ঢাকা ০৩:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

কলাপাড়ার ৫ ইউপির ২ টিতে নৌকা, ২ টিতে হাত পাখা ও ১ টিতে  স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:৩০:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মার্চ ২০২৩
  • / ৪৪৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
এ এম মিজানুর রহমান বুলেট, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি :
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ৫ টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ২ টিতে নৌকা, ২ টিতে হাতপাখা ও ১ টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছে।  বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে দশটায় উপজেলা পরিষদের হলরুমে আনুষ্ঠানিকভাবে বেসরকারী ফলাফল ঘোষনণা করেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী  রিটার্নিং অফিসার আব্দুর রশিদ।
তিনি জানান, কলাপাড়া উপজেলার বালিয়াতলী ইউনিয়নে নৌকা প্রতিক নিয়ে হুমায়ন কবির ৪ হাজার ৬ শ‘ ৪৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ঘোড়া প্রতিক নিয়ে নুরুল কবির ঝুনু পেয়েছেন ৩ হাজার ৮শ‘ ২ ভোট। ধানখালী ইউনিয়নে নৌকা প্রতিক নিয়ে টিনু মৃধা ৫ হাজার ৫ শ‘ ৫১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হাতপাখা প্রতিক নিয়ে নুর হোসেন খান পেয়েছেন ২ হাজার ২শ‘ ৪৯ ভোট। মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নে হাতপাখা প্রতিক নিয়ে মেজবাহ উদ্দিন খান দুলাল ৪ হাজার ৩ শ‘ ৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি নৌকা প্রতিক নিয়ে কাজী হেমায়েদ উদ্দিন হিরন পেয়েছেন ৩ হাজার ৩শ‘ ৮৫ ভোট। ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নে হাতপাখা প্রতিক নিয়ে হেদায়েত উল্লাহ ৩ হাজার ১শ‘ ৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি নৌকা প্রতিক নিয়ে দেলোয়ার হোসেন পেয়েছেন ২ হাজার ৯শ‘ ৪৫ ভোট। চম্পাপুর ইউনিয়নে আনারস প্রতিক নিয়ে মাহবুব আলম বাবুল ৩ হাজার ২শ‘ ১৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হাত পাখা প্রতিক নিয়ে ইমরান আলী সুমন পেয়েছেন ২ হাজার ৫শ‘ ৮৫ ভোট।
এর আগে বৃহস্পতিবার এসব ইউনিয়নে সকাল সাড়ে আটটায় ভোট গ্রহন শুরু হয়ে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই একটানা চলে বিকাল সাড়ে চারটা পর্যন্ত।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী  রিটার্নিং অফিসার আব্দুর রশিদ জানান, কোন ধরনের বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়াই অবাধ, সুষ্ঠ ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেসকারীভাবে আমরা রাতেই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতিতে ফলাফল ঘোষণা করেছি।
কলাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জসিম জানান, নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা রোধে প্রতিটা ইউনিয়নে আমাদের বাড়তি নজরদারি ছিল, এখনো আছে।
বা/খ: জই

নিউজটি শেয়ার করুন

কলাপাড়ার ৫ ইউপির ২ টিতে নৌকা, ২ টিতে হাত পাখা ও ১ টিতে  স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী

আপডেট সময় : ১২:৩০:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মার্চ ২০২৩
এ এম মিজানুর রহমান বুলেট, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি :
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ৫ টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ২ টিতে নৌকা, ২ টিতে হাতপাখা ও ১ টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছে।  বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে দশটায় উপজেলা পরিষদের হলরুমে আনুষ্ঠানিকভাবে বেসরকারী ফলাফল ঘোষনণা করেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী  রিটার্নিং অফিসার আব্দুর রশিদ।
তিনি জানান, কলাপাড়া উপজেলার বালিয়াতলী ইউনিয়নে নৌকা প্রতিক নিয়ে হুমায়ন কবির ৪ হাজার ৬ শ‘ ৪৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ঘোড়া প্রতিক নিয়ে নুরুল কবির ঝুনু পেয়েছেন ৩ হাজার ৮শ‘ ২ ভোট। ধানখালী ইউনিয়নে নৌকা প্রতিক নিয়ে টিনু মৃধা ৫ হাজার ৫ শ‘ ৫১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হাতপাখা প্রতিক নিয়ে নুর হোসেন খান পেয়েছেন ২ হাজার ২শ‘ ৪৯ ভোট। মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নে হাতপাখা প্রতিক নিয়ে মেজবাহ উদ্দিন খান দুলাল ৪ হাজার ৩ শ‘ ৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি নৌকা প্রতিক নিয়ে কাজী হেমায়েদ উদ্দিন হিরন পেয়েছেন ৩ হাজার ৩শ‘ ৮৫ ভোট। ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নে হাতপাখা প্রতিক নিয়ে হেদায়েত উল্লাহ ৩ হাজার ১শ‘ ৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি নৌকা প্রতিক নিয়ে দেলোয়ার হোসেন পেয়েছেন ২ হাজার ৯শ‘ ৪৫ ভোট। চম্পাপুর ইউনিয়নে আনারস প্রতিক নিয়ে মাহবুব আলম বাবুল ৩ হাজার ২শ‘ ১৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হাত পাখা প্রতিক নিয়ে ইমরান আলী সুমন পেয়েছেন ২ হাজার ৫শ‘ ৮৫ ভোট।
এর আগে বৃহস্পতিবার এসব ইউনিয়নে সকাল সাড়ে আটটায় ভোট গ্রহন শুরু হয়ে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই একটানা চলে বিকাল সাড়ে চারটা পর্যন্ত।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী  রিটার্নিং অফিসার আব্দুর রশিদ জানান, কোন ধরনের বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়াই অবাধ, সুষ্ঠ ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেসকারীভাবে আমরা রাতেই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতিতে ফলাফল ঘোষণা করেছি।
কলাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জসিম জানান, নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা রোধে প্রতিটা ইউনিয়নে আমাদের বাড়তি নজরদারি ছিল, এখনো আছে।
বা/খ: জই