ঢাকা ০৮:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

কলাপাড়ায় বিবাহিত যুবক পেলেন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির পদ!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:২৯:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪৫৪ বার পড়া হয়েছে

ছাত্রলীগ নেতা মো. মিরাজ হোসেন

বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি :

কলাপাড়ার বিবাহিত যুবক পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি পদ বাগিয়ে নিল মো. মিরাজ হোসেন। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রের দ্বিতীয় ভাগে ধারা ২৩ বিবিধ: এর (ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিবাহিতদের ছাত্রলীগে কোন পদে থাকতে না পারার কথাটি লেখা থাকলেও, কলাপাড়ার চম্পাপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা সচিব, উপ-সচিব পরিচয় দেওয়া ডিবি কর্তৃক আটক হয়ে জামিনে মুক্তি পেয়ে পালিয়ে থাকা মো. সাগর মৃধা ওরফে ফোরকান মৃধার পুত্র মো. মিরাজ হোসেন বিবাহের কথা গোপন করে পদ বাগিয়ে নিয়েছেন।

তথ্য সূত্রে জানা যায়, ছাত্রদলে থেকে ছাত্রলীগের নেতাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগ নেতা বনে যাওয়া মো. সাগর মৃধা ওরফে ফোরকান মৃধা বর্তমান কলাপাড়াা উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য তাহারই পুত্র ওই মিরাজ হোসেন।

চম্পাপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. আনোয়ার হোসেন এ তথ্য জানান, চম্পাপুর ইউনিয়নের পাটুয়া গ্রামের মো. ফকু মৃধার পুত্র মো. সাগর মৃধার ছেলে মো. মিরাজ হোসেন একই ইউনিয়নের মো. আফতার গাজীর পুত্র মো. দুলাল গাজীর মেয়ে মোসা: নিলা বেগমকে নিয়ে পালিয়ে বিবাহ করে এবং পরে পারিবারিক ভাবে আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে বিবাহ সম্পন্ন হয়। বর্তমানে বৈবাহিক সূত্রে পারিবারিক জীবনে আবদ্ধ রয়েছেন।

উল্লেখ্য, গত ৯ নভেম্বর কেন্দ্রয় ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের কমিটি আগামী এক বছরের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়। ওই কমিটিতে সহ-সভাপতি পদে মো. মিরাজ হোসেন’র নাম থাকায় জেলা ও উপজেলা ছাত্রলীগের অনেকেই বিস্মিত হয় এবং ছাত্রলীগের ওই কমিটি হইতে তার নাম প্রত্যাহারের জোড় দাবি জানায়।

বা/খ: এস আর

নিউজটি শেয়ার করুন

কলাপাড়ায় বিবাহিত যুবক পেলেন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির পদ!

আপডেট সময় : ০৬:২৯:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ নভেম্বর ২০২২

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি :

কলাপাড়ার বিবাহিত যুবক পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি পদ বাগিয়ে নিল মো. মিরাজ হোসেন। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রের দ্বিতীয় ভাগে ধারা ২৩ বিবিধ: এর (ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিবাহিতদের ছাত্রলীগে কোন পদে থাকতে না পারার কথাটি লেখা থাকলেও, কলাপাড়ার চম্পাপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা সচিব, উপ-সচিব পরিচয় দেওয়া ডিবি কর্তৃক আটক হয়ে জামিনে মুক্তি পেয়ে পালিয়ে থাকা মো. সাগর মৃধা ওরফে ফোরকান মৃধার পুত্র মো. মিরাজ হোসেন বিবাহের কথা গোপন করে পদ বাগিয়ে নিয়েছেন।

তথ্য সূত্রে জানা যায়, ছাত্রদলে থেকে ছাত্রলীগের নেতাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগ নেতা বনে যাওয়া মো. সাগর মৃধা ওরফে ফোরকান মৃধা বর্তমান কলাপাড়াা উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য তাহারই পুত্র ওই মিরাজ হোসেন।

চম্পাপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. আনোয়ার হোসেন এ তথ্য জানান, চম্পাপুর ইউনিয়নের পাটুয়া গ্রামের মো. ফকু মৃধার পুত্র মো. সাগর মৃধার ছেলে মো. মিরাজ হোসেন একই ইউনিয়নের মো. আফতার গাজীর পুত্র মো. দুলাল গাজীর মেয়ে মোসা: নিলা বেগমকে নিয়ে পালিয়ে বিবাহ করে এবং পরে পারিবারিক ভাবে আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে বিবাহ সম্পন্ন হয়। বর্তমানে বৈবাহিক সূত্রে পারিবারিক জীবনে আবদ্ধ রয়েছেন।

উল্লেখ্য, গত ৯ নভেম্বর কেন্দ্রয় ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের কমিটি আগামী এক বছরের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়। ওই কমিটিতে সহ-সভাপতি পদে মো. মিরাজ হোসেন’র নাম থাকায় জেলা ও উপজেলা ছাত্রলীগের অনেকেই বিস্মিত হয় এবং ছাত্রলীগের ওই কমিটি হইতে তার নাম প্রত্যাহারের জোড় দাবি জানায়।

বা/খ: এস আর