ঢাকা ০৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ঝিকরগাছার পথে প্রান্তরে ফুটেছে রক্তবর্ন কৃষ্ণচূড়া

রাফিউল ইসলাম, ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০১:১৮:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০২৪
  • / ৪৭৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

তাপমাত্রা বৃদ্ধি হলেও তার মাঝে চোখ জুড়ানো প্রশান্তি নিয়ে এসেছে রক্তিম বর্নের কৃষ্ণচূড়া।যার বৈজ্ঞানিক নাম ডেলোনিক্স রেজিয়া। আমাদের দেশে এপ্রিল-মে মাসে এই ফুল ফোটে। কৃষ্ণচূড়া গ্রীষ্মের খুবই সুপরিচিত ফুল। এই ফুলের বিভিন্ন জাত রয়েছে তবে বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলে রক্তচূড়া বা আগুনঝরা কৃষ্ণচূড়া দেখা মিলে। গ্রাম কিংবা শহরের বিভিন্ন স্থানে দেখা মেলে প্রকৃতির এই শোভা বর্ধনকারী ফুল কৃষ্ণচূড়া । বাংলাসাহিত্য কাব্য ও সংগীতে নানা উপমায় বরাবর উঠে এসেছে কৃষ্ণচূড়ার ফুলের রূপ সৌন্দর্যের বর্ণনা।এতে আছে বিভিন্ন ঔষধি গুনাগুণ।কৃষ্ণচূড়া উদ্ভিদ উচ্চতায় সর্বোচ্চ ১২ মিটার হয়। গ্রীষ্মের ছোঁয়া পড়ার সাথে সাথে এই কৃষ্ণচূড়া ফুল রক্তিম বর্ন ছড়ানোর মাধ্যমে জানান দেয় যে, সে এখনও টিকে আছে প্রকৃতিকে সুসজ্জিত করবে বলে। অপরূপ সৌন্দর্যের কৃষ্ণচূড়া ফুলের রূপ ছড়ানো দৃশ্যের মাঝে বসে সময় কাটানোর জন্য বিকেল অথবা সন্ধ্যার পর এসে বসেন অনেক এলাকার জনসাধারণ।

এমনই ছবি দেখা গিয়েছে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলা পৌরসভার স্কুল-কলেজের মাঠে, রাস্তার ধারে, পোস্ট অফিসসহ ঝিকরগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সংলগ্ন এর কিছু এলাকায়। এ বিষয়ে বৃক্ষের ছায়াতলে অবস্থানরত ব্যক্তিদের নিকট জানতে চাইলে তারা বলেন, কৃষ্ণচূড়া অবশ্যই প্রকৃতির শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ। বছরের অন্যান্য সময় এই ফুল বা গাছ সচরাচর চোখে না পড়লেও এপ্রিল-মে মাসে যখনই গাছে নতুন পাতা বা ফুল ফোটা শুরু করে তখনই যেন নজর কাড়ে মনোমুগ্ধকর এই কৃষ্ণচূড়া। তবে, বৃক্ষ জাতীয় ফুল কৃষ্ণচূড়া বিলুপ্তির পথে।

 

বাখ//আর

নিউজটি শেয়ার করুন

ঝিকরগাছার পথে প্রান্তরে ফুটেছে রক্তবর্ন কৃষ্ণচূড়া

আপডেট সময় : ০১:১৮:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০২৪

তাপমাত্রা বৃদ্ধি হলেও তার মাঝে চোখ জুড়ানো প্রশান্তি নিয়ে এসেছে রক্তিম বর্নের কৃষ্ণচূড়া।যার বৈজ্ঞানিক নাম ডেলোনিক্স রেজিয়া। আমাদের দেশে এপ্রিল-মে মাসে এই ফুল ফোটে। কৃষ্ণচূড়া গ্রীষ্মের খুবই সুপরিচিত ফুল। এই ফুলের বিভিন্ন জাত রয়েছে তবে বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলে রক্তচূড়া বা আগুনঝরা কৃষ্ণচূড়া দেখা মিলে। গ্রাম কিংবা শহরের বিভিন্ন স্থানে দেখা মেলে প্রকৃতির এই শোভা বর্ধনকারী ফুল কৃষ্ণচূড়া । বাংলাসাহিত্য কাব্য ও সংগীতে নানা উপমায় বরাবর উঠে এসেছে কৃষ্ণচূড়ার ফুলের রূপ সৌন্দর্যের বর্ণনা।এতে আছে বিভিন্ন ঔষধি গুনাগুণ।কৃষ্ণচূড়া উদ্ভিদ উচ্চতায় সর্বোচ্চ ১২ মিটার হয়। গ্রীষ্মের ছোঁয়া পড়ার সাথে সাথে এই কৃষ্ণচূড়া ফুল রক্তিম বর্ন ছড়ানোর মাধ্যমে জানান দেয় যে, সে এখনও টিকে আছে প্রকৃতিকে সুসজ্জিত করবে বলে। অপরূপ সৌন্দর্যের কৃষ্ণচূড়া ফুলের রূপ ছড়ানো দৃশ্যের মাঝে বসে সময় কাটানোর জন্য বিকেল অথবা সন্ধ্যার পর এসে বসেন অনেক এলাকার জনসাধারণ।

এমনই ছবি দেখা গিয়েছে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলা পৌরসভার স্কুল-কলেজের মাঠে, রাস্তার ধারে, পোস্ট অফিসসহ ঝিকরগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সংলগ্ন এর কিছু এলাকায়। এ বিষয়ে বৃক্ষের ছায়াতলে অবস্থানরত ব্যক্তিদের নিকট জানতে চাইলে তারা বলেন, কৃষ্ণচূড়া অবশ্যই প্রকৃতির শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ। বছরের অন্যান্য সময় এই ফুল বা গাছ সচরাচর চোখে না পড়লেও এপ্রিল-মে মাসে যখনই গাছে নতুন পাতা বা ফুল ফোটা শুরু করে তখনই যেন নজর কাড়ে মনোমুগ্ধকর এই কৃষ্ণচূড়া। তবে, বৃক্ষ জাতীয় ফুল কৃষ্ণচূড়া বিলুপ্তির পথে।

 

বাখ//আর