ঢাকা ০৬:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

জঙ্গি ছিনতাই  দ্বিতীয় দফায় ঈদী আমিন-মেহেদী রিমান্ডে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:২৭:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৪৩৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় করা মামলায় দ্বিতীয় দফায় আসামি ঈদী আমিন ছয় দিন ও মেহেদী হাসান অমি ওরফে রাফির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) ঢাকা মহানগর হাকিম মোশাররফ হোসেনের আদলত শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এদিন রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য ঈদী আমিনের ১১ দিন ও রাফির ৮ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) পরিদর্শক মুহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত আসামি ঈদী আমিনর ছয় ও রাফির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে ২৭ নভেম্বর ঈদী আমিন আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তার চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এছাড়া আসামি রাফিকে গ্রেপ্তারের পর গত ২৪ নভেম্বর আদালত তার সাতদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ মামলায় দ্বিতীয় দফায় দশ জঙ্গি পাচ দিনের রিমোন্ডে রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর হাকিম শফি উদ্দিনের আদালত তাদের এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

গত ২০ নভেম্বর দুপুরে ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণ থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে যায় জঙ্গিরা। এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় কোর্ট পরিদর্শক জুলহাস বাদী হয়ে ২০ জনের নামে একটি মামলা করেন। মামলায় আরও সাত-আটজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

জঙ্গি ছিনতাই  দ্বিতীয় দফায় ঈদী আমিন-মেহেদী রিমান্ডে

আপডেট সময় : ০৪:২৭:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ ডিসেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : 
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় করা মামলায় দ্বিতীয় দফায় আসামি ঈদী আমিন ছয় দিন ও মেহেদী হাসান অমি ওরফে রাফির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) ঢাকা মহানগর হাকিম মোশাররফ হোসেনের আদলত শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এদিন রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য ঈদী আমিনের ১১ দিন ও রাফির ৮ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) পরিদর্শক মুহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত আসামি ঈদী আমিনর ছয় ও রাফির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে ২৭ নভেম্বর ঈদী আমিন আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তার চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এছাড়া আসামি রাফিকে গ্রেপ্তারের পর গত ২৪ নভেম্বর আদালত তার সাতদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ মামলায় দ্বিতীয় দফায় দশ জঙ্গি পাচ দিনের রিমোন্ডে রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর হাকিম শফি উদ্দিনের আদালত তাদের এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

গত ২০ নভেম্বর দুপুরে ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণ থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে যায় জঙ্গিরা। এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় কোর্ট পরিদর্শক জুলহাস বাদী হয়ে ২০ জনের নামে একটি মামলা করেন। মামলায় আরও সাত-আটজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।