ঢাকা ০৭:৩৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
আজকের সেহরি ও ইফতার ::
ঢাকায় সেহেরি ৪:৩৩ মি. ইফতার ৬:১৭ মি.:: চট্টগ্রামে সেহেরি ৪:২৮ মি. ইফতার ৬:১১ মি. :: রাজশাহীতে সেহেরি ৪:৩৯ মি. ইফতার ৬:২৪ মি. :: খুলনায় সেহেরি ৪:৩৭ মি. ইফতার ৬:২০ মি. :: বরিশালে সেহেরি ৪:৩৪ মি. ইফতার ৬:১৭ মি. :: সিলেটে সেহেরি ৪:২৬ মি. ইফতার ৬:১১ মি. :: রংপুরে সেহেরি ৪:৩৭ মি. ইফতার ৬:২২ মি. :: ময়মনসিংহে সেহেরি ৪:৩২ মি. ইফতার ৬:১৭ মি. ::::

ভ্রমণ পিপাসুদের পছন্দের স্থান এখন মধুমতি সেতু

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:২৩:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ অক্টোবর ২০২২
  • / ৪৭৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা খবর বিডি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অনলাইন ডেস্ক :

জেলার কাশিয়ানী উপজেলা ও নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা সীমানা দিয়ে মধুমতি নদী প্রবাহিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত সোমবার মধুমতি নদীর উপর এই সেতু উদ্বোধন করেন। তারপর থেকেই ধনুকের মতো বাঁকা দৃষ্টিনন্দন মধুমতি সেতুটি গোপালগঞ্জ, নড়াইল, ফরিদপুরসহ আশপাশের জেলার মানুষের কাছে এখন ভ্রমণ পিপাসুদের পছন্দের স্থানে পরিনত হয়েছে। প্রতিদিন সকাল-বিকেল বিভিন্ন বয়সের মানুষ সেতু দেখতে আসছেন। মধুমতি নদীতে নৌকা ভ্রমণ করছেন।এই সেতু এশিয়ান হাইওয়ের অংশ। সেতুটি পড়েছে গোপালগঞ্জ জেলার মধ্যে। তাই টোলপ্লাজা গোপালগঞ্জ সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর নিয়ন্ত্রণ করছে। সেতুকে ঘিরে গোপালগঞ্জে ও নড়াইল জেলার মধুমতি নদীর চরে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠতে পারে বলে মত দিয়েছেন স্থানীয়রা।

দর্শনার্থীরা বলেন, দৃষ্টিনন্দন মধুমতি সেতু মধুমতি নদীর কালনা পয়েন্টে নির্মাণ করা হয়েছে। সেতুটি মধুমতি নদীর শোভা আরো বৃদ্ধি করেছে। নদীতে নৌ-বিহার করে এই সেতুর সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। এছাড়া সেতুতে ঘোরাফেরা করে ভাল সময় কেটেছে। এটি আমাদের জাতীয় স্থাপনা। এটির নির্মাণ শৈলী  মুগ্ধ করেছে। এই স্থাপনা আমদের গর্ব। এই সেতু কালনা ঘাটে আমাদের দুর্ভোগ লাঘব করেছে। এখানে আমাদের মতো আরো অনেকেই ভ্রমণে আসেন। এখানে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠার সম্ভবনা রয়েছে।

দর্শনার্থীরা আরও বলেন,  এখানে ভ্রমণে এসে শান্তি পাই। মধুমতি নদীর হওয়া প্রাণ জুড়ায়। এক সময় যখন কালনা ঘাটে ফেরী ছিল, তখন ঘন্টার পর ঘন্টা ঘাটে বসে থাকতে হত। তখন বিড়ম্বনার মধ্যে মধুমতির হাওয়া ভাল লাগত না। শুধু দুর্ভোগ মনে হত। এখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতু করে দিয়েছেন। টোল দিয়ে সেতু পার হতে মাত্র ৫ মিনিট সময় লাগে। দুর্ভোগ নেই। এই চিন্তায় মধুমতির হাওয়া এখন খুবই মধুর। তাই এখানে গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর ও নড়াইলসহ আশপাশের জেলার মানুষ ভ্রমণে আসছেন। সেই হিসেবে মধুমতি সেতুটি এখন ভ্রমন পিয়াসুদের পছন্দের স্থান হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

The short URL of the present article is: https://banglakhaborbd.com/o6s6

নিউজটি শেয়ার করুন

ভ্রমণ পিপাসুদের পছন্দের স্থান এখন মধুমতি সেতু

আপডেট সময় : ০৯:২৩:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ অক্টোবর ২০২২

অনলাইন ডেস্ক :

জেলার কাশিয়ানী উপজেলা ও নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা সীমানা দিয়ে মধুমতি নদী প্রবাহিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত সোমবার মধুমতি নদীর উপর এই সেতু উদ্বোধন করেন। তারপর থেকেই ধনুকের মতো বাঁকা দৃষ্টিনন্দন মধুমতি সেতুটি গোপালগঞ্জ, নড়াইল, ফরিদপুরসহ আশপাশের জেলার মানুষের কাছে এখন ভ্রমণ পিপাসুদের পছন্দের স্থানে পরিনত হয়েছে। প্রতিদিন সকাল-বিকেল বিভিন্ন বয়সের মানুষ সেতু দেখতে আসছেন। মধুমতি নদীতে নৌকা ভ্রমণ করছেন।এই সেতু এশিয়ান হাইওয়ের অংশ। সেতুটি পড়েছে গোপালগঞ্জ জেলার মধ্যে। তাই টোলপ্লাজা গোপালগঞ্জ সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর নিয়ন্ত্রণ করছে। সেতুকে ঘিরে গোপালগঞ্জে ও নড়াইল জেলার মধুমতি নদীর চরে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠতে পারে বলে মত দিয়েছেন স্থানীয়রা।

দর্শনার্থীরা বলেন, দৃষ্টিনন্দন মধুমতি সেতু মধুমতি নদীর কালনা পয়েন্টে নির্মাণ করা হয়েছে। সেতুটি মধুমতি নদীর শোভা আরো বৃদ্ধি করেছে। নদীতে নৌ-বিহার করে এই সেতুর সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। এছাড়া সেতুতে ঘোরাফেরা করে ভাল সময় কেটেছে। এটি আমাদের জাতীয় স্থাপনা। এটির নির্মাণ শৈলী  মুগ্ধ করেছে। এই স্থাপনা আমদের গর্ব। এই সেতু কালনা ঘাটে আমাদের দুর্ভোগ লাঘব করেছে। এখানে আমাদের মতো আরো অনেকেই ভ্রমণে আসেন। এখানে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠার সম্ভবনা রয়েছে।

দর্শনার্থীরা আরও বলেন,  এখানে ভ্রমণে এসে শান্তি পাই। মধুমতি নদীর হওয়া প্রাণ জুড়ায়। এক সময় যখন কালনা ঘাটে ফেরী ছিল, তখন ঘন্টার পর ঘন্টা ঘাটে বসে থাকতে হত। তখন বিড়ম্বনার মধ্যে মধুমতির হাওয়া ভাল লাগত না। শুধু দুর্ভোগ মনে হত। এখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতু করে দিয়েছেন। টোল দিয়ে সেতু পার হতে মাত্র ৫ মিনিট সময় লাগে। দুর্ভোগ নেই। এই চিন্তায় মধুমতির হাওয়া এখন খুবই মধুর। তাই এখানে গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর ও নড়াইলসহ আশপাশের জেলার মানুষ ভ্রমণে আসছেন। সেই হিসেবে মধুমতি সেতুটি এখন ভ্রমন পিয়াসুদের পছন্দের স্থান হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

The short URL of the present article is: https://banglakhaborbd.com/o6s6