ঢাকা ০২:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

কলাপড়ায় দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর বৃষ্টি শুরু হওয়ায় জনমনে স্বস্তি

এ এম মিজানুর রহমান বুলেট, কলাপড়া প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১১:৩২:৪৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪
  • / ৪২৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
পটুয়াখালীর কলাপড়ায় দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর বৃষ্টি হওয়ায় জনমনে স্বস্তি ফিরেছে। অব্যাহত তাপপ্রবাহে এ অঞ্চলের মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল।
সোমবার দিনব্যাপী রৌদ্রোজ্জ্বলের মধ্যে সন্ধ্যার দিকে আস্তে আস্তে মেঘাচ্ছন্ন হয়ে যায় কলাপাড়া আকাশ। এরপরই সন্ধ্যা নাগাদ শুরু হয় ঝড়ো হাওয়া। এরপর শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টি। ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিতে বোরো ধানের ক্ষতির আশঙ্কা করছে কৃষকরা। তবে গ্রীষ্মকালীন অন্য ফসলের বেশি উপকার হবে বলে জানান স্থানীয়রা। সারাদেশের ন্যায় কলাপড়ায় অনেকদিন যাবত তাপমাত্রা ছিল ৩৫ ডিগ্রির উর্দ্ধে। যার কারণে দিনে ও রাতে প্রচুর গরম অনুভূত হতো। যা জনমনে ছিল চরম অস্বস্তিদায়ক।
কলাপাড়া শহরের বাসিন্দা ইউনুস ভূইয়া বলেন, বেশ কিছু দিন ধরে অসহনীয় গরমে মনে হয় পরানটা বের হয়ে যায়। এরকম গরম আগে কখনও অনুভব করেনি। আজ বৃষ্টিতে কিছুটা স্বস্তি মিলেছে।
ব্যবসায়ী সুমন মল্লিক, দীর্ঘদিন ধরে তাপদাহ চলমান থাকায় ক্রেতারা  শহরে ওঠেনি। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের বেচাকিনা ছিলনা বলেই চলে। আমাদের পরিবার নিয়ে সংসার চালাতে অনেক কষ্ট হচ্ছে। দীর্ঘদিন পর আজ স্বস্তির বৃষ্টি নেমেছে। এজন্য আল্লাহ কাছে শুকরিয়া আদায় করি।
বাখ//আর

নিউজটি শেয়ার করুন

কলাপড়ায় দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর বৃষ্টি শুরু হওয়ায় জনমনে স্বস্তি

আপডেট সময় : ১১:৩২:৪৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪
পটুয়াখালীর কলাপড়ায় দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর বৃষ্টি হওয়ায় জনমনে স্বস্তি ফিরেছে। অব্যাহত তাপপ্রবাহে এ অঞ্চলের মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল।
সোমবার দিনব্যাপী রৌদ্রোজ্জ্বলের মধ্যে সন্ধ্যার দিকে আস্তে আস্তে মেঘাচ্ছন্ন হয়ে যায় কলাপাড়া আকাশ। এরপরই সন্ধ্যা নাগাদ শুরু হয় ঝড়ো হাওয়া। এরপর শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টি। ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিতে বোরো ধানের ক্ষতির আশঙ্কা করছে কৃষকরা। তবে গ্রীষ্মকালীন অন্য ফসলের বেশি উপকার হবে বলে জানান স্থানীয়রা। সারাদেশের ন্যায় কলাপড়ায় অনেকদিন যাবত তাপমাত্রা ছিল ৩৫ ডিগ্রির উর্দ্ধে। যার কারণে দিনে ও রাতে প্রচুর গরম অনুভূত হতো। যা জনমনে ছিল চরম অস্বস্তিদায়ক।
কলাপাড়া শহরের বাসিন্দা ইউনুস ভূইয়া বলেন, বেশ কিছু দিন ধরে অসহনীয় গরমে মনে হয় পরানটা বের হয়ে যায়। এরকম গরম আগে কখনও অনুভব করেনি। আজ বৃষ্টিতে কিছুটা স্বস্তি মিলেছে।
ব্যবসায়ী সুমন মল্লিক, দীর্ঘদিন ধরে তাপদাহ চলমান থাকায় ক্রেতারা  শহরে ওঠেনি। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের বেচাকিনা ছিলনা বলেই চলে। আমাদের পরিবার নিয়ে সংসার চালাতে অনেক কষ্ট হচ্ছে। দীর্ঘদিন পর আজ স্বস্তির বৃষ্টি নেমেছে। এজন্য আল্লাহ কাছে শুকরিয়া আদায় করি।
বাখ//আর