দক্ষিণ কোরিয়ার জিনোস ডিইএস ৪৫ হাজার টাকা, ইতালির অ্যাভেন্টগার্ড ১৫ হাজার টাকা, সিআরই-৮ ৫৩ হাজার টাকা, পোল্যান্ডের অ্যালেক্স ৫৩ হাজার টাকা, ফ্রান্সের এ্যামাজোনিয়া ৫৩ হাজার টাকা নির্ধারিত হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ধর্মঘটে হার্টের রিং সরবরাহকারী ২৪ প্রতিষ্ঠান

আপডেট সময় : ১১:৩৮:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩

হার্টের রিং ব্যবসায় কাউকে জিম্মি করতে দেয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। বিশেষজ্ঞ কমিটির মূল্যায়নের ভিত্তিতেই দাম পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে বলেও জানান কর্মকর্তারা। এদিকে, সাতাশ জন আমদানীকারকের মধ্যে চব্বিশজনই রিং সরবরাহ বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে হৃদরোগীদের চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।

হার্টের সব ধরনের রিং ভারতের বাজারে মাত্র ৪০ হাজার রুপি বা ৫৫ হাজার টাকার কাছাকাছি বিক্রি হলেও দেশে প্রতিষ্ঠান ভেদে তা বিক্রি হত লাখ টাকার ওপরে। এমন নৈরাজ্য বন্ধে সম্প্রতি দাম নির্ধারণ করে দেয় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যা কার্যকর হয় ১৬ ডিসেম্বর থেকে।

এদিকে রিং ব্যবসায় কাউকে জিম্মি করতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। বিশেষজ্ঞ কমিটির মূল্যায়নের ভিত্তিতেই দাম পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে বলেও জানান কর্মকর্তারা।

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে গত বছর হৃদরোগে আক্রান্ত ছয় হাজার ব্যক্তিকে হার্টের রিং পরানো হয়। প্রতি মাসে এ হাসপাতালে রিংয়ের চাহিদা থাকে চারশ থেকে সাড়ে চারশ। এর মধ্যে ৬০ শতাংশের বেশিই ইউরোপ থেকে আমদানি করা হয়।

দেশে করোনারি স্টেন্ট বা হার্টের রিং আমদানিকারকদের ২৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৪টিই ইউরোপীয় রিং আমদানি করে। আর আমেরিকা থেকে আমদানি হয় মাত্র তিনটি প্রতিষ্ঠানের রিং।

উল্লেখিত কোম্পানিসহ সব ধরনের রিং ভারতের বাজারে মাত্র ৪০ হাজার রুপি বা ৫৫ হাজার টাকার কাছাকাছি বিক্রি হলেও, দেশে প্রতিষ্ঠানভেদে তা বিক্রি হত লাখ টাকার ওপরে। এমন নৈরাজ্য বন্ধে সম্প্রতি দাম নির্ধারণ করে দেয় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যা কার্যকর হয় ১৬ ডিসেম্বর থেকে। এরপরেই হার্টের রিং সরবরাহ বন্ধের ঘোষণা দেয় ইউরোপ থেকে আমদানিকারক ২৪টি প্রতিষ্ঠান।

হাসপাতালে সেবাগ্রহীতারা বলছেন, বর্তমান বাজার ও ডলারের দামের সঙ্গে সমন্বয় রেখে হার্টের রিংয়ের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হোক। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছেন, রিং সরবরাহ বন্ধ রাখার চিঠি পেয়েছেন তাঁরা।

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীর জামাল উদ্দিন জানান, মাত্র তিনটি প্রতিষ্ঠান সরবরাহ করতে গেলে একটি ধস নামতে পারে। তাই সকলেরই উচিত হবে এই অচলাবস্থার অবসান করা। সকলকে নিয়ে বসে ডিজি ড্রাগের একটি ব্যবস্থা নিলেই সমাধান আসবে।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর বলছে, ১৩ জন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শেই দাম সমন্বয় করা হয়েছে।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক নুরুল আলম বলেন, ‘জীবন রক্ষাকারী পণ্য নিয়ে জিম্মি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কোনোভাবেই মূল্য বৃদ্ধির অজুহাতে সাধারণ মানুষের জীবন হুমকিতে ফেলা কাম্য নয়।’

এর আগে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে হার্টের রিং আমদানিকারক ২৭টি প্রতিষ্ঠানের ৪০টির বেশি রিংয়ের নাম উল্লেখ করে আলাদা আলাদাভাবে দাম নির্ধারণ করা হয়। রিংয়ের খুচরা দাম সর্বোচ্চ ১ লাখ ৪০ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সর্বনিম্ন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ হাজার টাকা।

বহুল ব্যবহৃত যেসব রিংয়ের দাম কমেছে সেগুলো হলো—পোল্যান্ডের অ্যালেক্স প্লাসের দাম ৬২ হাজার ৫০০ টাকা থেকে কমে ৫৩ হাজার টাকায় নেমেছে। আয়ারল্যান্ডের জিয়েন্স প্রাইম ৭২,৫০০ টাকা থেকে কমে ৬৬,৬০০ টাকা হয়েছে। একই কোম্পানির জিয়েন্স এক্সপেন্ডিশন ১ লাখ ৮ হাজার ৬২৮ টাকা থেকে কমে হয়েছে ৯৩ হাজার ৫০০ টাকা এবং জিয়েন্স অ্যালপাইন ১ লাখ ৪৯ হাজার থেকে কমে হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

জার্মানির জিলমুসের দাম ৬০ হাজার থেকে কমে হয়েছে ৫৩ হাজার টাকা। আয়ারল্যান্ডের মেডট্রোনিকের রেজোলুটে ওনিক্সের দাম ১ লাখ ৪৩ হাজার টাকা থেকে হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা। আমেরিকার বোস্টন সায়েন্টেফিকের প্রোমুস প্রিমিয়ারের দাম ৭৫ হাজার থেকে কমে হয়েছে ৭৩ হাজার টাকা, প্রোমুস এলিটের দাম ১ লাখ ১২ হাজার থেকে কমে হয়েছে ৯৩ হাজার টাকা এবং একই কোম্পানির সিনার্জি ব্র্যান্ডের রিংয়ের দাম ১ লাখ ৫২ হাজার টাকা থেকে কমে হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার ৫০০ টাকা।

সুইজার‍ল্যান্ডের বায়োম্যাট্রিক্স নেওফ্লিক্সের দাম ৬২ হাজার ৫০০ টাকা থেকে কমে হয়েছে ৫৮ হাজার টাকা। একই কোম্পানির বায়োম্যাট্রিক্স আলফা ৮৬ হাজার টাকা থেকে কমে হয়েছে ৬৫ হাজার টাকা। নেদারল্যান্ডসের অ্যালবুমিনাস ডিইএস প্লাসের দাম ৭২ হাজার টাকা থেকে কমে হয়েছে ৫৪ হাজার টাকা।

সুইজারল্যান্ডের বায়োফ্রিডম ৬৫ হাজার, প্রি-কিনেটিক ১৫ হাজার টাকা, আইট্রিক্স ৩৬ হাজার টাকা, ওসিরা মিশন ৬৫ হাজার টাকা, আয়ারল্যান্ডের ডিইএসওয়াইএনসি ৫৫ হাজার, সুপরাফ্ল্যাক্স ৫৩ হাজার, জাপানের আল্টিম্যাস্টার ৬০ হাজার, স্পেনের এনজিওলাইট ৫৩ হাজার, আইভাসকুলার এনজিওলাইট ৫৩ হাজার টাকা, আইএইটি ডেস্টিনি ৫৩ হাজার টাকা, নেদারল্যান্ডের কম্বো প্লাস ৫৩ হাজার টাকা, ভারতের বায়োমিমে ৪০ হাজার টাকা, এভারমাইন-৫০ ৪০ হাজার টাকা, মেটাফর ৩৫ হাজার টাকা, জার্মানির সিসি ফ্লাক্সে ১৫ হাজার টাকা, ইকা লিমুস ৫৩ হাজার টাকা, ইউকোন চয়েস পিসি ৫৩ হাজার টাকা, অর্থস পিকো ১৫ হাজার টাকা, আবিরস ৫৩ হাজার টাকা, করোফ্লিক্স আইএসআইআর ৫৩ হাজার টাকা, ম্যাগমা ৩৭ হাজার টাকা এবং সুনা স্ট্যান্ট ১৪ হাজার টাকা, যুক্তরাষ্ট্রের কোবাল্ট ক্রোমিয়াম ৫৫ হাজার টাকা, ডিরেক্ট স্ট্যান্ট সিরো ৫৫ হাজার টাকা, ডিরেক্ট স্ট্যান্ট ২০ হাজার টাকা, দক্ষিণ কোরিয়ার জিনোস ডিইএস ৪৫ হাজার টাকা, ইতালির অ্যাভেন্টগার্ড ১৫ হাজার টাকা, সিআরই-৮ ৫৩ হাজার টাকা, পোল্যান্ডের অ্যালেক্স ৫৩ হাজার টাকা, ফ্রান্সের এ্যামাজোনিয়া ৫৩ হাজার টাকা নির্ধারিত হয়েছে।