এক রেজিস্ট্রার দিয়ে চলছে মাগুরার ৩ উপজেলার রেজিস্ট্রি কার্যক্রম
![](https://banglakhaborbd.com/wp-content/uploads/2023/08/cropped-Bangla_khobor_logo-02-removebg-preview.png)
- আপডেট সময় : ০২:৩২:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৩
- / ৬৫৭ বার পড়া হয়েছে
এক সাব রেজিস্ট্রার দিয়ে চলছে মাগুরার ৩ উপজেলার রেজিস্ট্রি কার্যক্রম।চরম ভোগান্তিতে জমির ক্রেতা-বিক্রেতা ও উপকার ভোগী জনতা। মাগুরা সদর উপজেলার সাব রেজিস্টার আদনান নোমান কে দিয়ে চলছে মাগুরা সদর, শালিখা ও মোহাম্মদপুর উপজেলার রেজিস্ট্রি কার্যক্রম।
তিনি সদর উপজেলাতে রেজিস্ট্রি করেন রবিবার, সোমবার ও মঙ্গলবার, বুধবার শালিখা ও মোহাম্মদপুর উপজেলাতে রেজিস্ট্রি করেন বৃহস্পতিবার। সদর সাব রেজিস্ট্রার কে শালিখা ও মহাম্মাদপুর অতিরিক্ত দায়ীত্ব পালন করতে গিয়ে সদর উপজেলার কাজে বিঘ্ন ঘটছে। অন্যদিকে শালিখা ও মহম্মাদপুর উপজেলাতে মাত্র একদিন রেজিস্ট্রি হওয়ায় জমির দাতা-গ্রহীতা ও মহরারদের উপর অতিরিক্ত চাপপড়ে। একারণে ক্ষেত্র বিশেষে অনৈতিকতার অভিযোগ ও আছে।
এ ব্যপারে শালিখা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইলিয়াচুর রহমান শিকদার বলেব শালিখাতে সাব রেজিস্ট্রার না থাকায় ও ভাড়াটে রেজিস্ট্রার দিয়ে একদিন জমি রেজিস্ট্রি হওয়ায় দাতা-গ্রহীতা, মহরার ও উপকার ভোগীরা চরম ভোগান্তিতে আছে।
এ ব্যপারে সদর উপজেলার একজন গ্রহীতা হেলেনা খাতুন বলেন, সবদিন রেজিস্ট্রি না হওয়ায় আমরা অনেক সময় সমস্যয় পড়ে থাকি। ঐ নির্দিষ্ট দিন না আসতে পারলে পরের সপ্তার জন্য অপেক্ষা করতে হয়।
শালিখা সাব রেজিস্ট্রি অফিসের মহরার তারিকুল ইসলাম বলেন, সপ্তাহে একদিন রেজিস্ট্রি হওয়ায় আমরা চাপে আছি। ৭ দিনের কাজ একদিনে করা কঠিন। অনেক ক্ষেত্রে ঐ কাজ আর হয়না। ফলে আমরা ক্ষতি গ্রস্থ হচ্ছি।
মহম্মাদপুরের জাঙ্গালিয়ার এক দাতা বলেন, ছেলে বিদেশ পাঠাতে জমি বিক্রি করেছিলাম। গ্রহীতা জমি লিখে না নিয়ে টাকা দিলোনা। একদিন রেজিস্ট্রির কারনে এক সপ্তা অপেক্ষা করতে হয়েছে। যে কারণে আমার টাকা সংগ্রহ করতে অনেক কষ্ট হয়েছে।
দাতা-গ্রহীতা, মহরার, উপকার ভোগী ও সচেতন জনতার কতৃপক্ষের নিকট দাবী শালিখা ও মহম্মাদপুর উপজেলাতে অশু স্বতন্ত্র সাব রেজিস্টার দেওয়া হোক।
বাখ//আর