ঢাকা ১০:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

৩১ বছর পর ছাড়া পেলেন রাজীব গান্ধীর হত্যাকারীরা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:২১:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪৪০ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : 

ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী হত্যা মামলার ছয় আসামিকে শুক্রবার (১১ নভেম্বর) মুক্তি দেন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। রায়ের একদিন পরেই শনিবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তামিল নাড়ুর জেল থেকে ছাড়া পেয়েছেন পাঁচ জন আসামি। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেল থেকে মুক্তি পাওয়াদের মধ্যে আছেন নলিনী শ্রীহরণ, তার স্বামী মুরুগান, জয়কুমার, সন্তন ও রবার্ট পায়াস। আরেক আসামীরও যেকোন সময় জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার কথা। ৩১ বছর পর আসামিরা দেশটির সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ছাড়া পেলেন।

১৯৯১ সালের ২১ মে তামিলনাডুর শ্রীপেরুমবুদুরে এলটিটিই-র সদস্য এক নারীর আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত হন রাজীব গান্ধী। একটি নির্বাচনী জনসভায় রাজীব গান্ধীকে মালা দিয়ে সম্বর্ধনার ছলে নিজের গায়ে আঁটা বোমার ট্রিগার টেনেছিলেন এলটিটিই সদস্য সেই নারী হামলাকারী মিজ ধানু।

রাজীব গান্ধী ও মিজ ধানুসহ ১৬ জন ঘটনাস্থলেই মারা গিয়েছিলেন। আহত হয়েছিলেন ৪৫ জন। রাজীব গান্ধীকে হত্যার জন্য গঠিত এলটিটিই-র পাঁচ সদস্যের আত্মঘাতী বোমারু দলটির একমাত্র জীবিত সদস্য নলিনী শ্রীহরণ। তিনিও আজ শনিবার জেল থেকে মুক্তি পেলেন।

মুক্তির পর নলিনী বলেন, এটা আমার স্বামী এবং মেয়ের সঙ্গে আমার জন্য নতুন জীবন আমাকের সমর্থন করার জন্য তামিল লোকদের ধন্যবাদ। এ সময় তিনি রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারকেও ধন্যবাদ জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

৩১ বছর পর ছাড়া পেলেন রাজীব গান্ধীর হত্যাকারীরা

আপডেট সময় : ০৮:২১:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : 

ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী হত্যা মামলার ছয় আসামিকে শুক্রবার (১১ নভেম্বর) মুক্তি দেন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। রায়ের একদিন পরেই শনিবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তামিল নাড়ুর জেল থেকে ছাড়া পেয়েছেন পাঁচ জন আসামি। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেল থেকে মুক্তি পাওয়াদের মধ্যে আছেন নলিনী শ্রীহরণ, তার স্বামী মুরুগান, জয়কুমার, সন্তন ও রবার্ট পায়াস। আরেক আসামীরও যেকোন সময় জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার কথা। ৩১ বছর পর আসামিরা দেশটির সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ছাড়া পেলেন।

১৯৯১ সালের ২১ মে তামিলনাডুর শ্রীপেরুমবুদুরে এলটিটিই-র সদস্য এক নারীর আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত হন রাজীব গান্ধী। একটি নির্বাচনী জনসভায় রাজীব গান্ধীকে মালা দিয়ে সম্বর্ধনার ছলে নিজের গায়ে আঁটা বোমার ট্রিগার টেনেছিলেন এলটিটিই সদস্য সেই নারী হামলাকারী মিজ ধানু।

রাজীব গান্ধী ও মিজ ধানুসহ ১৬ জন ঘটনাস্থলেই মারা গিয়েছিলেন। আহত হয়েছিলেন ৪৫ জন। রাজীব গান্ধীকে হত্যার জন্য গঠিত এলটিটিই-র পাঁচ সদস্যের আত্মঘাতী বোমারু দলটির একমাত্র জীবিত সদস্য নলিনী শ্রীহরণ। তিনিও আজ শনিবার জেল থেকে মুক্তি পেলেন।

মুক্তির পর নলিনী বলেন, এটা আমার স্বামী এবং মেয়ের সঙ্গে আমার জন্য নতুন জীবন আমাকের সমর্থন করার জন্য তামিল লোকদের ধন্যবাদ। এ সময় তিনি রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারকেও ধন্যবাদ জানান।