সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩, ০৬:০১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কলাপাড়ায় কোরআনে হেফজ সবক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত সূর্যমুখী’র সাথে হাঁসছে কৃষক গাজীপুরে মেয়র প্রার্থীতা ঘোষণা মামুন মন্ডলের শালিখায় পানি সরবরাহের স্মল স্কিম বাস্তবায়ন বিষয়ক অবহিতকরন সভা  লালমনিরহাটে জমি ও গৃহ প্রদান বিষয়ে প্রেস ব্রিফিং এ কেমন শত্রুতা পশ্চিম রেলওয়ের সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রক অধিদপ্তরের কেনাকাটায় অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উজিরপুরে উপজেলা উন্নয়ন সমন্বয় ও আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত মঠবাড়িয়ার কিশোর গ্যাংয়ের ধারালো অস্ত্রের কোপে যুবক জখম বাঙালহালিয়ায় ইসলামী ব্যাংকের আউটলেট শাখার উদ্বোধন কলমাকান্দায় উপজেলা প্রশাসনের প্রেস ব্রিফিং  ভাঙ্গায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার পুনর্বাসন ও গৃহ হস্তান্তর বিষয়ক সংবাদ সম্মেলন পাইকগাছায় মানবাধিকার সাংবাদিক ফোরামের বার্ষিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত ফরিদপুরে জমি ও গৃহ প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন উপলক্ষে প্রেস ব্রিফিং পুত্রের সমাবর্তন থেকে বাড়ি ফেরা হলনা না মুক্তিযোদ্ধা পিতার

৯৬ বার পেছালো সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন

৯৬ বার পেছালো সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

৯৬ বারের মতো পেছালো সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ। আগামী ৯ এপ্রিল প্রতিবেদন দাখিলের পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।

রোববার (৫ মার্চ) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। তদন্ত সংস্থা র‌্যাব প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাশেদুল আলম প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ঠিক করেন।

আলোচিত এ হত্যা মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আসামি আটজন। অন্য আসামিরা হলেন- বাড়ির নিরাপত্তারক্ষী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুণ, পলাশ রুদ্র পাল ও আবু সাঈদ। আসামিদের প্রত্যেককে একাধিকবার রিমান্ডে নেওয়া হলেও তাদের কেউই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনিকে হত্যা করা হয়। এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক এসআই। চার দিন পর চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার তদন্তভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়।

দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় ডিবি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছরের ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলাটির তদন্তভার র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সেই থেকে দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও এখনও মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি সংস্থাটি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *